পাতা:বুদ্ধিমালা - প্রথম ভাগ.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ *సి ] সহিষ্ণুত অবলম্বন করিবেক। এই মনুষ্যদেহ ধারণ করিয়া কাহারও সহিত শক্রতা করিবেক না, পরের কঙ্কশোক্তি সহ্য করিবেক, এবং কাহাকেও অৰমান করিবেক না । পুরুষ যাবৎ স্ত্রী গ্রহণ ন করেন, তাবৎ অৰ্দ্ধেক থাকেন। যে গৃহে বালক নাই, সে গৃহ শ্মশান সমান। সন্তান উৎপত্তির জন্য দারা বহু কল্যাণ-পত্রী এবং আদরণীয়; স্ত্রীরা গৃহের স্ত্রীস্বরূপ, স্ত্রীতে আর তীতে কিছুই প্রভেদ নাই, ইহঁর গৃহ উজ্জ্বল করেন। পুরুষ সৰ্ব্বাৰয়ৰ সম্পূর্ণ এবং সুশীলা স্ত্রী গ্রহণ করিবেক; স্ত্রী-পুরুবে মরণান্তপৰ্য্যন্ত পরস্পর কাহারও প্রতি কেহ ব্যভিচার করিবেক না; যে পরিবারে স্বামী, ভার্ষার প্রতি, এবং ভাষা স্বামীর প্রতি নিত্য সন্তুষ্ট, সে পরিবারে নিশ্চিত কল্যাণ। সেই ভাৰ্যা,যে পতিপ্রাণী; সেই ভার্ষ্যা,যে পুত্রবর্তী; সেই ভার্ষ্য। যাহার মন, বাক্য ও কৰ্ম্ম শুদ্ধ ; আর যিনি স্বামীর আজ্ঞামুসারিণী এবং পতি-পরায়ণ । ছায়ার ন্যায় তিনি স্বামীর অনুগত ও সখীর ন্যায় তাহার হিতকৰ্ম্ম-সাধিক হইয় স্বচ্ছ থাকিবেন, এবং সৰ্ব্বদা প্রহৃষ্ট থাকিয়া সাংসারিক কার্ষে সুদক্ষ হইবেন। কাহারও সহিত বিবাদ কলহ, অনর্থক বহু ভাষণ, ও অপরিমিত ব্যয় করিবেন না এবং ধর্ণ ও অর্থ বিষয়ে বিরোধিনী হইবেন না। যে ভার্ষা, পতির প্রিয় ও হিত কার্ষে নিযুক্ত থাকেন, এবং সদাচার ও সংযতেন্দ্রিয় হয়েন, তিনি ইহ লোকে কীৰ্ত্তি ও পরলোকে অনুপম মুখ প্রাপ্ত হয়েন। স্ত্রীদিগের পতিবাক্য প্রতিপালন করাই পরম ধৰ্ম্ম। স্বামী, সদাচার শীল পত্নীকে প