বিশ্বাস-বিড় স্থা । ఏ :) আচার্ষ্য শান্তভাবে বলিলেন, “ মহাশয়! আপনি প্রথমতঃ আমার বাটীতে আসিয়া বলিলেন যে, “আমি অষ্টাদশ বর্ষ যাহাকে লালন পালন করিলাম, এক্ষণে সেই পুএ আমার প্রতি অরুতজ্ঞ হইল। অতএব এক্ষণে ইনি বয়ঃপ্রাপ্ত হন নাই বলিয়া আপনি অভিযোগ করিলে, আর কিছু ফলদায়ক হইবে না। বিশেষতঃ আপনি বলিতেছেন যে আমি ইহঁাকে ভুলাইয়া আনিয়াছি ও এখনও বলপূর্বক রাখিতেছি। কিন্তু আপনার সন্তানের মুখেই শুনিয়াছেন, যে সে সমুদায়ই অলীক । আমি আপনাকে বলিতেছি, ইনি খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়া আপনার বাটতে অবস্থিতি করিতে পারিলে, আমি যার পর নাই, আচ্ছাদিত হইব ।” প্রসন্ন বলিলেন, “ই মহাশয়! আমি ইতি পূৰ্বেই পিতাঁকে বলিতেছিলাম, যে উনি আমাকে স্বীয় ধৰ্ম্মপ্ররত্তির মতানুসারে কার্য্য কুরিতে দিলে, আত্নাদপূর্বক উষ্কার সহিত গৃহে প্রতিগমন ও সাধ্যানুসারে পুত্ৰকৰ্ত্তব্য সম্পাদন করিব।” আচাৰ্য্য মহেন্দ্র বাবুকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, • মহাশয়! ইহা অপেক্ষ উৎক্লষ্টতর কার্য্য আর কি হইতে পারে? আমি আপনার নিকট নিবেদন করিতেছি, আপনার পুত্রের অনুরোধ রক্ষা কৰুন।” এই কথাতে সূৰ্য্য অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন, “কি ! আমাদের গৃহ অপবিত্র, নিৰ্ম্মল যশ কলুঙ্কিত, ও চিরস্থায়ী অযশ উৎপাদন করিতে হইবে! আপনি বিলক্ষণু জানেন যে আমরা খ্ৰীষ্টানকে গৃহে স্থান
