ীি শ্বাস-রিলিয় । , సి. ఏ সেই দণ্ড করিতে পারে না। . আমি পড়িয়াছি, তিনি স্বয় ঐ কথা বলিয়াছেন।” অামি পড়িয়াছি, এই কথা বলিবামাত্র, আপন গোপনীয় ভাব প্রকাশ করিয়া ফেলিতেছেন, কামিনীর এই কথা স্মরণ হইল। তিনি ব্যাকুলচিত্তে নবের মুখ নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন। পাছে কি পড়িয়াছেন, নব তাহাকে এই কথা জিজ্ঞাসা করেন, র্তাহার অন্তঃকরণে এই শঙ্কা হইল ; কিন্তু সৌভাগুক্ৰিমে সেই সময়ে, মহেন্দ্র বাৰু আদিয়া পরামর্শ করিবার নিমিত্ত নবকৈ স্বগৃহে আস্থান করিলেন । • মহেন্দ্র হেমলতার বিবাহের বিষয়ে নবের সহিত পরাম মর্শ করিবেন রলিয়াই, তাহাকে ডাকিলেন । হেমলতার বয়স প্রায় আট বৎসর হইয়াছিল। হিন্দুশাস্ত্রানুসারে এই সময়ে কন্যার বিবাহ দেওয়া, পিতার অবশ্য কৰ্ত্তব্য । চন্দ্রকুমার রদ্ধ মহেন্দের অত্যন্ত অসুখের কারণ হইয়া উঠিয়াছিলেন, সুতরা সাংসারিক বিষয়ে কোন পরামর্শ করিতে হইলে, নবই একমাত্র পাত্র ছিলেন । নব বলিলেন, “ ই এক্ষণে বিবাহ দিবার পূর্ণকাল উপস্থিত হইয়াছে কিন্তু আমার কেবল একটা আপত্তি আছে। এখন আমাদেরযেৰূপ প্রতিপত্তি হইয়াছে, তদনুসারে বিবাহ দিতে অনেক ব্যয় হুইবে ; কিন্তু আপনার এখন তত টাকাও মাই।” 態 মহেন্দু বলিলেন, তাহা.আমি বুঝিব। কুল মৰ্য্যাদা রক্ষা করিবার নিমিত্ত এত কৰিলে পরে এখন কোন হানি হইতে দিব না। অবশ্যই হেমলতার বিবাহ দিতে’
