পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९ १ ० বিশ্বাস-বিজয় । নাই। প্রথমে এই সমুদায় খাওয়া হইলে, শেষে ক্ষীর, দধি ও মিষ্টান্ন দেওয়া হুইল। দেশীয় খ্ৰীষ্টানেরা ইউরোপীয় রীতিক্রমে স্ত্রীপুৰুষে একত্ৰ আহার করেন না শুনিলে, ই-রাজ পাঠকেরা চমৎক্লত হইবেন । কিন্তু ইহা অবশ্য স্মরণ করিতে হইবে যে, দেশীয় খ্ৰীষ্টানের অবস্থান্তর প্রাপ্ত হইয়াছেন । র্তাহারা জাতিধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়াছেন বটে, কিন্তু বাল্যাবধি অভ্যস্ত সামাজিক । নিয়ম সমুদায় একেবারে পরিত্যাগ করিতে পারেন না। क्लाञ २ श्झे८६ 1 स्वां★ोङ्ग 4कांकी इड्रेरब्न, ७श्वनङ्के मज्जीक হইয়া আহার করিয়া থাকেন । কিন্তু অধিক লোকের সাক্ষাৎ স্ত্রী পুৰুষে একত্র আহার, তাহাদের স্বদেশের রীতিতে এৰূপ কথাও কখন শ্রুত হয় নাই। পুৰুষদিগের আহারের আধঘণ্টা পরে স্ত্রীদিগের আহার হইল। প্রচারকের স্ত্রী অধ্যক্ষ ছিলেন, তিনি সকলের প্রতি সমান আদর হইল কি না দেখিতে পারিবেন বলিয়৷ ঐ ৰূপ করিলেন । তিনি অতি সদাশয় স্ত্রীলোক ছিলেন । কোন ক্রমেই স্বয়” আহার করিতে বসিলেন না। সকলের হইলে, আমি আহার করিব, এই কথা বলিলেন । অবশেষে সমুদায় সম্পন্ন হইলে, কন্যা কোথায়, কেহ দেখিতে পাইলেন না । যাহা হউক তিনি যে খানে গিয়াছিলেন, তাহা স্থির করা কঠিন হইল না। সুশীলা অবশ্য অনতিদূরবত্তী অনাথ বিদ্যালয়ে গিয়াছেন, বলিয়া, একটা স্ত্রীলোক তথায় চলিলেন, এবং যাইতে ২ মনে ২ ভাবিতে লাগিলেন, “যে যাহাকে ভাল বাসে, সে তাহার সহিত কদলীপত্রে আহার করিয়া