লামা [ ২১৫ ] लांभ =াম্পত্ৰ লাম (বলৈামাe ), তিব্বতন্থ বৌদ্ধতিভেদ । তাছাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বৌদ্ধসন্ন্যাসী দলই লামা নামে পরিচিত । মোঙ্গলীয়গণ বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়া তিব্বতন্থ শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্মযাজককে এই নামে অভিহিত করিয়াছিলেন। তিব্বতীয় ভাষায় ৰ’লামা শব্দের অর্থ শ্রেষ্ঠ এবং মোঙ্গলীয় দলই শৰে সমুদ্র বুৰায় । রাজ থিস্রোঙ্গদে-ৎসান্ ( ৭২৮-৮৬ খৃষ্টা ) তিব্বতীয় বৌদ্ধধতিদিগের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ ক্ষরিয়া তাহাদের আচার ব্যবহার প্রণালী নিৰ্দ্ধারিত করিয়া দেন । কালে সেই প্রাচীন পদ্ধতির বিলোপ ঘটে এবং খৃষ্টীয় ১৫শ শতাদের প্রারম্ভে বর্তমান ধৰ্ম্মপদ্ধতি সম্পূর্ণ পৃথক্ ও স্বাধীনভাৰে গঠিত হয়। সুপ্রসিদ্ধ লামা হুসেনখাপ ১৪১৭ খৃষ্টাৰে লাসা নগরীতে গালান সঙ্গারাম স্থাপন করেন এবং স্বয়ং সেই মঠের সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ হন । সাধারণে র্তাহাকে বিশেষ শ্রদ্ধাভক্তি করিত, এই জন্ত তিনিও সকলের উপর মহতী শক্তি সঞ্চালন করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। র্তাহার প্রতি লোকের এরূপ অচলা ভক্তি জন্মিয় ছিল যে, তাহার সন্তানসস্তুতিদিগকেও তাছার সেই দেৰাংশ-সমুদ্ভূত বলিয়া বিবেচনা করিত। সেই বিশ্বাসঘলেই, তাহার পুত্রপেক্ষগণ অস্কাপি সেই মঠের অধ্যক্ষ হইয়া রহিয়াছেন ; কিন্তু লাসা মগরের সর্বশ্রেষ্ঠ বৌদ্ধধৰ্ম্মাচাৰ্য্য দলই লামা এবং তষিলতৃণপোর পঞ্চেৰূ-খন্ পোছের ধৰ্ম্মপ্রভাব সাধারণের চিত্ত আকর্ষণ করিলে, পূৰ্ব্বোক্ত গা গ্রন মঠাধিকারিগণের সমস্ত প্রতিপত্তি मठे झट्टेग्न যায়। শেষোক্ত লামায়কে দেবাংশে অবতীর্ণ জানিয়া তাহার দেবতারূপে পূজ্য জ্ঞান করে। দলই লামা সাধারণের নিকট ধ্যানী বোধিসত্ত্ব চেন্রেশীয় অংশসস্তৃত বা তাহারই অবতার বলিয়া গৃহীত। তাহাদের বিশ্বাস, বোধিসত্ত্ব চেনরেশ যখন যে মন্থয্যের দেহে প্রবিষ্ট छ्ट्रेग्न ধরাধামে অবতীর্ণ হইতে ইচ্ছা করেন, তখনই তিনি স্বীয় শরীর হইতে একটা অপূৰ্ব্ব জ্যোতি বিকাশ করিয়া তাহাই সেই মন্থয্যের দেহে মিশাইরা দেন। তাহাতে সেই মঙ্গুষ্যের দেহে দেবভাবের আবির্ভাব হইয়া থাকে। পঞ্চে খল্-পোছে নামধের লাম চেন্নারেল বােধিসত্বের পিতা অমিতাভের অবতার বলিয়া পুলিত। কিংবদন্ত্ৰী আছে, ৎসোনখাপা তাহার দুইটা প্রধানতম শিষ্যৰে পুনঃ পুনঃ জন্ম-পরিগ্রহ করিয়া বৌদ্ধধর্মের পবিত্রতা अझ ७ अप्रिनागन अछ श्राप्शन cबन। डिनि °थान ওহীদের আচাৰ্য্যমৰ্য্যাদার পার্থক্য ও প্রাধাক নির্দেশ করিয়া দেন তদনুসারেই উপরোক্ত দেবাংশসস্তুত লামান্বম্বের উৎপত্তি थ#प्राप्इ । जांनब्रौ Osotuaब्र বংশতালিকা হইতে জানিতে ۳-۳---محکمیسیسم میبیسی سیستم اس • নিগৰাঞ্চনীৰ কোর্য। T-T- __काम्याङ्ग-त्_ পারি যে, গেহণ গুহ (জন্ম ১৩৮৯ খ, মৃত্যু ১৯৭৩ খৃঃ) সর্বপ্রথমে গোল্য খনপোছে উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন। জঙ্কাপি मणहे गांभाe cगहे $*ाषिरङ •द्रिष्ठि जांरझ्म ? प्राङब्रांश् ऐशचाब्रा স্পষ্টই অনুমান হয় যে, গেনে এই প্রথমে লই লামারূপে সাধারণের নিকট গৃহীত হইয়াছিলেন ; গাংলা সন্তারামের মঠাধ্যক্ষ সোনখাপার বংশধর ধর্ণ-খচেন্ উক্ত মৰ্য্যাদা লাভ করেন নাই। ১৪৪৫ খৃষ্টাব্দে তিনি তষিলন্ত্রণপোর স্ববৃহৎ সারাম প্রতিষ্ঠা করিয়া যান। উক্ত মঠের উপাধ্যায়ই সম্ভবতঃ পঞ্চে ঋগ্পোছে মাম ধারণ করিয়া দলই লামার স্থায় স্বীয় ঐশী শক্তি বিস্তারে সচেষ্টত হন। তিনি আপনার দৈবশক্তি সাধারণকে জ্ঞাপম করিয়া পুর্ণ মনোরথ হইলেও, দলই লামার ছায় ধৰ্ম্মরাজ্যে র্তাহার তাশ প্রভাব বিস্তৃত অথবা তাধিকৃত ভূভাগে তাহার বাক্য বা উপদেশ ততদুর দেববাক্যৰং সন্মানিত ও প্রতিপালিত হয় নাই। কেবলমাত্র তিব্বতভূমে দলই লামার কায় তিনি সমতাবে রাজশক্তিবিস্তারে সমর্থ হইয়াছিলেন । ৫ম গোলা-খনৃপোছে ঈশ্বঙ্গ লোৰ জঙ্গ গ্যাম্ৎসে উচ্চাভিলাষী ছিলেন। তিনি ভোটয়াজের সহিত বিরোধকালে কুকু-নোর নামক হ্রদতীরবর্তী কোষোৎ-মোঙ্গলীয়দিগের নিকট দূত প্রেরণ করিয়া ভোটরাজধানী দিগাৰ্চী আক্রমণার্থ তাহাদের সাহায্য প্রার্থনা করেন । দিগার্চীর ভোটরাজের সহিত তাহার যুদ্ধে মোঙ্গলীয়গণ তিব্বত অধিকার করিয়া পখঙ্গ লোব জঙ্গকে সমর্পণ করেন। ১৬৪০ খৃষ্টাব্দে এই ঘটনা ঘটে। সুতরাং তৎকাল হইতেই সমগ্র তিব্বত রাজ্যে দলই লামার অধিকার ( temporal government) frog o পূৰ্ব্বেই উল্লেখ করিয়াছি যে, লামাগণ বোধিসবের অংশসস্তৃত। তিব্বতীয়গণের বিশ্বাস, তাহাদের কেহ কেহ নয়দেহে ভূতলে অবতীর্ণ, কেহ বা স্বৰ্গীয় জ্যোতিঃ লাভদ্বারা • অংশাবতাররূপে পুলিত। বৌদ্ধধৰ্ম্মশাস্ত্র-প্রসিদ্ধ বোধিসত্ত্বগণ যেরূপ সংসার-ধৰ্ম্ম পরিত্যাগপূৰ্ব্বক প্রত্ৰজ্যাত্ৰত অবলম্বন করিয়াছিলেন, এই লামাগণও তদনুকরণে প্রাচীনতম বৌদ্ধযাত(ভিক্ষু দিগের সঙ্গ, শ্রমণের ও অর্থৎ-ধৰ্ম্ম পালন করিয়া থাকেন। মঠবিহারিণী বৌদ্ধভিক্ষুণীগণ লামাদিগের সহিত সমধৰ্ম্মান্থশগনে রত থাকিলেও সাধারণের চক্ষে সেরূপ সন্মাননার সহিত গৃহীত হন না । তাহারা সাধারণ উপাসক বলিয়া পরিগণিত হইয়া থাকেন । সংসারধৰ্ম্মনিরত গৃহিব্যক্তির ঘদি পবিত্র বৌদ্ধধৰ্ম্মে বিশ্বাস থাকে, তাহা হইলে তাহারা ধাৰ্ম্মিক গৃহস্থ বলির কথিত হন। ধৰ্ব্বোপদেশ শ্রৰণে র্তাহাজের অধিকার অাছে। তাহারা পঞ্চেপদেশ পালন করিয়া সংসার-কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহ কল্পিলে উপাসক বা
