পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৭৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেশ্বম প্রথম খোলস অর্থাং মেটে কলপের পরে দেড় ডালায় রাখিতে গুইবে । দো-কলপের পরে ৪০ ডালায় রাখিতে হইবে। তে কলপের পর ১৩ ডলার এবং এবং শোধের কলপ গায় হইলে অর্থাৎ শেষ বার খোলস ছাড়িবার পর ৪০ ডালায় রাখিতে হইবে । শীতকালে ৩৯ থানি ডালাতেও ১০ মণ কোয় প্রস্তুত হইবার উপযুক্ত পলু রাখা যাইতে পারে। দেড়মণ কোয় ওস্তুতের জন্ত ৩০ মণ তুত পাতার যোগাড় চাই। পাত যাদ বঁচিয়া যায়, তাষ্ঠীতে ক্ষতি নাই, কিন্তু কোন গতিকে টানাটমী পড়িলে বিশেষ ক্ষতি। দেড়মণ কোয়ার জষ্ঠ বড়পলুর ১৫০ চোকড়ীর ডিম, নিস্তারীর ২৫০ চোকড়ীর ডিম ও ছোট পলুর ৪০০ চোকড়ীর ডিম রাখা চাই। যে দেশে পাতা অধিক পাওয়া যায়, সেখানে ইহার দ্বিগুণ ডিম রাখিলেও ক্ষতি নাই। মুর্শিদাবাদের লোকের ৫০০ মিস্তারীর চোকড়ীর বা ছোটপলুর ৮• ০ চোকৃড়ীর ডিম হইতে ১॥০ মণ কোয় বাহির করিতে পারিলেই যথেষ্ট হইল মনে করে। যদি ডিমের বদলে কোয়। কানিয়া ডিম পাড়ান হয়, তবে যত চোকড়ী বলা গিয়াছে তাহার দ্বিগুণ কোয়া চাই । যে দেশে তুতপাতায় সুবিধা নাই, সেখানে দেড়মণ কোয় প্রস্তুত করিবার জন্য ৫০• নিস্তারী কোয়ার ডিম চাই ॥৪ পুরে যে ৪০ খানি ডালায় কথা বলিলাম, সেই ডাল টাকা দিবার জন্য ৮০ খানি পুটিমাছ ধরা জালের মত মাপসই জাল অবিশুক । পলুর উপর জাল বিছাইয়া ঐ জালের উপর ৫াঞ্জ পাতা দিলে পলু নীচেকার ময়লা পাতা হইতে উপরের তাঙ্ক পাতা থাইতে উঠে । তিনবার পাতা দিবীর পরে, পলুসমেত জালখানি অপর এক ডালায় রাথিতে হয় এবং যে ডালায় প্রথমে পলু ছিল, সেহ ডালার ময়লা ঘরের বাহিরে আনিয়া ঝাড়িতে হয়। অপর ডালার উপর যে পলু রাখা হইল, তাছার উপরও অপর একখামি জাঙ্ক বিছাইয়া তাঙ্গ৷ পান্ত দিতে হইবে । তিনবার পাতা দিবার পর অর্থাৎ একদিন পরে জাবার উপরের জালখনির সহিত পলু অন্ত ডালার রাখিয় নীচের জাল ও ডাল বাহিয়ে জানিয়া ময়লা পরিষ্কার করিতে হয়। এইরূপে প্রত্যেক্ষ ডালার জন্ত ছুইখানি করিয়া , জ্ঞালের আবশুক । দ্বিতীয় ডালার উপর পর বড় ঘন হইয়া থাকিলে, এক ডালায় পলু ই ডালায় রাখিতে হয়। যদি দেখা যায় যে, অনেক পলু ময়লা পাতার উপর নিশ্চল ভাবে পড়িয়া আছে, উপরে [ १88 ] ছাড়ে এক একবার খোলস ছাড়িবার পরে পলু প্রায় ৩ গুণ | বাড়িয় উঠে। অর্থাৎ যে পলু প্রথমে তাধ ডালায় থাকে, [ রেশম -ു. উঠিতেছে না, তখন কলপ ছাড়িতেছে বুকিতে হইবে । আর যে পলুগুলি উপরে উঠিয়া যায়, তবে তাহার উপর জাল না দিয়া কেবল পাতা দিতে হইবে । রন্থা-পলুর ডাল যে মাচানে রাখা হয়, সেই মাচানে রাখতে হইবে । তাহাতেও সম্ভবতঃ তিন চারিধার পাতা দেওয়া বন্ধ রাথিতে হয়। পলুর ঘর বেশী ঠাণ্ড হইলে আরও তুই একবার পাত খাইয়া তবে রহিতে পারে। জাল তুলিলে পর যদি দেথা যায় যে, অল্পসংখ্যক পলু পড়িয়া আছে, তবে সেই রং পলুগুলি খুটিয়া উঠাইয়া উপরের পলুর সহিত মিশাইয়া দিয়া তাহার উপর জাল দিয়া পাতা দিতে হইবে। পরদিন ডালা পরিষ্কার করিবার সময় পুৰ্ব্ববৎ রহ ও কাচী পলুকে পৃথকৃ পৃথক্ ডালায় রাখিয়া পাতা ছড়াইয়া দিয়া মাচানে রাখিয়া ২৪ ঘণ্টা পাতা দেওয়া বন্ধ রাখিবে । এ সময়ে ঘর যাহাতে গরম থাকে তাহ করা উচিত। পলু যখন নিতান্ত ক্ষুদ্র থাকে, তখন বঁট দিয়া অতি সুগ্ধ হুক্ষ করিয়া পাত কুচাইয়া পলুর উপর ছিটাইয়া দিতে হয়। পলু যত বড় হষ্টতে থাকিবে, পাতাও সেইরূপ বড় বড় করিয়া কুচাইয়া দিবে। দোকলপের পর সরু সরু আস্ত আস্ত ডাল শুদ্ধ পাতা দেওয়া যাইতে পারে। পলুকে নরম হইতে ক্রমে শক্তপাত খাইতে দেওয়া হয়। প্রথমে যে পলুপোকা উঠে, তাহাকে কড়াপাত দিয়া তাহার পরবর্তী ওঠা পলুকে যদি নরম পাতা খাইতে দেওয়া হয়, তাহ হইতে রসানামে একপ্রকার রোগ ধরে। বিলাতী পলুর ডিম আলগাই পাওয়া যায়। বড় পলুর ডিম কাপড়ের উপর লাগিয়া থাকে। দেশীপলুর ডিম ডাল বা কাগজের উপর পাড়ান হয়, তাছাতেই ডিমগুলি আঁটিয়া থাকে। তুতিয়ার জলে ডিম ধুইয়া লইতে হয়। ডিম যে ঘরে থাকে, সে ঘর যেন অধিক ঠাণ্ড ৰা অধিক গরম না হয়। ছোট পলু, নিস্তারী, চীন ও বুলু এই কয় পলুর বেশী গীতগ্রীষ্মে বড় ক্ষতি হয় মা । ছোট পলু মিস্তারী প্রভৃতির ডিম মুখাইলে তাহার উপর ছোট ছোট পাত কাটিয়া ধিছাই দিতে হয়। প্রাতঃকাল হইতে বৈকাল পর্য্যস্ত পলু পোক भूषहेtऊ थाएक, ५ জন্য মুথান পলুর উপর বৈকালে পাতা ছিটাইয়া দেওয়া উচিত। ভাল ডিম ভাল করিয়া রাখলে দুই দিবসেই প্রায় সমস্ত মুখাইয়৷ পড়ে। প্রথম দিবসের পোকা নীচের থাকে ও শেষ দিবসের পোকা উপরের থাকে রাখিতে হয়। প্রভ্যন্থ প্রাতে বেলা দ্বিগ্রহরে ও রাত্রি ৯ টার সময় পাতা দিতে হয় এবং একদিন অন্তর বেল শ্বিপ্রহরে পাতা দিবার পর জাল দ্বিজ ডালা পরিবর্তন ও পলু ঘন হইলে পাতল করিয়া দিতে হয়। পলু औtब्रम्न जधा ६९ाहेक २०२७ श्नि गाड थाहेइ (काङ्ग ४छझाङ्ग