{ و | তে স্তরেং কুহেলিকারাশি উত্থিত হইয়। দিজুগুল প্রচ্ছন্ন করিতে লাগিল। ক্রমে ক্রমে পুৰ্ব্ব দিক কিঞ্চিৎ প্রকাশমান হইলে সমীপস্থ সরোবরে অল্পই বিকসিতকমলিনীগণ মাৰুত হিল্লোলে দোদুল্যমান হইতেছে দেখিয়া জ্ঞান হইল ষেন তাহারা নায়কাগমন প্রত্যাশায় শ্রেণীবদ্ধ হইয়া ঈষদ্ধাস্যাননে নৃত্য করিতেছে—“ পরক্ষণে অরুণ কিরণ সমুন্ডু কুজ্যটিক-জাল বিদীর্ণ করিয়া এককালে মহীরুহগণাভ্যন্তরে প্রবেশ করিল—তুষার মণ্ডিত পদপগণের পত্র বিটপাদি বালাতপ সংযোগে মনোহর বিচিত্র বর্ণ ধারণ করিল — এবং বহিঃপ্রাঙ্গণে নীহারসিক্ত বালতৃণ সকল যে রাত্রি বিহারিণী বনদেবীগণের পরিচুত অঙ্গভরণে বিভূষিত হইয়া তাদৃশ চৰচৰ্কাশালী হইতে লাগিল -- তথা প্রশস্ত পত্র মাত্রেই পবিত্রায়ুভারে অবনত হইয় সহৃদয় ব্যক্তির ন্যায় সদা,ণধার বশতঃ স্বয়ং নমতা স্বীকণর করিতে লাগিল। ক্রমেই মন্দ২ সমীরণ-তরঙ্গে অথব রবিরশ্মি সহযোগে যে বাহার নিজ২ শোভা — কেহ । বা পৃথিবীতে অভিষেক করিল, কেহ বা স্বগর্ণভিমুখে । প্রেষণ করিল -- করিয়! শান্তিপ্রদ হরিদ্বর্ণাবলম্বন করিয়া রহিল । বুদ্ধিমালা প্রান্তঃসত্য সমাগনানন্তর নিভৃতে বসিয়া এক জাশ্চর্ষা আলেখ্য লিখিলেন। ঐ বিচিত্ৰপট এরূপ ভাবে চিন্ত্রিত হইল যে, এক দিগে এক অগ্নিকুণ্ড ধুমসহ প্রজ্জ্বলিভ ও এক ভয়ঙ্কর কদর্য স্থান কেবল কালসৰ্পে পরিপুর্ণ, ছুরাচার সহচরেরা তাহার পতিকে হস্তপদ বন্ধন পূর্বক
