পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসায়নবিজ্ঞান “লয়লাং গুঢ়বজ্ঞাং মৃদবস্থায়ূলধনাবৃতাং । শোধিতাং কাচকলগীং পুরয়েৎ ত্ৰিষু ভাগয়েtঃ ॥ ভাওে বিতস্তিগম্ভীরে বালুক স্বপ্রতিষ্ঠিত ॥ তদভাণ্ডং পুরয়েৎ ত্রিভিরস্তাত্তিরবগুণ্ঠয়েৎ ॥ ভাগুবক্তং মাণিকয়৷ সন্ধিং লিপেৎ মৃদ পচেৎ। চুল্ল্যাং তৃণস্য চাদtহাম্মণিকাপৃষ্ঠবৰ্ত্তিনঃ ॥ এতদ্ধি বালুকাযন্ত্রং তদযন্ত্রং লবণাশ্রয়ম, ॥" ( রসরত্নস• ) লবণযন্ত্রমূ—বালুকাযন্ত্রের স্থায় সমস্তষ্ট, কেবল বালুকায় পরিবর্তে লবণ দিতে হয় ।

  • এবং লবণনিক্ষেপাৎ প্রোক্তং লৰণযন্ত্রকং ” ( রসরত্নস- ) পাতালযন্ত্র—একহস্ত গভীর একটা গৰ্ত্ত খনন করিয়া তাহার মধ্যে একটা হাড়ী বসাইবে এবং অপর একট হাড়ীতে ঔষধদ্রব্য রাখিয়া তাহার মুখে ছিদ্রযুক্ত একখানি শরা চাপ দিবে। পরে সেই গৰ্ত্তমধ্যস্ত হাড়ীর উপরে ঔষধপূর্ণ ও শরাবাচ্ছাদিত হাড়ীট উপুড় করিয়া বসাইয়া উভয়ের সংযোগস্থলে উত্তমরূপে মাটি লেপন করিবে। তাহার পর মৃত্তিক দ্বারা গগুটী পুরণ করিয়া উপরের হাড়ীর উপর অগ্নি জালিবে । তাহ হইলেই উপরের হাড়ীর ঔষধ শরীর ছিদ্র দিয়া নীচের ছাড়ীতে পড়িবে। পরে অগ্নি নিৰ্ব্বাপিত হইয়৷ ঠাড়া শীতল হইলে গষ্ট্রের মধ্যস্থিত হাড়ীর মধ্য হইতে ঔষধ বাহির করিয়া লইবে ।

তিৰ্য্যকৃপাতনযগ্ন-দুইট লম্বা হাড়ীর একটভুে পারদ ও অপরটাতে জল রাখিয়া, উভয় হাড়ীর মুখ বক্রভাবে সংযুক্ত করিবে এবং উভয় মুখের সংযোগস্থল মৃত্তিকাদি দ্বারা উত্তমরূপে লেপিম্বা লইবে। পরে পারদের হাড়ীয় নীচে জ্বাল দিবে। অগ্নিতাপে সেই পারদ উত্থিত হইয়। অপর জলপূর্ণ ছাড়ীতে ক্রমশঃ আসিয়া পড়িবে। উভয় ছাড়ার স্কন্ধদেশে নল-সংযোগ করিয়া আর এক প্রকায় তির্যাকৃপাতনযন্ত্র ও প্রস্তুত হইয়া থাকে । "ক্ষিপে রসং ঘটে দীর্ঘনতাধোনালসংযুতে। ভল্লালং নিক্ষিপেদন্ত ঘটকুক্ষ্যস্তরে থলু ॥ তত্র রুদ্ধ। মৃদাসম্যগবদনে ঘটয়োরধঃ । অধস্তাদূরসঞ্চুস্তুস্ত জ্বালয়েৎ তীব্রপাধকম্ ॥ ইভয়স্মিন ঘটে তোয়ং প্রক্ষিপেৎ স্বত্বশীতলম্। ডির্যাকৃপাতনমেভদ্ধি বাৰ্ত্তিকৈ রভিধীয়তে ॥” (রসরত্নসমু•) उपक्र६भू-द्धेभtद्रग्न ईाड़ौफ़ैौ प्लेशूज़ कद्विग्ना नौtछद्र ईंाऊँौद्र মুখে বসাইয়া উভয় মুখের সংযোগস্থল মুত্তিকাদি দ্বার লেপন করিতে হয় । নীচের ছাড়ীতে পারদাদি পদার্থ এবং উপরের হাড়ীট শূন্ত থাকে। পাক কালে নীচের ছাড়ীতে छाण त्रिरङ श्ब्र 9र६ फे°itब्रब्र ईएँौब्र ॐ नम्र मैऊण छरणद्र थांब्र [ ৩০৪ ] রসায়নবিজ্ঞান मिtठ हब्र, हेहाय्ठ नैौt5द्र शैऊँौद्र श्रृंग्निम ऊँठिंब्रां ॐtब्रग्न হাড়ীতে সংলগ্ন হইয়া থাকে। ইহাকে ডমরুযন্ত্র কহে । এই যন্ত্র ও বিদ্যাধরযন্ত্র প্রায় একরূপ কার্য্যে ব্যবহৃত হয়। “যন্ত্ৰং ডমরুসংজ্ঞং স্তাত্তৎস্থাল্যে মুদ্রিতে মুখে * (ভাবপ্র০) কবচৗম্বক্স-বেশী বড় বা নিতান্ত ছোট না হয়, এইরূপ একটা শক্ত বোতল মাট ও ভাল নেকড় দ্বার উত্তমরূপে লিপ্ত করিয়া শুষ্ক করিতে হয় । এইরূপ প্রলিপ্ত বোতলের নাম কবচৗধন্ত্র। রসসিন্দূরাদি পাক করিতে এই যন্ত্রের প্রয়োজন । ইহার মধে। ঔষধদ্রব্য পুরণ করিয়৷ তাছা বালুক। যন্ত্রে পাক করিত্তে হয় । নালিকাযন্ত্ৰ—প্রথমে লৌহময় একটী নাগ প্রস্তুত করিয়া তন্মধ্যে পারদ পুরিয়া লবণপুরিতভাণ্ডে রাখিবে এবং পূৰ্ব্বোক্ত বালুকীযন্ত্রের ন্যায় পাক করিবে। পরে শীতল হইলে ঐ লোহুনাল হইতে পারদ গ্রহণ করিতে হয়। ইছ কতকটা পুৰ্ব্ববর্ণিত লবণযন্ত্রের অনুরূপ। “লোহনাদং গতং তং ভাণ্ডে লবণপুরিতে। নিরুদ্ধং বিপচেৎ প্রাগ বন্নালিকাযন্ত্রমারিতম্ ॥” (রসরত্ন” ) বকযন্ত্র-পাচ্য পদার্থসমূহ একটা হাড়ীর অৰ্দ্ধাংশে পূর্ণ করিবে, এবং তাহার উপর দ্বিনলবিশিষ্ট অপর একটা পাত্র বসাইয়। উভয়ের সংযোগস্থল মৃত্তিকাদি দ্বারা লিপ্ত করিবে, উপরের নলযুক্ত পাত্রটার নিম্নদিকের কিনারায় এক অঙ্গুলি বিস্তৃত একটা "বিট্‌ বা কাণিশ থাকিবে, সেই কাণিশের উপরে একটা নল সংযুক্ত করিয়া তাহার প্রাস্তভাগে একটী বোতল রাখিবে, আর সেই পাত্রের উদ্ধাংশে চারিদিকে ২ অঙ্গুলি আন্দাজ উচ্চ একট বেড়া দিয়া আয় একটা নল সংযোগ করিতে হইবে, তাহারও প্রাস্তভাগে একটী পাত্র রাখিতে হয়। পরে সেই হাড়ীর নিম্নে মৃদু অগ্নিজাল দিতে হুইবে এবং উপরের পাত্রটিতে অনবরত জুল ঢালিতে হইবে । উপরের নল দ্বার। সেই জল পাত্ৰটীতে পড়িয়। যাইবে । ইহাকে বকযন্ত্র কহে । নাড়ি কাযর্ক্স–একটী কলসের উপর একটী ছোট কলস উপুড় করিয়৷ উভয়ের সংযোগস্থল মৃত্তিক দ্বারা উত্তমরূপে লিপ্ত করিবে এবং উপরের কলসের গায়ে একটী ছিদ্র করিয়া তাহাতে একটা নল সংযুক্ত করিবে। এই নল একটী পাত্রের ভিতর কুণ্ডলীকৃত করিয়া, তাহার প্রাস্তভাগ বাহির করিয়৷ রাখিতে হইবে । ইহার নাম নাড়িকাৰ্যন্ত্র। ইহার নীচের কলসে ঔষধ দ্রব্য এবং কুওলীকৃত নলবিশিষ্ট পাত্রে ब्रैडल छण ब्रांविग्नt डशांण मिtव । *८ग्न अग्निरूic* बांच् छेन्ञङ इहेब्रा क्रअ*ः छेvitब्रब्र कणरणब्र