বিশ্বাস-বিজয় । ' " مياه في লেন ; এবং সুখে ও নিৰুদ্বেগ চিত্তে র্তাহাদের যামিনী যাপিত হুইল । £, বিচারের সময় উপস্থিত হইলে,বিচারালয় বিচারণ্ডশ্রযু শ্রোতৃবর্গে পরিপূর্ণ হইল। এক জন গোড়া বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ বলিলেন, “ এই বার খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম পরাজিত হইবে।” আর এক জন বলিলেন, “ না, আমাদেরই পরাভব হইবে । উহাদের শাস্ত্রে এই ভবিষ্যদ্বাণী অাছে যে খ্ৰীষ্টধর্মের প্রতিকুলে যে কোন অস্ত্র প্রয়োগ করা যাউক না কেন, কিছুই ফলদায়ক হইবে না।” তৃতীয় ব্যক্তি বলিলেন, “মহেন্দ্র বাবু সম্পন্ন লোক, তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করিবেন। উৎকোচেই হউক, পারিতোষিকেই হউক, যে কোন প্রকারেই স্বার্থসিদ্ধি করিবেন ।” চতুর্থ ব্যক্তি বলিলেন, “আমাদের একটা সুবিধা আছে। মেজেষ্টর সাহেব গোড়া খ্ৰীষ্টান নহেন, তিনি পাদরিদের পক্ষপাতী হইবেন না। তিনি উদারচিত্ত, আমরা হিন্দু হইলেও, আমাদের প্রতি যথার্থ বিচার করিবেন।” র্তাহারা এই ৰূপ কথা বাৰ্ত্ত কহিতেছেন, এমন সময়ে বিচারালয়ের বারাণ্ডাতে এক খানি পালিক উপস্থিত হইল। . তাহার দ্বার ব্ৰুদ্ধ ছিল । এই অনৈসর্গিক ঘটনাতে সেই দিকেই সকলেরই দৃষ্টিপাত হইল। তন্মধ্যহইতে একটা সভ্রান্ত স্ত্রীলোককে বাহির হইতে দেখিয়া, সকলেই আরো চমকিত হইল । সেই স্ত্রীলোকটা প্রসশ্নের মাত। তিনি আর কখন প্রকাশ্য স্থানে বাহির হন নাই। তথায় আসাতে, সেই পরিবার যার পর
