পাতা:বৃহৎ বঙ্গ (দ্বিতীয় খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d8'R বৃহৎ বঙ্গ DBBBS SDG L SGS DBB DDBS DBDD DDDD EDS BBBB SDBBBD কালেও এই নিয়মের অন্যথা করে না। “পড়েন’। প্ৰস্তুত করণে পূর্ববৎ পরিশ্রম নাই। DBDD TDDBDD BDBL BDB DD DBBLD DBDB LLDD LLDB BD DBBBDB BDS পরন্তু টানার সুত্র এককালে প্ৰস্তুত করিতে হয়। পড়েনের সুত্ৰ প্ৰত্যহ প্ৰস্তুত করিতে হয়। এককালে এক থানের ব্যবহারোপযোগী সুত্ৰ প্ৰস্তুত করিলে তাহা নষ্ট হইয়া যায়। “পূর্ব প্রকারে সুত্ৰ প্ৰস্তত হইলে যথানিয়মে বপনকৰ্ম্ম আরম্ভ হয় ; কিন্তু স্থান সঙ্কীর্ণতা প্ৰযুক্ত তাহার বিস্তারিত বিবরণে অধুনা নিরস্ত থাকিতে হইল। ‘মলমলখাস’ বস্ত্ৰবপনের উত্তম সময় আষাঢ়, শ্রাবণ এবং ভাদ্র মাস। এতদ্ভিন্ন অঙ্গ সময়ে তৎকৰ্ম্ম করিতে হইলে তাইতের নীচে কিঞ্চিৎ জল রাখিয়া কেবল প্ৰাতঃকালে পরিশ্রম করত তাহা সুসম্পন্ন DBBLBD DDSS DDSKLLE DB DBYK BB sBDuDB BDDS SDD0 DKKEBS DBKDt DBDBS ঝুনা, রঙ্গ, আবারওয়া, খাসা, শৰণাম, আলাবালী, তঞ্জেব, তরন্দম, সরবন্দ, সরবতী, কোমিস, ডোরিয়া, চারখানা এবং জামদানী-এই কয়েক প্ৰকার বস্ত্র সর্বপ্ৰসিদ্ধ । “মলমলখাস মুসলমান রাজাদিগের আধিপত্য সময় রাজপরিবারেরা ব্যবহার করিত। তৎপ্ৰযুক্ত ইহা “খাস’ উপাধি প্ৰাপ্ত হইয়াছে। ইহার টানায় ১৮০০ সুত্র থাকে এবং এক অৰ্দ্ধ (অধি) থানের পরিমাণ ৮ তোলা ০৫/০ আনা মাত্র !!! ঐ থান অনায়াসে এক অঙ্গুরীর মধ্য দিয়া চালিত হইতে পারে। ইহা বপনে ছয়মাস কাল ব্যয় হয় এবং ইহার ey y o osco sty “সরকার আলি পূৰ্ব্বাপেক্ষায় মধ্যম। রাজপ্রতিনিধিরা ইহা ব্যবহার কারিত এবং ইহার টানায় ১৯০০ সূত্র থাকে। ‘কুনা” বস্ত্ৰ এমত অত্যন্ত সুন্ম যে ইহা পরিধান করিলে শরীরোপরি বস্ত্ৰ আছে এমন বোধ হয় না। ইহার তুলনায় “গাজী” নামে প্ৰসিদ্ধ বস্ত্ৰও অতি স্থূল জ্ঞান হয়। ইহার দুই হস্ত প্ৰশস্ত বস্ত্রে ২০০০ টানার সুত্র থাকে। মুসলমান রাজমহিষীরা ও নৰ্ত্তকীরা এই বস্ত্ৰ ব্যবহার করে। অন্যত্র ইহার ব্যবহার নাই। প্ৰাচীন বৌদ্ধ-গ্রন্থে এই বিস্ত্রের ব্যবহার স্ত্রীলোকের পক্ষে নিষেধ আছে। তাবণিয়ার সাহেব লেখেন যে মুসলমান রাজাদিগের আজ্ঞাক্ৰমে কোন বণিক এই বস্ত্ৰ ক্ৰয় করিয়া স্থানান্তর করিতে পারিত না। ‘রঙ্গ” বস্ত্ৰ পূৰ্বৰৎ, কেবল বপনের প্রথা স্বতন্ত। ইহার টানায় ১২০০ সূত্র BBD DDDS SDDDDDLDD LDiDB BBB DBB SS S BDD DDB BB BDB DBDB BDBDt DDD নাই। ইহার টানায় ৭০০ সুত্র মাত্র থাকে। যবনেরা ইহার স্বচ্ছতা স্রোতোজলের ভূল্য জ্ঞান করিয়া ইহাকে ‘আব’ ( বারি), ‘রওয়া” ( গতিবিশিষ্ট ) উপাধি দিয়াছেন। এই বস্ত্রোদেশে কথিত আছে যে কোন সময় আরঙ্গজেৰ বাদশাহ স্বতনয়ার বর্ণ তাহার বস্ত্ৰ ভেদ করিয়া প্ৰকাশ হইয়াছে দেখিয়া তাহাকে তিরস্কার করাতে সে কহিয়াছিল, “পিতঃ, সপ্তম্ভৱ বস্ত্ৰ পরিধান করিয়াছি, তথাপি কেন তিরস্কার করেন ?” “খাসা’ বা ‘জঙ্গল খাসা” পূর্বে সোনারগায়ে প্ৰস্তুত হইত। ইহা অন্যান্য মলমল অপেক্ষা ঘন এবং অধিক প্রশস্ত।। ৩। হস্ত প্ৰশস্ত খাসা অপ্ৰাপ্য নহে। “শাষণম,” এই মলমল অতি মনোহয়। ইহা রজনীৰোগে