বিশ্বশেfভণ । ዓው প্রভাই ধারণ করিয়াছে, ইহারা যেন মাতৃগর্ভ হইতে পুনরুদ্ভূত হইয়া এই বিশ্ব সংসারকে নূতন ভাবে পবিগত করিয়াছে ইহারা যেন পল্লব, মুকুল, কুসুমাদিতে পরিশোভিত হইয়া জীবলোকের মন প্রাণ আকর্ষণ করিতে উদ্যত হইতেছে। ভূঙ্গকুল মকরন্দ পানে উন্মত্ত হইয়া পাদপাবলির চতুর্দিকে গুণ গুণ রবে ভ্রমণ করিতেছে, কোকিল যুথ মুদৃশ্য শান্মলী ফুলের সৌন্দৰ্য্য দর্শনে মোহিত হইয়া সুমধুর বেণুধ্বনিবিনিন্দিত ধান করত মহীমণ্ডল মোহিত করিতেছে, মলয়াচলাগত সুখদ সমীরণ সঞ্চালিত হইয়া, নানা জাতীয সুবভি রেণুতে মিশ্রিত হইয়া প্রাণিনিচষের নাসারন্থে, প্রবিষ্ট হওত অতুল আনন্দ উদ্ভাবন কবিতেছে, সুর্য্যদেব দুরন্ত শীতকে অতিক্রম কবিয়া উত্তরায়ণে উদিত হওত জীববুন্দের আনন্দ বিধান করিতেছেন, কৃষকগণ হৃষ্টমনে ক্ষেত্রমধ্যে সুপক্ক রবি খন্দ সকল আহরণ করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছে। সকল প্রাণিই আপন অtপন কৰ্ত্তব্য সাধনে প্রবৃত্ত হইয়াছে । জাহ! সৰ্ব্বজনপিত জগৎপ্রসবি তার কি আশ্চর্য্য প্রভাব !
