রায়পুর সামন্তরাজ্য এবং পশ্চিমে চাদ ও বালাঘাট । ছুইখাদান, কনকের, খয়রাগড় ও নলগা ও সামস্তরাজ্য ইহার অধীন। সৰ্ব্বসমেত ভূপরিমাণ ১৪৫৪৩ বর্গ মাইল । পূৰ্ব্বতন ছত্রিশগড় রাজ্যের দক্ষিণাংশ লইয়া এই জেলা গঠিত । ইহার তাধিকাংশ স্থান মহানদীর উত্তর স্রোত, ও তাহার শাখাসমূহে পরিপ্লাবিত। স্থানে স্থানে পৰ্ব্বতগাত্রবাহিনী শাখা নদীসমূহের উৎপত্তিস্থলে গণ্ডশৈলমাল দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে। সমগ্র জেলাটী বিদ্ধ পৰ্ব্বতনিঃস্ব ত শৈলশ{থার বিস্তারঞ্জাত অধিষ্ঠ্যক । উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ ভূভাগ বনমালা সমাকীর্ণ, উত্তরের অধিতা কাভূমি ক্রমনিম্ন ইষ্টয়া বিলাসপুরের অভিমুথে সমতল ক্ষেত্রে মিশিয়াছে। জঙ্গল ভাগের অধিকাংশ স্থানেই বলশূন্ত করিয়া বসবাসের ও চাষবাসের উপযুক্ত করা হইয়াছে । রায়পুর জেলা ছুইটা খরস্রোতা নদীবিধৌত। ঐ পাৰ্ব্বভাস্রোতোদ্বয় পরে মিলিত হইয়া মহানদী রূপে প্রবাহিত হইয়াছে। পুরোক্ত পাৰ্ব্বত্য স্রোতোদ্বয়ের মধ্যে শিবনাথ প্রধান । উহা চাদপৰ্ব্বত প্রান্তনিঃস্থত । প্রায় ১২০ মাইল উত্তরপুঞ্চে বহিয়া হাম্পনামক শাখানদী ইহার কলেবর পুষ্ট করিয়াছে। এইরূপে কৰ্করা, তেন্দুল, কারণ ও খোলী নদী ইহার দক্ষিণ কুলে এবং গুমারিয়া, আম, স্বরী, গারাঘাট, যোগ বা ও হাম্পশাখ ইহার বামকুলে আসিয়া মিলিত इsग्राग्न ऐश्ाङ्ग छण५tब्रा°ोठ दफुई ७यिभन्न रु हेग्राप्छ्। भरुনদী এই জেলায় দক্ষিণপুৰ্ণ হইতে সমুদ্ভূত হইয়। পশ্চিমাভিমুখে ও তৎপরে উত্তরপুৰ্ব্বে প্রবাহিত হইয়া শিবনাথে আসিয়া মিশিয়াছে। পাইরী, সুন্দর, কেশে, কোরার ও নাইনী প্রভৃতি শাখা মহানদীর অঙ্গ পুষ্ট করিয়াছে। কিন্তু বর্ষার বস্তাকাল ব্যতীত এই সুবিস্তীর্ণ পদাবক্ষ বালুকাময় প্রান্তরের স্থায় পতিত থাকে। উপরোক্ত নদীমালা ভিন্ন এই জেলার স্থানে স্থানে সুবৃহৎ পুষ্করণীসমূহ বিরাজমান। উছ কাহারও স্বারা খনন করা হয় নাই। পাৰ্ব্বত্য ঢালুখাতের ७क द। इहे भा* वै५ मिग्रा जण आप्लेक ब्राथी श्हेग्राrह। दक्षशिt१५ tश्राङ्ग 5ज्ञारेयाग्न सक्छ छण८णग्न भ८५]७ भूकौि ५नन दग्निम्नांछ्जि । এখানকার শৈলমাল সাধারণতঃ ১৫ শত ফুটু, কেবল মাত্র গৌরগড় আধিত্যক। এৰং দক্ষিণে শেহারা হইতে বস্তার ও কনকের পর্য্যন্ত বিস্তুভ শৈলশ্রেণী তদপেক্ষা কিঞ্চিৎ উচ্চ । পৰ্ব্বতস্থ প্রস্তরগৃহাদি নিৰ্ম্মীপকল্পে ব্যবহৃত হয়। গণ্ডাই গ্রামের পশ্চিমদিকৃস্থ শৈলগছরে ও লোহার ब्रांप्जाङ्ग गिझौ मशरङ्गब्र गब्रिकt cणोप्रश्न षनि भांपह । { હલર ] রায়পুর গাওাই ও ঠাকুরতোলা নামক স্থানে প্রচুর গেড়ীমাট পাওয়া যায়। বনভাগে শাল, সাজ, তেন্দু ও মহুয়া বৃক্ষই প্রধান। এই স্থানের প্রকৃত প্রাচীন ইতিহাস পাওয়া যায় না। গোড় জাতির কিংবদন্তী হইতে জানা যায় যে, পূৰ্ব্বে এই স্থানে অলৌকিক বীৰ্য্যসম্পন্ন ও প্রভাবান্বিত রাক্ষস জাতির বাস ছিল । গোড় বীরগণের সহিত যুদ্ধে পরাজিত হইয়৷ তাহার এইস্থান পরিত্যাগপূর্বক পলায়ন করে । কাব:কল্পিত এই পৌরাণিক আখ্যানকে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ গোড় জাতির সহিত ভূঞ্জিয় ও কোলেরিয় জাতির যুদ্ধ বিগ্ৰহ বলিয়। মনে করেন । কারণ মধ্যভারতের অস্তান্ত স্থানের ন্যায় ছত্রিশগড়ে ও গোড়দিগের সহিত কোলেরিয় জাতির সংঘর্ষ ঘটয়াছিল। মহানদীর পূর্বাংশে ভুঞ্জিয়া ও বিপ্লবারগণ অনেক পরবৰ্ত্তিকাল পর্য্যস্ত আধিপত্য বিস্তার করিয়াছিল। কোলেরিয়গণ সোণখান পৰ্ব্বত হইতে দলে দলে সমতলক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়া উপদ্রব করিত, মহানদীতীর পত্নী ভগ্নদুর্গসমুহ আজিও তাহার সাক্ষ্য দিতেছে। ইতিহাস আলোচনায় জানা যায় যে, এই জেলা রত্নপুরের হৈহয় বংশীয় রাজগণের অধিকারভুক্ত ছিল । ঐ বংশের ২•শ রাজা মুরদেবের রাজ্যারোহণকালে ( অমুমান ৭৫০ খৃষ্টাব্দে ) ছত্রিশগড় প্রদেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়। পূরদেব পৈতৃক রাজ্যের উত্তরাংশ শাসন করিতে থাকেন এবং তাছার কনিষ্ঠ ব্ৰহ্মদেব রায়পুরে রাজপাট স্থাপনপূৰ্ব্বক দক্ষিণবিভাগের শাসনদও পরিচালিত করেন। এই সময় হইতে ছত্রিশগড়ে দুই রাজবংশ রাজত্ব করিতে থাকেন ; অবশেষে নবমপুরুষে ব্রহ্মদেবের বংশ নিৰ্ব্বংশ হইলে, রত্নপুর-রাজবংশের অন্যতম কনিষ্ঠশাখ রাজা জগন্নাথসিংহদেবের পুত্র দেবনাথ সিংহ আহমানিক ১৩৬৩ খৃষ্টাব্দে রায়পুরে আসিয়া রাজচ্ছত্র ধারণ করেন। এই সময় হইতে মহারাষ্ট্র-অভু্যদয় পর্যন্ত র্তাহার ংশধরগণ নিৰ্ব্বিঘ্নে রায়পুর রাজ্য শাসন করিয়াছিলেন । রায়পুরের রাজবংশ স্বতন্ত্র ভাবে রাজ্যশাসন করলেও রত্নপুরের হৈহয়বংশীয় রাজন্তগণ কনিষ্ঠ শাখাকে সামস্তরাজ্যরূপে গণ্য করিতেন । রাজিমের দেবমন্দিয়স্থ ৭৯৬ সম্বতে । ( ৭৫ খৃঃ ) উৎকীর্ণ শিলালিপিতে সামস্তরাজ জগৎপালের বিজয়বাৰ্ত্তাপ্রসঙ্গে রত্নপুররাজ স্বয়দেবের পুত্ৰ পৃথ্বীৰেৰ দ্বার। উক্ত সামস্তয়াজকে বৈবাহিক সম্বন্ধে আবদ্ধ করিধায় কখা লিখিত আছে। সম্ভবতঃ ইহার কিছু কাল পরেই রায়পুরের द्राथवाश्व शुक्लक्रप्• यडिक्लिङ इहेब्राष्ट्रिण। aहे ४श्इब्रवरलैोब्रशं१ cकॉन क्रर" गांभांछिक $झङि गांथम न कब्राब्र कांtण टैशिष्वब्र ब्राबनसिब्र अवनठि बल्लेिब्राष्कि।
