বাজারের কুঠা অধ্যক্ষকে সকল কথা জানাইলেন। স্কাফটনের মধ্যস্থতায় মীরণ ও চুল ভরামের মধ্যে পুনরায় মিট্মাট হইল। এখন মন্ত্রিবয় আপনার কতক সৈন্তকে নবাব শিবিরে যাইতে হকুম দিলেন। হুইবার জন্য ক্লাইব সদলবলে মুর্শিদাবাদে আসিয়া পৌছিলেন, এখানে আসিয়াই জনরব শুনিলেন যে, রাজা দুলভিরাম মরাঠাসর্দার জানোঙ্গীর সহিত ষড়যন্ত্র করিতেছেন; কিন্তু ফুল ভরামের সহিত দেথা হইলে তাহার সে সন্দেহ দূর হইল। পরে তিনি দুল ভরামকে সান্থনা করিয়া রাজমহলে গিয়। মীরজাফরের সুছিত মিলিত হইলেন। এখানে আসিয়াই তিনি মীরজাফরকে এদিকে মীরজাফরের সহিত মিলিত৫ [ ৫3৯ ] , | বললেন, “রাজা চুল ভরাম না হইলে রাজকোষ হইতে টাকা । ব। বরাত চিঠি বাহির হওয়৷ অসম্ভব, অতএব রাজাকে ঠাও। করা আপনার একান্ত কর্তব্য।” ক্লাইবও দুর্লভরামকে সাহস দিয়া আসিবার জন্ত লিখিলেন। কারণ ফুল ভরাম কেবল প্রধান মন্ত্ৰী বলিয়া নছে, তিনি অর্থসচিব ও বটে। তিনি ক্লাইবের পত্রানুসারে রাজমহলে উপস্থিত হইলেন । তখন ইংরাজপক্ষের ২৩ লক্ষ টাকা পাওনা হইয়াছিল। দুলভিরাম অৰ্দ্ধেক টাক। রাজকোষ হইতে এবং অপরাদ্ধ আদায় করিয়! লইবার জন্ত বৰ্দ্ধমান ও কৃষ্ণনগরের রাজা এবং হুগলীর ফোঁজ७३ गमुग्न দীর উমস্লবেগের উপর বরাত চিঠি দিলেন। ইংরাজের কলিকাতার দক্ষিণে কোম্পানীর জমিদারীর জন্ত | ফরমাণ পাইলেন। ঐ ফরমাণে নবাব মীরজাফর, এবং প্রধান মন্ত্রিরূপে মহারাজ দুলভরাম ও হুজুর নবীস (Chief Secretary ) রূপে তৎপুত্র রাজা রাজবল্লভের স্বাক্ষর দৃষ্ট হয়। পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, রাজা রামনারায়ণ দুর্লভরামের আয়কুলোই বেহারের সুবেদার হইয়াছিলেন। তিনি বরাবরই দুলভিরামকে সন্মান করিতেন। মীরজাফর সসৈন্তে র্তাহার বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করিলে, রাজা দুল ভরামের পরামর্শে রাজা রামনারায়ণ নবাবশিবিরে আসিয়া বস্তু তা স্বীকার করেন। মীরজাফর ও ফুল ভরামের মনোমালিন্তের সময় নন্দকুমার আসিয়া চুল ভরামের সহকারী বা খালসার পেস্কার নিযুক্ত হল। মীরজাফরের বেহারযাত্রাকালে তিনিও নবাবের সঙ্গে গমন করেন এবং ভুল ভরামের বিরুদ্ধে নানা মিথ্য i. বলিয়। মিজ স্বভাবের পরিচয় দিতে থাকেন। বেহার - ইষ্টতে ফিৱিা আসিবার পর নবাবের রাজকোষে অর্থাভাব • पर्यों। मकङ्कमाङ्ग नवरुष्क ठूकाश्गन ८, ििन ग"र्ष ऋभs *ाश्रण गभए छैॉक जानाब्र कब्रिब्र मिट्रैठ गttब्रन, ॰भ९aारबज़ वाच। ॐश्ांश्च कथनटॆ दि१l श्रेय नl । প্ৰায়ণৰে ৰলিলেন ষে ইংরাজপক্ষ টাকার বশ, রীতিমত XVI vy রায়দুর্লভ উদ্বিারা টাকা না পাইলে আপনাদের সহিত শক্রস্তু"বেন। এইরূপ ননীকুমার শেঠদিগকেও বুঝাইলেন যে, আপনার ভুল ভরামের সহিত যেরূপ সঞ্জাব রাখিয়া চলিতেছেন,তাহ মাপনাদে : পক্ষে শুভজনক নহে। আপনার টাকার জামিন আছেন। দুৰ্লভ রাজস্ব হইতে ইংরাজের প্রাপ্য টাক। দিতে না পরিলে, ইংরাজেরা আপনাদিগকেই ধরিবে । অতএব এখন হইতে সতর্ক হউন।’ এই সময় মীরণ বৈদ্যরাজ রাজবল্লভকে দেওয়ান নিযুক্ত করেন এবং ঢাকাবিভাগের কাগজপত্র তাহার হস্তে অৰ্পণ করিবার জল্প দুৰ্য ভরামের উপর খাদেশ দেন। জগৎশেঠ তখনও চুলভরামের পরম মিত্র ছিলেন। তিনি দুলভিরামকে ডাকাইয়। তাহার বিরুদ্ধে যে নিদারুণ ষড়যন্ত্র হইতেছে এবং এখানে থাকিলে তাহার জীবনহানির সম্ভাবনা আছে, তাছাও .জানাইলেন । যে নন্দকুমার তাছার রূপায় খালসার পেস্কার হইয়াছিলেন, র্যাছাকে তিনি বিশ্বয কfরয় রাজস্ববিভাগের সমস্ত রহস্য বুঝাইয়া দিয়াছিলেন, এখন সেই ব্রাহ্মণ ও তাছার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করিতেছে শুনিয়া তিনি অবিলম্বে কলিকাতায় যাইবার জন্য প্রস্তুত হষ্টলেন । কিন্তু মীরণ র্তাহার কলিকাতাযাত্রার প্রতিবন্ধক হইলেন। রাজা পুর্কেই এ সকল আভাস কলিকাতায় ক্লাইবকে জানাইয়াছিলেন। তাহার পত্রে সমস্ত অবগত হইয় ক্লাইব নবাবকে কলিকাতায় আসিবার জন্তু নিমন্ত্ৰণ করিলেন । কাজেই অনিচ্ছাসত্ত্বেও নবাবকে কলিকাতায় আসিতে হইল। এই সময় মীরণ বহুসংখ্যক রগি গৈল্প পাঠাইয় ফুল ভরামের প্রাসাদ ঘেরাও করিয়াছিলেন, কিন্তু ক্লাইবের অনুরোধে (সেপ্টেম্বর ১৭৫৮ খৃঃ ম: ) দুলভিরাম ও সপরিবারে কলিকাতায় চলিলেন । মীরণের ক্ষোভের পরিসীমা থাকিল না । এ সময়কার কোম্পানীর কাগজপত্রে দেখা যায় যে, মীরজাফরের সংবৰ্দ্ধনার জন্ত যেমন ইষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানীর খরচপত্র হইয়াছিল, জগৎশেঠ ও মহারাজ জ্বল ভরামের অভ্যর্থ নার জন্তু ও সেইরূপ যথোচিত খরচ হুইয়াছিল। কলিকাতায় আসিয়া মহারাজ হল ভয়াম কিছুদিন নিরাপদ হইলেন। এখানে তিনি ব্রাহ্মণপণ্ডিতের নিকট শাস্ত্রালাপ শ্রবণ ও দান ধ্যান করিয়া সময় কাটাইতে লাগিলেন। কেবল সময় সময় রাজকীয় কাগজপত্রে স্বাক্ষর ७...ाछन श्हेप्ण, ठिर्मि प्रान्तब्र कब्रि श्रा%ाहेप्डम।° क्राहेरु s ¢कोननिप्लद्र नष्ठ११ निब्रख्ई छैiहाँग्न कणिकtछांश् ¢ांगांtन আসিয়ু আমোদপ্রমোদ করিতেন । कुणeछtभन्न छात्र भछिलीगैौ ब्रांछनैौङिदिशाब्रन नवांtवब्र
