ৰাঙ্গলার বিদ্রোহিগণ bo A BBDDLL DBD DBDBDD BBDB gBBB DSS LED DBBD DB DBtDLS DBDBDBLD কর্তৃত্ব ছাড়িয়া দেন নাই। বড় বড় রাজা হইতে ছোট ছোট ভূস্বামী পৰ্য্যন্ত সকলের টাকি তিনি এমন ভাবে বাধিয়া রাখিয়াছিলেন যে, তাহারা যে সকলেই এক মহাশক্তির অধীন LgDgLSS SDLDBDLS SBDB DBDLDLS DBD BBBK gtD DBBSDDSS SBtDLEKK রাজকীয় সৈন্যরক্ষার জন্য যে রাজস্বের দরকার তদাতিরিক্ত সকল টাকাই বজেশ্বরের মারফৎ দিল্লীতে পাঠাইতে বাধ্য হইলেন। শুধু ইহাই চুড়ান্ত নহে-পাছে কেহ দীর্ঘকাল জায়গীর ভোগ করিয়া কোন প্রদেশে পরাক্রান্ত হইয়া উঠে, সেই আশঙ্কায় মোগলদরবারে কোন জায়গীরদার বেশী দিন তাহার সম্পত্তি ভোগ করিতে পারিতেন না। প্ৰায়ই জায়গীরগুলি হস্তান্তরিত হইত। এই সকল কারণে মোগল ও মরগণও পাঠানদের জায়গীর পাইয়া সুখী হইতে পারেন নাই । শাসনকৰ্ত্তার উপর এ সকল বিষয়ে কড়া হুকুম ছিল। (‘He was ordered frequently to change the Jaig is to preven the troops establishIng themseives in any one place.”--Stewart). CNțTf7 আমীরেরাও এই সকল কারণে একত্র হইয়া আকবরের বিদ্রোহী হইলেন । এই বিদ্রোহী মোগলদের নেতা ছিলেনখালেদী খাঁ ( জলেশ্বরবাসী ) এবং বাবা খা ( ঘোড়াঘাটের শাসনকৰ্ত্তা ), ইহার শীঘ্রই গৌড় দখল করিয়া লইলেন । আকবর এই সংবাদ পাহঁয়া বঙ্গেশ্বর মজঃফর খাকে মোগল আমীরদের সঙ্গে রূঢ় ব্যবহারের দরুন কটাক্ষপাত করিয়া তাহাদিগের সহিত সন্ধি করিতে আদেশ করেন। আমীরের ঐ আদেশের কথা শুনিয়া বলিখা পাঠাইলেন, আগে রাজস্ব বিভাগের কৰ্ত্তা ফি জৰী খাঁ ও সেই বিভাগের প্রধান কৰ্ম্মচারী পুত্ৰ দাস আসিয়া তাহদের অভাব-অভিযোগ ভাল করিয়া জানিয়া যাউন, তৎপরে মিটমাট হইবে । তদনুসারে উক্ত দুই প্ৰধান রাজকৰ্ম্মচারী তাহাদের শিবিরে আগমন করিলেন । আমীরের তীখাদিগকে বন্দী করিয়া কারাগারে প্রেরণ করেন এবং তঁহাদের আম্পৰ্দ্ধা ও দাবী আরও বাড়িয়া যায় । অবশেষে বিদ্রোহীর রাজধানী তাও। অবরোধ করিয়া মজঃফর খাকে হত্যা করিয়া আপনাদিগকে বঙ্গদেশের মালিক বলিয়া CV (Car DLDDB DB DqqqS LLLL LBDLDD BuD SDB BLg DDLBBD DKYB D DS Bt এই দল ক্ৰমশঃ বাড়িতে থাকে। আকবর দেখিলেন-এত রক্তক্ষয়, এত কৃচ্ছসাধন এবং চেষ্টার পর বঙ্গদেশের অধিকার—তাহারই স্বশ্রেণীস্থ লোক-তঁহারই পূৰ্ব্বতন ওমরাহগণ তাহার হস্ত হইতে কাড়িয়া লইতেছে। BD DDBBB L BDBDBDD DDD DLDBLBDD DBDBDD DLB DBD DDBBD LESK0SBDLLDS LBBB DD DrDDB gO Yz DBDDS LBDD DBDDD SMSLLS DDD LDDBDBBDBBHB প্রেরণ করেন। এই টাকার অধিকাংশই উৎকোচাদি দিয়া প্ৰতিপক্ষকে বশীভুত করার জন্ত । তিনি ভাগলপুরে আসিয়া বিদ্রোহীদের সম্মুখীন হন। কয়েক মাস যাবৎ উভয় পক্ষ পরম্পরের সন্নিহিত হইয়া খণ্ড যুদ্ধ-বিগ্ৰহ করিলেও কোন বড় সংগ্রামে লিপ্ত হয় নাই। ইহার মধ্যে রাজা তোদৱমল্লি হিন্দু জমিদারদিগকে নানাপ্রকার প্রলোভন এবং
