পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/২৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*、*● বিশ্বাস-বিজ্ঞায় । দেখিতে পাইলেন না। অরশেষে তিনি বলিলেন, “ আমি বাবুর নিকট এক খানি পত্র লিখিব ও কোন দাসীকে ঘুষ দিয়া পাঠাইয়া দিব।” ইহাতে র্তাহারা দুই জনেই नस्राङ इङ्ग्रेव्जन ! পরদিন কামিনী দুর্গামণি নামে এক জন দাসীকে আপনার নির্জন গৃহে ভাকিয়া বলিলেন, “দুর্গামণি! তুমি আমার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অথচ গোপনীয় একটা কায করিতে পারিবে? তুমি যদি কাহাকেও না বল, তাহা হইলে, আমি তোমাকে উত্তম পুরস্কার দিব।” দুর্গামণি কতফ আপনার ভাবভঙ্গিদ্বারা ও কতক চতুরতাপূর্বক প্রশ্ন করিয়া, তাহার সমুদায় অভিপ্রায় বুঝিয়া লইল । তৃতীয় ব্যক্তি আমাদের সমুদায় কম্পনা জানিতে পারিল, এই ভাবিয়া, কামিনী, যদিও কিঞ্চিৎ ভীত ও দুঃখিত হইলেন, কিন্তু প্রসন্ন সমুদায় উত্তমৰূপে জানিতে পারিবেন ভাবিয়া, উহা, উত্তমই হইয়াছে, বোধ করিলেন ; এবং দুর্গামণির সন্তোষের নিমিত্ত আপনার বাকৃসহইতে এক ছড়া মোটা সোণার মালা বাহির করিয়া, বলিলেন, “দুর্গামণি ! তুমি যদি বিশ্বাসপূর্বক এই কার্য্যটা সম্পন্ন করিতে পার, তাহা হইলে এই মালা পুরস্কার পাইবে।” এই বলিয়া তাহাকে বিদায় করিলেন । সেই দিন বৈকালেই একটা সুযোগ ঘটিল । মহেন্দ্রের স্ত্রী, বেলা পাচটার সময় স্বামীর রাত্রির আহার প্রস্তুত করিতেছিলেন, এমন সময়ে.কিছু পিষ্টক করিতে অভিলাষ করিয়া, চিনি আছে কি না জিজ্ঞাসা করিলেন । তথায় আর কেহই ছিল না; দুর্গামৰি বাজারহইতে