পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*、brb〜 বিশ্বাস-বিজয় । ৫ না । এখনও হেমলতার বিবাহ হয় নাই, এব° হইবার প্রায় মাশাও নাই।” প্রষন্নের মাতা, স্বামীর অন্তঃকরণ বিরক্ত হইয়াছে এই আশঙ্কা করিয়া,“তোমার মন বিরক্ত হইয়াছে,” এই কথা বলিলেন, এবং উত্তম আহার দিয়া, ও দিনের বেলা যাহা ২ ঘটিয়াছে, তাহা গল্প করিয়া, র্তাহাকে সাস্তুনা করিতে.চেষ্টা করিলেন। পর দিন প্রাতে বাটী অত্যন্ত নিস্তব্ধ হইল। উঠানে বালকদিগের কোলাহল নাই । বস্তৃদিগকে দেখিতে পাওয়া গেল না। মহেন্দ্রের পত্নী সৌদামিনীর ঘরে গিয়া তিনি তথায় নাই, দেখিয়া চমৎক্লত হইলেন । বাটীর চতুৰ্দ্দিক অন্বেষণ इङ्ग्रेज। किड़ কি স্ত্রী কি বালক কাহাকেও দেখিতে পাওয়া গেল না। র্তাহারা কোথায় গিয়াছেন, কেহ ভাবিয়া স্থির করিতে পারিলেন না। নব পূৰ্বে কামিনীর কথাবার্তা মনে করিয়া কহিলেন, “বুঝি, তাহারা ঘণিত খ্ৰীষ্টানদের সহিত মিলিত হইয়াছেন।” পরিবার মধ্যে যার পর নাই শোক উপস্থিত হইল। জ্যেষ্ঠ পুএ সূর্য্যের এক মাত্র পুপ্র ও বাটীর এক মাত্র পেীপ্র গোপালের নিমিত্ত র্তাহাদের যাদৃশ দুঃখ হুইল, স্ত্রীগণের নিমিত্ত তাদৃশ দুঃখ হয় নাই। মহেন্দ্র প্রথমে ক্রোধে প্ৰজলিত হইয়া উঠিলেন ; কিন্তু অবশেষে অশ্রু বিসর্জনপূর্বক দেবতারা সতত বাটীর তাদৃশ অমঙ্গল দেখিয়াও, তাহার কোন প্রতীকার করিতেছেন না বলিয়া, তাহাদিগকে তিরস্কার করিতে লাগিলেন। নব মাজিষ্ট্রেটের নিকট অভিযোগ করিতে উদ্যত হইলেন। কিন্তু মহেন্দ্র মোবার অনর্থক অনেক অর্থব্যয় হইবে, অথচ কিছুই