পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৬৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बछ् স্বক্ষিণপূর্বাংশে গোলীজাতির বাস ছিল। স্বৰ্য্যবংশীয় ক্ষত্রিয় রাজ পৰন পেশার, পন্ধি ও পোহা নামক স্থানে স্বীয় শাসন । বিস্তার করিয়া ছিলেন। প্রবাদ, তাহার একখানি পরেশ পাথর । ছিল। প্রজাগণ র্তাহাকে খাজনা না দিয়া লাঙ্গলের লৌহফল দিত এবং তাঁহারই স্পর্শে ফলগুলি স্বর্ণে পরিণত হইত। অৱশেষে সৈয়দ সালর কবীর নামে এক জন মুসলমান যাই । [ ৬৩৯ ] কর তথায় আসিয়া উপনীত হয়। সেই ব্যক্তি রাজার শিরশেয়া । কৌশল অবগত হইয়া পোেনর নগরে প্রবেশের পূৰ্বেই ঐন্দ্র । জালিক বিদ্যাপ্রভাবে স্বীয় মন্তক স্থানান্তরে রাখিয়া নগরে প্রবেশ করিল। রাজা কবীরের প্রভাব লক্ষ্য করিয়া এবং তাহার ভৌতিকবিঘ্ন স্বীয় মায়ার অতীত জানিয়া লাঞ্ছনার ' ভয়ে পোেনর দুর্গের সম্মুখে সীক ধামনদীর জলে প্রবেশ করেন। ; তদবধি সেই জলাবৰ্ত্ত নানা ভৌতিক চিত্রের উৎপাদক হইয়াছে। কিংবদন্তী আছে, এক সময়ে এক রাখাল এই স্থানে নদী তীরে গোরু চরাইত। তাহার পাল মধ্যে একটী ক্লঞ্চবর্ণ গাভী । বিচরণ করিতে দেখিয়া সে মনে মনে ভাবিল, এ গোরুট কাহার ? বহু দিন হইতে ইহাকে চরাইয়া বেড়ান্টতেছি, কিন্তু অদ্যাপিও তাতার জন্ত পারিশমিক কিছু পাষ্ট না, অথবা গোরুট । কোন দিনও আপনার স্বামীর কাছে যায় না। ইহা চিন্তা করিয়া সেই ব্যক্তি ধীরে ধীরে সেই গাভীটার কাছে গেল এবং জিজ্ঞাসা করিল, তুমি কাহার ? গাভী সেই প্রশ্নের কোনরূপ উত্তর না দিয়া ধীরে ধীরে জল মধ্যে প্রবেশ করিল। তখন স্বায় প্রাপ্য মূল্যের আশায় বঞ্চিত ভাবিয়া রাখাল গাভীর পুচ্ছ ধরিয়া পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিল এবং গার্ভাব সহিত জল মধ্যে নিমগ্ন হুইল । রাখাল জল মধ্যে আসিয়া দেখে যে, একটা সুন্দর দেবমন্দির তথায় বিদ্যমান রহিয়াছে। সেই মন্দির হইতে এক জন দিবাকায় পুরুষ বহির্গত হইয় তাহার নিকট আসিল এবং গোরুট বন্ধন করিতে লাগিল। তখন সেই রাখাল গাভীর স্বত্বধিকারীর নিকট গোচারণের মূল্য প্রার্থনা করিলে সেই ব্যক্তি তাহাকে কতকগুলি ফলমূল অপর্ণ করিল। তাহাতে সে বিরক্ত হইয়া পুনরায় গোপুচ্ছ ধারণপূর্বক উপরে আইসে। o দিল সে বিশেষ অনিচ্ছাসৰে একবার সেই ফলমূলাদির প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া বড়ই আশ্চর্যান্বিত হইল। সেই ফল মূলদি যেন কোন ঐন্দ্রজালিক শক্তিপ্রভাবে সুবর্ণে পরিণত হইয়াছে। এই পুষ্করিণীতে কেহ তণ্ডুল উৎসর্গ করিলে সে পঙ্ক আর পাটন্ত । পরে • দিন কোন ব্যক্তি অল্পব্যয়নপূর্ণ থালা প্রতাৰ্পণ না করার তদবধি আর সেরূপ প্রায় পাওয়া যায় না। क्लक - uझश् चाग१५] क्षि१र्ष्टिौ वार्घौ७ ५थाश्रयत्नः क्रिंशं ८ज़ांन हेउिशंग नॉरें । मशकांद्रशैत्र जैौब्रक झांकब्र ब्रांजरुकांtगब পর এই স্থান ক্রমশ: नाचिङात्र ििक ब्रब्रभग्रह बडm५ कऍक अधिङ्गफ इग्न । dहे प्लांकन प्राङइ मांझनाप्ने शनिम्न श्ब्र गाङ्गे, किढ़ आरु, भङ्कड़ि द्वाभिधाएकाग्न एअनिरु ब्रांजहरकैराग्न এখানে যে স্ব স্ব শাসন প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। 始 দাক্ষিণাত্যের বিভিন্ন মুসলমান-রাজবংশের পর, যখন মঙ্গরাষ্ট্র শক্তি অভুখিত হয়, তখন এই স্থান মহারাষ্ট্র অভিনয়ের বঙ্গস্থল হইয়াছিল। ইংরাজাধিকারে এই স্থান নাগপুর জেলার অস্তুভুক্ত হওয়ায় নাগপুরের সহিত এখানকার বিচার বিভাগীয় সম্বন্ধ স্থাপিত হইয়াছে। পেদ্ধারি দর্যদলের উপদ্রবে এখানকার অধিবাসিবর্গ বিশেষ উত্তাক্ত হইয়াছিল। এই সময়ে এখানকার প্রায় প্রত্যেক পল্লিতে মৃত্তিকাম্বারা গঠিত চুর্গসমূহ স্থাপিত হয় । [ নাগপুর দেখ। ] নাগপুর, চাল, হায়দরাবাদ প্রভৃতি স্থানের সহিত এখানকার বাণিজ্য অবাধে চলিতেছে। হিঙ্গনঘাটের কার্পাস বাণিজ্যষ্ট প্রশস্ত। বৰ্দ্ধাভেলী ষ্টেটু রেলপথ এবং গ্রেট ইণ্ডিয়ান পেনিন সুলার রেলপথ এই জেলার মধ্য দিয়া যাওয়ায় আড়াগুরিক বাণিজ্যের ও পণ্যদ্রব্যের আমদানী রপ্তানীর পক্ষে বিশেষ সুবিধা ঘটিয়াছে। সোণগাও ও হিঙ্গনঘাট নামক স্থানে প্রথমোক্ত রেলপথের ইট এবং পালগাও, বন্ধ, দেগরির, পাওনাড় ও সিন্দী নামক স্থানে দ্বিতীয় লাইনের কয়ট ষ্টেসন এই জেলায় অবস্থিত। তুলা ব্যতীত এখানে তিসি, চৰ্ম্ম ও গোধূমের বিস্তৃত লাকসা আছে । ২ উক্ত জেলার মধ্যস্থিত একট তচসৗগ । ইহার ভূপার মাণ ৮০৩ বর্গমাইল । ইহার মধ্যে ৫ট দেওয়ানী ও ১১টা ফৌজদারী আদালত আছে । ৩ উক্ত জেলার প্রধান নগর ও বিচার সদর । অক্ষা”২ •"৪৫ উঃ এবং দ্রাঘি” ৭৮৪০ পুৰ্ব্ব । ১৮৬৬ খৃষ্টাখে প্রাচীন পালকবাড়ী গ্রামের উপর এই সুরম্য হশ্বাপূর্ণ নগর স্থাপিত হয়। বদ্ধ, মধ্যপ্রদেশে প্রবাহিত একটা নদী। নাগপুর ও বেঙুলের মধ্যবর্তী সাতপুরী পৰ্ব্বতশ্রেণী হইতে উদ্ভূত। পরে নাগপুর, বদ্ধ ও চীনা জেলার সীমা দিয়া এবং বেয়ার ও নিজামরাজ্যকে বিচ্ছিন্ন করিয়া এই নদী মন্দ গতিতে দক্ষিণপুৰ্ব্বাভিমুখে ১৯০ মাইল অগ্রসর হইয়া অক্ষা” ২০°৬' ৩০" উঃ এবং দ্রাখি१>*०•^ भूः ८६१शत्राग्र भिगिठ इहेब्रांप्इ । ठबनडग्न झांकाब्र কিছু উত্তরে, প্রায় ২৫ মাইল আসিয়া ইহা বেশগঙ্গার সহিত | মিলিত হইয়া পুষ্টকলেবরে ‘প্ৰাণহিতা’ সাম ধারণ করিয়৷