পাতা:বুদ্ধিমালা - প্রথম ভাগ.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| ** } মমেই কতই সন্তুষ্ট ও আশ্বাসিত হইলাম। কিন্তু এষাত্রায় কেবল মনোরথ মাত্র হইল। চন্দ্রনাথ-মন্দিরের অনতিদূরে এক উষ্ণপ্রস্রবণ অাছে। যাত্ৰীগণ প্রথমতঃ মহাদেব দশমাদি করিয়া ঐ আগ্নেয় নিঝুরের নিকট গমন পূৰ্ব্বক রীতি মত দাম ধৰ্ম্মাদি কাৰ্য্য করে ; একারণ সন্ন্যাসীর উল্লেখিত স্থানের সম্মুখে একই খণ্ড বস্ত্র বিস্তার করত উপবিষ্ট হইয় থাকে। দাতাগণ যথাশক্তি কেহ তণ্ডল, কেহ কপ দক, কেহ তাম মুদ্র, কেহ বা রৌপ্যমুদ্র দান করিয়া যায় ইহাতে এক জম দশ বারে টাকা করিয়া প্রাপ্ত হয় । আমিও অতি দুঃখি ব্রাহ্মণ ৰলিয় তাহাদিগের নিকট স্বীয় ক্লেশের বিষয় বিশেষ অনুনয় বিনয়ের সহিত গোচর করাতে তাহার, ছুই চাfর কপর্দক করিয়! দেওয়ায় আমার স্কুরদৃষ্ট ক্রমে একটা টাকার অধিক পাইলাম না। তখন - বড় বিষাদিত হইয়। আপন অদৃষ্টকে নিন্দ করিভেহ সন্ন্যাসি বেশের আশ্চৰ্য্যশক্তি ভাবিতেই গৃহে প্রত্যাগমন করিলাম। তদনন্তর অন্য কোন উপায়ান্তর না দেখিয়া সুত রাও সন্ন্যাসবেশ ধারণ পুৰ্ব্বক যেথ স্থানে লোকযাত্রা দৃষ্ট হয় সেই২ স্থানে গমন করিতে লাগিলাম কিয়ংকাল এতদ্রুপ করিতেই বিলক্ষণ দশ টাকা লাভও হইতে লাগিল তৎকালে আমাকে আর কে পায়, এই ব্যবসায়ই সার বলিয়া দেশ বিদেশ ভ্রমণ করিতেই শ্ৰীক্ষেত্র পুণ্যধামে এই তৃতীয় ভায়ার সহিত সাক্ষাৎ হুই:ল প্রণয়স্থত্রে বদ্ধ হইয়া উভয়ে এককে এই গুজরাট নগরে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছি ”। 攀