পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চক্র তীর্থ ] هو J চক্রতীর্থ “মনস্তত্বাত্মকং চক্ৰং বুদ্ধিতত্ত্বায়িকাং গদাম । ধারয়ন লোক রক্ষাথং গুপ্তশ্চক্ৰগদাধর ।” (বিষ্ণুল-ভাষ্য) চক্র গুচ্ছ (পুং ) চক্ৰবৎ গুচ্ছ: পুষ্পগুচ্ছঃ অস্ত বছত্ৰী । অশোক বৃক্ষ শব্দচ” ) চক্রগোগু (ত্রি ) চক্ৰত গোপ্ত তৎ। ১ সৈন্যরক্ষক, সেনাপতি । ২ চাকল রক্ষক, যে চাকুল রক্ষণ করে। ৩ রাজ্য ৪ যে রথ চক্রাদির রক্ষণ করে, যোদ্ধাবিশেষ। চক্রগ্রহণ ( ক্লী) চক্রস্ত গ্রহণং ৬তৎ। ১ চক্রের অবলম্বন । ২ দুর্গের চতুর্দিক স্থ প্রাচীর, গড় বনী । চক্র চর (ত্রি ) চক্রেণ সভঘশশ্চরতি চর ট। যাহারা দলে দলে বিচরণ করে, হস্তী বিহগ প্রভৃতি । “তথা নাগা: সুপর্ণাশ্চ সিদ্ধাশ্চক্রচরাস্তথা P (ভারত ৩ অঃ) চক্রচারিন (ত্রি ) চক্রেণ চরতি চর-নিনি। যে চক্রদ্বারা এক স্থান হইতে অন্যস্থানে চালিত হয় । “বিধিয়েকক চত্র চারিণ কিমু নিৰ্ম্মিংগতি মাত্মথং রথম।” (ठेनरुक्ष”) চক্রচুড়ামণি । পুং চামনি বা কিরীটে সংলগ্ন মণি । ২ বোপদেবের একটা উপাধি ) { বোপদেব দেখ । ] ৩ “চক্রবর্তী চূড়ামণি শব্দের সংক্ষেপ প্রয়োগ। কবিচূড়ামণি চত্র বস্তু উপাধিধারী জনৈক ব্যক্তি, ইনি ভাগবত পুরাণটকা, অস্বয়বোধিনী নামে বেদস্তুতিটীকা (১৬৫৯ খৃষ্টাব্দে রচিত ), দুর্গামাহাত্ম্যটক, রাসপঞ্চাধ্যায় টকা প্রভৃতি গ্ৰন্থ প্রণয়ন করিয়াছেন । [ নারায়ণ চক্রচুড়ামণি দেথ । ] চরঞ্জীবক ( পুং ) চক্রেণ কুম্ভসাধনচক্রেণ জীবতি জীব- ল । কুম্ভকার, কুমার । ( হেম” ) চক্রণদী ( স্ত্রী ) { চক্ৰনদী দেখ । ] চক্রটক্র ( দেশজ ) ষড়যন্ত্র । সুযোগ অসুসন্ধান । চক্ৰতীর্থ (ল্লী) চক্রেণ সুদৰ্শনক্ষালনেন কুতং তীৰ্থং মধ্যলো । তীর্থবিশেষ । ভারতে চক্রতীর্থ একটী নয়, প্রায় সকল প্রধান তীর্থস্থানে এক একট চক্রতীর্থ মাছে, তন্মধ্যে কাশী, হিমালয়, কামরূপ, নৰ্ম্মদাতীর, শ্ৰীক্ষেত্র ও সেতুবন্ধ রামেশ্বর প্রভৃতি স্থানে যে ভিন্ন ভিন্ন চক্ৰতীর্থ আছে, তাহাই প্রসিদ্ধ । ( হিমবংখও ৮৯৮, যোগিনীতন্ত্র ৪৪২, কুৰ্ম্মপু• ১২।৪১, নৃসিংহপুঃ ৩৫২ ) ১ প্রভাসক্ষেত্রের অন্তর্গত একটী বৈষ্ণবতীর্থ। স্কন্দপুরাগীয় প্রভাসখণ্ডে লিখিত আছে যে পূর্বকালে বিষ্ণুর সহিত অল্পরের একটা ভয়ানক যুদ্ধ হইয়াছিল, সুদর্শন চক্রের আঘাতে অনেক অস্বয় প্রাণ হারাইল, যুদ্ধে বিষ্ণুর জয় হয় । বিষ্ণু আপনার চক্রটকে রক্তাক্ত দেখিয় তাহার রক্ষ ক । جستایی است: পরিষ্কার ও পবিত্রতা করিবার জন্য প্রভাসক্ষেত্রের একটা ঘাটে যাইয়। তীর্থের আবাহন করিলেন। বিষ্ণুর আদেশে আট কোটী তীর্থ মাসিয়া উপস্থিত হয়, তারপর সেই স্থানে চক্রটকে প্রক্ষালন করেন । প্রভাসক্ষেত্রের যে ঘাটে এই কাৰ্য্য সম্পাদন হয়, তাছারই নাম চক্রতীর্থ। বিষ্ণুর আদেশ মতে আটকেট তীর্থ সৰ্ব্বদাই এই স্থানে অবস্থিতি করে । চক্রতীর্থের পূৰ্ব্বসীমা যমেশ্বর, পশ্চিমে সোমনাথ, উত্তরে বিশালাক্ষী ও দক্ষিণে সরিংপতি সমুদ্র । (১) কাৰ্ত্তিকমাসের দ্বাদশী তিথিতে চক্রতীর্থে স্নান, উপবাস, ব্রাহ্মণদিগকে সুবর্ণ দান ও বিষ্ণু পূজা করিলে পাপ বিনষ্ট হয়। এক মন হইয়া চক্রতীর্থে স্নান করিলে সমস্ত তীর্থস্নানের ফল হয় । একাদশী, চন্দ্রগ্রহণ বা সুৰ্য্যগ্রহণে এই তীর্থস্নানে কোটি যজ্ঞের সমান ফল হয় । কল্পভেদে এই তীর্থ ভিন্ন ভিল্লা নামে অভিহিত হইয়াছে। প্রথম কয়ে কোটি তীর্থ, দ্বিতীয় কল্পে ঐনিধান, তৃতীয় কল্পে শতধার এবং বর্তমান চতুর্থ কয়ে চক্রতীর্থ নাম হইয়াছে । ইহার আয়তন মৰ্দ্ধক্রোশ পর্য্যস্ত বিষ্ণুক্ষেত্র । এই স্থানে এক মাস উপবাস, অগ্নিহোত্রের অনুষ্ঠান, মোক্ষশাস্ত্রের অধ্যয়ন, যজ্ঞের অনুষ্ঠান, তপস্তা, চাম্ৰায়ণ, পিতৃ উদেশে তিলোদক শ্রাদ্ধ, এবং এক রাত্র বা ত্রিরত্র কৃচ্ছ সান্তপন ব্রত করিবার বিধান আছে । এই ক্ষেত্রে কোন ধৰ্ম্ম কার্য্যের অসুষ্ঠান ক রিলে অদ্য ক্ষেত্র অপেক্ষা কোটি গুণ ফল হয় । এই ক্ষেত্রে সুদৰ্শন নামে একট তীর্থ স্থান আছে, তথায় গোদান করিলে স ক ল পাপ বিনষ্ট হয় এবং যাত্রার উদেশু সিদ্ধি হইয় থাকে। এই স্থানে প্রাণত্যাগ করিলে বৈকুণ্ঠ প্রাপ্তি হইয় থাকে । ( স্কন্ধপুং প্রভাসখ" ) ২ মথুরার সন্নিহিত যমুনার তীরস্থ একটা তীর্থ, এই স্থলে তিন রাত্র উপবাসী থাকিয়া স্নান করিলে ব্রহ্মহত্যার পাপ বিনাশ হয় । - ৩ গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বতের নিকটস্থ একটী তীর্থ । এখানে চক্রেশ্বর নামে মহাদেব আছেন । ৪ সেতুবন্ধ রামেশ্বরে দুইটা চক্রস্তীর্থ আছে, একটা সমুদ্রতীরে দেবীপুর নামক স্থানে এবং অপরট অগ্নিতীর্থের নিকট । প্রথমটার অপর নাম ধৰ্ম্মপুষ্করিণী । স্কন্দপুরাণীয় সেতুমাহীয়ে লিখিত মাছে—পূৰ্ব্বকালে ধৰ্ম্ম মহাদেবের তপস্ত। করিবার জন্য ক্ষীরসরের নিকট ১ • যোজন ব্যাপী এক তীর্থ খনন করেন, তাহাই ধৰ্ম্মপুষ্করিণী । ইহার তীরে (১) "পূৰ্ব্বে যমেশ্বরং যাবৎ ক্রসোমেশস্ত পশ্চিমে । फउcन छू विभागाको रचि:१ नबिडt९ गडि: !” ( प्रब ८डन ५ )