লক্ষীবিলাসরস অতি ছিলেন। इंशत्र मृशत्र পর পুত্র হরিশ্চন্ত্র ও পরে - পৌত্র উদয়বস্মদেব সিংহাসন অধিকার করেন। লক্ষীবল্লভ (পুং ) লক্ষ্ম্যাঃ বল্লভঃ । ১ বিষ্ণু । ২ প্রাচীন গ্রন্থ কারভেদ । লক্ষীবসতি (স্ত্রী) পদ্মপুপ। लकोपश्क्लिङ (ब्रि) नरौन। “লক্ষ্মীছাড়া’ বলে । लक्रीवांत्रे, थरुजन भशब्राहे छूयाषिकब्रिगै । इंनि २४५१ খৃষ্টাব্দের বিদ্রোহের সময় চান্দার বিদ্রোহী দলপতি বাবু রাওকে কৌশলে ধৃত করিয়া ইংরাজকরে সমর্পণ করেন । [ চানা দেখ। ] লক্ষীবার (পুং ) বৃহস্পতিবার—ঐ দিন লক্ষ্মীর পূজা প্রশস্ত। লক্ষীবিলাস তৈল, বাতব্যাধিরোগের ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী;-মঞ্জিষ্ঠ, চোরর্কাচকী, দেবদারু, সরলকাষ্ঠ, ব্যাখ্ৰী.(গন্ধদ্রব্যবিশেষ ), ৰচ, গুবাকবৃক্ষের ছাল, গুড়ত্বক, গন্ধতৃণ, শট, হরীতকী, বহেড়া, আমলা ও মুতা প্রত্যেক ২ পল ; এই গন্ধকন্ধ দ্বারা তিল তৈল ৪ সের প্রথম পাক করিবে। পরে জটমাংসী, মুরামাংসী দন, চম্পকপুষ্প, প্রিয়ঙ্গু, গুড়ত্বক, গেটেল, বালা, কুড়, মরুবকপুষ্প, পিড়িংশাক প্রত্যেক ২ পল এবং গন্ধবিরাজ, কুন্দুরথোট, নগী, নালুকা গুলফা প্রত্যেক ১ পল ; ইহার দ্বারা দ্বিতীয় কব পাক করিবে। অতঃপর এলাইচ, লবঙ্গ, শিলারস, শ্বেতচন্দন, জাতীপুষ্প, খটাশী, কঁকিলা, অগুরু, লতাকন্তুর, কুম্কুম্ প্রত্যেক ৪ তোলা, মৃগনাভি ২ তোলা, কপূর ১ তোলা বা ৬ মাষ ৪ রতি এই সকল দ্রব্য দ্বারা তৃতীয় কন্ধ পাক করিবে। পাক সাঙ্গ হইলে তৈল হইতে থাটাশ উদ্ধৃত করিয়া উত্তমরূপ শিলাপেষিত করিয়া তৈলে মিশ্রিত করিয়া দিবে। অন্তবিধ—বিলাদি পঞ্চপল্লব কাথ দ্বারা প্রথম কন্ধ পাক করিবে, গন্ধান্তু দ্বারা দ্বিতীয় কন্ধ এবং অগুরু ধূপিত গন্ধবারি দ্বারা তৃতীয় কন্ধ পাক করিবে। এই তৈলেও গন্ধ দ্রব্য সকল শোধন করিয়া লইতে হইবে । ইহা ব্যবহারে বিবিধ বাতব্যাধি প্রশমিত হয় । ইহা মহাসুগন্ধি তৈল নামে খ্যাত। উল্লিখিত সমস্ত দ্রব্য দ্বিগুণ পরিমাণে তৈলে দিয়া পাক করিলে উহাকে লক্ষ্মীবিলাস তৈল কহে । (ভৈষজ্যরত্না” বাতাধি) লক্ষীবিলাসরস (পুং ) ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী;—অভ্র ৮ তোলা ; পারদ, গন্ধক, কপূর, জৈত্রী, জায়ফল প্রত্যেক ৪ তোলা ; বৃদ্ধদারকবীজ, সিদ্ধিবীজ, ভূমিকুয়াওমূল, শতমূলী, গোরক্ষচাকুলেমূল, বেড়েলামূল, গোকুরবীজ ও হিজলবীজ এই সকল দ্রব্য প্রত্যেক ২ তোলা করিয়া লইতে হইবে । পরে এই সকল দ্রব্য উত্তমরূপে চুর্ণ করিয়া একত্র পানের রসে মাড়িয়া ৩ গুঙ্গা প্রমাণ বট করিতে হইবে । অমুপান দুগ্ধ, দধি ও ফঁাজি ঐশ্বৰ্য্যশূন্ত । চলিত কথায় ( రిe l লক্ষীবিলাসরস প্রভৃতি। এই ঔষধসেবনে সকল প্রকার জর, প্রমেহ, নাড়ীত্রণ প্রভৃতি বিবিধ রোগ আগু প্রশমিত হয়। (ভৈষজ্যরত্না- জরাধি০) ২ কাসাধিকারে ঔষধবিশেষ । প্রস্তুতপ্রণালী ;–পারদ, হরিতাল প্রত্যেকে দুই ভাগ, খর্পর, বঙ্গ, কান্তলোঁহ, অভ্র, তাম্র, কাংস্ত, গন্ধক এই সকল দ্রব্য প্রত্যেক ৮ তোলা লইয়া উত্তমরূপে মৰ্দ্দন করিয়া কেশুরের রসে ভাবনা দিবে, পরে উহা কুলখকলায়ের রসে ৭ বার ভাবনা দিয়া এলাচি, জাতীফল, তেজপাতা, লবঙ্গ, যমানী, জীর, ত্রিকটু, ত্রিফলা প্রত্যেকে এক একভাগ মিশাইয়া চণক পরিমাণ বটিকা করিয়া ছায়ায় শুকাইতে হইবে। অনুপান শীতলজল । এই ঔষধসেবনে সকল প্রকার কাস আশু প্রশমিত হয়। ঔষধসেবনকালীন পথ্য—মৎস্ত, মাংস, ফুখ ও স্নিগ্ধভোজন । শাক, অন্ন, ভাজা ও পোড়া জিনিস নিষিদ্ধ। এই ঔষধ ক্ষয়কাস, শ্বাস, হলীমক, পাণ্ডু, শোথ, শূল, প্ৰমেহ, ও অর্শ প্রভৃতি রোগেও বিশেষ উপকারক । (রসেন্দ্রসারস • কাসাধি• ) ৩ বাতব্যাধিনাশক ঔষধবিশেষ । প্রস্তুতপ্রণালী ;-কৃষ্ণঅভ্র, পারদ, গন্ধক, বেড়েলা, নাগবল, শতমূলী, ভূমিকুয়াও, কৃষ্ণধুস্ত,রবীজ, হিজলবীজ, বৃদ্ধারকবীজ, গোকুরবীজ, ভাঙ্গের বীজ, জাতীফল, জৈয়ী, কৰ্পর প্রত্যেকে ২ তোলা ; স্বর্ণভন্ম ২ মাষ৷ এই সকল দ্রব্য একত্রে উত্তমরূপে মৰ্দ্দন করিয়া চণক পরিমাণ বটা করিতে হইবে । অমুপান ত্রিফলার জল বা দোষের বলাবল অনুসারে স্থির করিতে হইবে । এই ঔষধ পুষ্টিকারক, বলকর এবং বাতব্যাধি, কুষ্ঠ, পাণ্ডু, প্রমেহ প্রভৃতি রোগনাশক । ( রসেন্দ্রসারস • বাতব্যাধিরোগাধিকান ) ৪ রসায়ন ও বাজীকরণ রোগাধিকারে ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী—কৃষ্ণাত্রচুর্ণ ৮ তালা, পারদ, গন্ধক, কপূর, জায়ফল, জৈত্রী ; বুদ্ধারক বীজ, ধুস্ত,রবীজ, ভাঙ্গের বীজ, ভূমিকুয়াও, শতমুলী, বেড়েলা, গোরক্ষচাকুলে, গোকুর, হিজলবীজ, প্রত্যেকে ২ তোলা, এই সকল দ্রব্য একত্র চুর্ণ করিয়া পানের রসে মর্দন করিয়া তিনরতি পরিমাণ বট প্রস্তুত করিতে হইবে। এই ঔষধ সেবনে ঘোর সন্নিপাত, অষ্টাদশ প্রকার কুষ্ঠ, বিংশতি প্রকার প্রমেহ, নাড়ীত্রণ প্রভৃতি রোগ প্রশমিত হয়। ঔষধ সেবনানন্তর দুগ্ধ, দধি, মাংস, স্বরা প্রভৃতি পানে কামবৃদ্ধি ও বৃদ্ধ যুবার স্তায় হয় । কদাচ শুক্রক্ষয় ও লিঙ্গ শিথিল হয় न । भख्झर्रुीव्र श्रांग्न दर्जौ श्हेम्ना निष्ठा *उठ স্ত্রীসংসর্গে ক্ষম হয়। নেত্রের তেজোবৃদ্ধি হইয় থাকে । মহাত্মা নারদের উপদেশে জগৎপতি ভগবান বামুদেব এই রস সেবনে লক্ষ নারীর বল্লভ হইয়াছিলেন। (রসেক্সসারস রসায়নাধিকাe )
