পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিজয় কর্তৃক লঙ্কা অধিকার \ՆԳ तत्रल जि९छठी बांछaा ९छ्न्दैनौ - दुश्पe বামুন, বাবুন কাসি কাস, কায় লাড পিঠা fGtib 5v5te 豆十环竹 লবণ, লেন লুন আন্ম यान বন্দিনা মৗটুকি মুটি শালিধান বা চাউল ३४ offs" (Cooking pot) cqТfosfa दक्षि উদ্দুন मig ( cनोक ) ஆரt\g কম্বল কম্বলিয়৷ সিংহলী শব্দের মধ্যে কতকগুলি শব্দ সংস্কৃত ও পর্তুগীজ হইতে গৃহীত, কিন্তু প্ৰাচীন বাঙ্গলা শব্দ, বিশেষতঃ পূর্ববঙ্গের কপিত শব্দের সঙ্গে সিংহলী শব্দের খুব মিল দেখা যায়। “রূপ তালিকা খুব দীর্ঘ করা যায়। অবশ্য ভারতীয় প্রাদেশিক ভাষাগুলির সঙ্গে পরস্পরের একটা ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ আছে, সুতরাং অপর কোন প্ৰাদেশিক ভাষায় f এইরূপ শব্দ-সাদৃশ্য খুজিযা কতক পরিমাণে কুঠির করা যাইতে পারে। কিন্তু পূর্ববঙ্গের ভাষার সঙ্গে সিংহলীর সম্বন্ধ অত্যধিক ; অপর কোন ভাষার সঙ্গেই সিংহলোব ভাষার এতটা সাদৃশ্য नांछे । सछ अंक আরও আছে, যদ্বারা এই সাদৃশ্য প্রমাণিত হইতে পারে । কিন্তু শুধু শব্দ-সাদৃশ্য-দ্বারা gDDED DDSD BB KBBD BDBB BBD DBDD S BDBBDBBBB MOBB DDD DDSS SDDDBSB এবং বাক্য-বিন্যাসের রীতিই এই সম্বন্ধ নিশ্চয় তার সহিত সুচনা করে । এক্ষেত্রে ভাষাবিৎ পণ্ডি৩গণ একটু সন্ধান কবিলে সিংহলীর সঙ্গে বাঙ্গলার পরম ঐক্য প্ৰতিপন্ন করিতে পরিবেন। আমি স্বয়ং সিংহলী জানি না, দুই-এক জন প্ৰথিতযশা সিংহলীর মুখে যাহা শুনিযাছি তাহা এখানে উল্লেখ করিতেছি। সিংহলী “সে” শব্দ “উহু” এবং “ও”-দ্বারা বুঝাঘ-আমাদের বাঙ্গলার “ও জানে” এবং সিংহলীতে “উ জানে না” প্ৰায় একরূপ । “তাহার” শব্দের সিংহলী প্ৰতিশব্দ - “উহাগে” । পূর্ববঙ্গে এই শব্দ – “ওহাগো” এবং “উহাগো”। তাহারা = সিংহলীতে “ওণ”, “ওয়ান”, “ওইন”-পূর্ববঙ্গে সাধারণ লোকেরা এই স্থলে ‘উনি”, “ওনারা”, “ওয়ান” বলিয়া থাকে। “আপনার” শব্দ সিংহলীতে “আপ্লগে”-পূর্ববঙ্গে “আমাগো” ; “আপনাকে” সিংহলীতে “আপেন” । স্ত্রীলিঙ্গে সিংহলী, she শব্দ = “এ্যা” ; “আশ্চর্য্যের বিষয়, ফরিদপুরে এখনও ছোট ছোট মেয়েদের “এ্যা” বলিয়া সম্বোধন করা হয়। “তোমার”-সিংহলীতে “তোগে”, পূর্ববঙ্গে "তোগো” (যথা৷-“তোগোর” সাথে কথা বলিব না, ইত্যাদি ) । ক্রিয়াবিশেষণেও এই সাদৃশ্য অত্যন্ত স্পষ্ট। “কোথায়” সিংহলীতে “কোহে”-পূর্ববঙ্গে “কোহানে” ; সেখানে = সিংহলী “এহে”-পূর্ববঙ্গে “ওহানে” ; “আমি” শব্দটি সিংহলীতে “মান্মা”-পূর্ববঙ্গের প্রাচীন পুথিতে “আমি” এবং “আন্মা” ।