खझै जांदाझ् । c#छे कृषऑफ । भांश्नल कैंtछै जान्छ । ইহ লৰে প্রায় ২৭২৮ ইঞ্চ । স্ত্রী জাতীয়ের মস্তক হইতে সমস্ত দেহের উপরিভাগে গাঢ় ও তরল পাটল বর্ণ এবং কৃষ্ণাভবর্ণের মিশ্রবর্ণের পালক এবং পালকের মুখে মুখে পীতৰণের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রেখা আছে । দেহের নিম্নভাগ পাংগু পাটল কিন্তু সৰ্ব্বৰ শাদ বিন্দু আছে। স্ত্রীজাতির শৃঙ্গ নাই । ইহার লম্বে ২৪ ইঞ্চ । পুংশাবক প্রথমে ঠিক স্ত্রী পক্ষীর মত দেখাইতে थाट्क, ड९°रब्र यथन रुग्रन चिउँौब्र द९नदग्न भएफ़, ऊथन श्हे८ङ দেহের বর্ণ পরিবর্তিত হইতে থাকে এবং তৃতীয় বৎসরে বর্ণাদিতে ঠিক পুংপক্ষীর পূর্ণদেহ প্রাপ্ত হয়। এই জাতীয় সুদৃপ্ত পক্ষী পশ্চিম নেপাল হইতে উঃ পঃ হিমালয়ের বহুদূর পর্য্যস্ত দেখা যায়। অনেকে বলেন সিমলা বা মুসৌরীর নিকট এই পক্ষী অধিক দেখা যায় না। আলমোরাতে ইহাদের সংখ্যা অধিক । চিরতুষারাবৃত স্থানের অতি নিকটে নিয়ে গভীর জঙ্গলে ইহার বাস করে । এক স্থানে একটিমাত্র বা দূরে দূরে কতকগুলি থাকে। শীতে ইহারা নামিয়া মারও নিম্নে ওক, বাদাম ও দেবদারু বনে বাস করে। পাহাড়ে বাশের দুর্গম ঝোপেই ইহারা থাকিতে ভালবাসে। যেখানে দল বাধিয়া থাকে, সেখানে ১২টার বেশী থাকে না। প্রতি বৎসর শীতে এক স্থানে আসিয়া বাসা বাধে । বড় ঝড় বা অন্য উৎপাতে ইছারা বন হইতে বিতাড়িত হইলে পাহাড়ের ঝোপে গিয়া বাস করে । ইছারা ভয় না পাইলে কখন শব্দ করে না। ইহার তীত হইলে ক্রেমাগত ঠিক ভেড়া বা ছাগল ছানার মত চেচায়, প্রথমে আলাপ আরম্ভ করিয়া পরে স্বরের মাত্রা চড়াইতে থাকে, শেষে অতি চীৎকার করিয়া সঙ্গে সঙ্গে উড়িয়া পলায় । যেখানে ইহার উত্ত্যক্ত হয় না, সেখানে ইহারা বড় নিশ্চিস্ত হইয়া বাস করে, এমন কি অতি নিকটে মামুষ আসিলেও ভয় পায় না। উড়িবার সময় ইহারা ডাকিতে থাকে, কিন্তু একবার উড়িয়া পুনরায় বসিলে আর ডাকে না । একটা ভয় পাইয়৷ ডাকিয়া উঠিলে একত্র যতগুলা থাকে, সবগুলা একৰারে ডাকিয় উঠে। ইহারা উড়িলে উপরে উঠে না, ক্রমশই নিম্ন পৰ্ব্বত্তের ঝোপের দিকে বা বৃক্ষাভিমুখে নামিতে থাকে। ইহার চিলের মত পাক দিয়া উড়ে । ইহার বক্ষ চতুর। বরফ গলিতে আরম্ভ হইলে ইহারা শীতের;বাস। পরিত্যঙ্গ করিয়া উপরের দিকে চলিয়া ষায় এবং পরম্পর ছড়াইয় পড়ে। যতদূর পর্য্যস্ত বৃক্ষলতাদি দেখা যায়, ইহার Ꮃ I সেটের দুই পার্শ্বে শৃঙ্গের স্থায় [ به ه نه ] খার ; এই স্থানের প্রত্যেক পালকে একটা বরিশালকি গ্রীষ্মে তত উচ্চে গিয়াও বাস করে। বৈশাখে ইহার জোক । বঁাধিতে আরম্ভ কয়ে । এই সময় কোন একটা পুংপক্ষী একটা পতিত বৃক্ষের উপর বা শাখার উপর বা প্রস্তরখণ্ডের উপর বলিয়৷ অতি স্পষ্ট অথচ উচ্চৈঃস্বরে “ওর,” “ওয়া" শব্দ করিতে থাকে। এই শৰ এক মাইল দূর হইতে গুণ ৰায়। এইরূপ ডাক হয় ত প্রতি ৫১৯ মিনিট অন্তয় বা সমস্ত দিনে ৫৭ বার মাত্র গুনিতে পাওয়া যায়। পুং পক্ষীর মদম-গীক্ষায় পীড়িত হইয়। ঐ রূপ ডাকিতে থাকে এবং রমণাভিলাৰিণী স্ত্রীপক্ষীরা ঐ ডাক শুনিয়া নিকটে উপস্থিত হয়। তৎপরে স্ত্রীপক্ষী গর্ভধারণ করিয়া ঐ পুংপক্ষীর সহিত একত্র এক গুপ্ত স্থানে আসিয়া বাস বঁাধে । এই সময়ে প্রায়ই শীত অল্পম্ভ হয় । ইছারা সাধারণতঃ ওক ও বক্স বৃক্ষের পাঞ্জা খায়, ক্ষুদ্র গুন্মের মধ্যে ৰিংগল নামক স্কুপড়ি কাটগাছের পাতাই ऐशtनद्र थिब्र । ठडिब्र श्रछांछ दूरकद्र *ांठ, कण ७ मूल পৰ্য্যস্ত থায়, কিন্তু পাতাই প্রধান খাদ্ধ । কয়েকপ্রকার কী টাদিও খায়। গঙিণী হইলে স্ত্রীপক্ষীরা শস্ত ভোজন করে। ইহার পোষ মানে । 1 : শাকুমশাস্ত্ৰ মতে ইহাদের দুইটী শ্রেণী আছে, সেরিওর্গিস মেলানো সিকলা ও সেরিওলিস টেন্মিরিতটাই । জগুরি (ত্রি) কিন্ দ্বিত্বং উত্তঞ্চ ছান্মস্থাৎ । ১ উদ্গুণ। “দুরে হধবা জগুরিং পরাচৈঃ ” ( ঋক্ ১০।১৯৮১ ) ‘জগুরিরুদগুর্ণ; (সায়ণ ) ২ জঙ্গম । (নিরুক্ত ১১।১৫ ) জগৃগয্যপেট, মাত্রাজের কৃষ্ণা জেলায় নন্দীগ্রাম তালুকের একটা সহর । এখানে ১০ ০৭২ জন অধিবাসী, অধিকাংশ হিন্দু ও বণিক। নিজামরাজ্যের সীমার উপর ১৬ ৫২% উত্তর অক্ষাংশে ও ৮• • ৯% পুৰ্ব্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত। এখনও এই সছর রোহিলাদিগের উপদ্রবে পীড়িত হইয়া থাকে । বণিকের মধ্যে মাড়বারীই অধিক । অহিফেন এখানকার প্রধান উৎপন্ন দ্রব্য । নগরের চতুৰ্দ্দিকে মৃন্ময় ভেড়া বাধা আছে । ইহার প্রাচীন নাম বেত-বোলু। বসিরুদী বেঙ্কটাদ্রি নাইছ নামক এক ব্যক্তি ইহার চতুদিকে প্রাচীর বেষ্টিত করাইয়া স্বীয় পিতার নামে জগৃগব্যপেট নামকরণ করেন । ইহার উত্তরপূৰ্ব্ব অংশে কড়াপা কণুল পৰ্ব্বতমালায় পাথুরে কয়লা আছে বলিয়া অঙ্কুমিত হয় । ১৮৮২ খৃষ্টাবো ইহার নিকটে খৃষ্ট পুৰ্ব্ব ২ শত বৎসরের পুরাতন এক ৰৌদ্ধ শু,পের ভগ্নাবশেষ বাহির হইয়াছে। জগৃগার, সামুদ্রিক ক্ষুদ্র মৎস্ত, দক্ষিণাত্যে নদীতেও অর পাওয়া যায় । মলয় উপসাগর হইতে দক্ষিণাত্যের উপকূলে সমস্ত সাগরেই পাওয়া যায়, গঙ্গামবাসীর। ইহাকে জম্মুখারী 3 ձ Հ
