পাতা:বিশ্বাস বিজয়.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্বাস-বিজয় । * ○ পাঠাইলেন । এই ৰূপে নিরপরাধি ব্যক্তি অপরাধিদিগের নিমিত্ত প্রাণ দান করিলেন। এই পুস্তকে যে ঈশ্বরের বিষয় বর্ণন করা হইয়াছে, তিনি তোমার এই শিশু সন্তানকে চাঙ্কিতেন না। কারণ সমুদায় পৃথিবী ও পৃথিবীস্থ তাবৎ বস্তুই র্তাহার । তিনি কেবল তোমার उप्रस्रुक्ष्कङ्ग१ छांन ! नईांख्ध्रुझर१ ऊँॉझोळक ८८[म ७ ऊँींহাতে বিশ্বাস করিলেই, তুমি অনন্ত মুক্তিলাভ করিতে পার।” এই সমুদায় কথা সেই ব্রাহ্মণকন্যার কর্ণে অদ্ভুত বোধ হইল এবং আঁহার স্মৃতিপথে দৃঢ়ৰূপে অঙ্কিত হইয়া রহিল। যদিও তিনি এত মুখ ছিলেন যে আত্মসংক্রান্ত উপধৰ্ম্ম ও নিষ্ঠুরতাপ্রণালী ভিন্ন আর কিছুই বুঝিতে পারিতেন না; এবং যদিও সেই সমুদায় বাক্যের তাৎপৰ্য্য কিছুই তাহার মনে নিহিত হইল না, কিন্তু তিনি তদ্বিষয়ে চিন্তা ও বার ২ উহা উচ্চারণ করিলেন এবং তাহাকে বিকসিতচিত্ত বোধ হইল । যাহা হউক, তিনি হঠাৎ পাদরির দিগে ফিরিয়া “মহাশয়! আপনি যে সকল কথা বলিলেন, উহা আমার শুনা উচিত নহে । আমি. যে উহাতে কর্ণপাত করিয়াছি, মহেন্দ্রের পিতা এই কথা শুনিলে, কি বলিবেন?” এই কথা বলিয়া বিদায় লইয়া চলিয়া গেলেন । ইহাতে কি উপকার? একটা অমূল্য ক্ষুদ্র বীজমাত্র বপন করা হইল। যাহারা ধৰ্ম্মপুস্তকের জীবনপ্রদ সত্য বাক্য পাঠ করিতেও স্বীকার করিবে না, বরং গৃহের আবর্জনের অশমাত্র এবং ঘৃণিত ও অবজ্ঞাত বস্তুস্বৰূপ বোধ করিবে, তাহাদিগকে একখানি প্রদত্ত হইল । এক্ষণে ঐ ৰূপ