b”と বৃহৎ বঙ্গ আদর্শে চিত্র অঙ্কন করিয়া থাকে। বাঙ্গালী মল্লবীর সিংহকে আলিঙ্গন-বদ্ধ করিয়াছেন, তাহাতে মপ্লের অনুমাত্র ও আয়াস দৃষ্টি হয় না, অথচ আলিঙ্গনটি এত নিবিড় যে সিংহের মুখের হা অতি বিস্তৃত হইয়া পড়িয়াছে। প্ৰায় ২ ৫০ বৎসরের প্রাচীন, চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত বাওয়ালীর মোড়লদের একটা বিরাট রূপে সিংহের সঙ্গে এক মল্লবীরের লড়াইয়ের ছবি কণ্ঠে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। সিংহটি ভাঙ্গিয়া গিয়াছে কিন্তু মল্লবীরের মুষ্ঠিটা এখনও ভগ্নাবস্থায় দণ্ডায়মান আছে, সে মূৰ্ত্তি বীরের মূৰ্ছি বটে ! আমাদের শিল্প, সাহিত্য, ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ ও দেবমন্দির ‘সিংহময়’ বলিলেও অত্যুক্তি তয় না । ‘সিংহ বাহিনী’-মুষ্টি বিশেষ-৬াবে বাঙ্গালীর পূজিত দেবতা । সিংহের প্রবাদ নানা কারণে এদেশে সম্ভবপর হইয়াছে । এই সিংহ-সংক্রান্ত উপকথার DBBD S BBBDK Bg S BDB BBBB BB S DESDS DBBLDDBKS SSBBBB BBBSS SBBBSDuDBtBBi BDBDDBKDBDS S BBBDBBBBBD S BDgg KDDOBS BBB S DDK SBDB S BB JKS BDSDS S BBtLtB BBS SBBDB S iS BBBBBSBEDB SDDSBDED SDDDSDSJ S DDBB KKBBBBBS S JJSS আসিয়াছিলেন । এই দলপতির ‘সিংহ” উপাধি থাকা ও কিছুমাত্র অ্যাশচমা নহে। স”, 1 ত। MBBKS BDBD BBLBD BLtBLL SBBDB KLSDS KSED t DDBDB B BBBBS SSDS BDBBBuBuBSB DS SgKES BDEKS DDD DDDS S D SJSEES KDD u DDBDB BB SDDttSDS বৃত্তান্তটি আছে, তাহা অতি স্পষ্ট, সত্য সন্ধান করিবার সমন্ধ আমরা তাহা অগ্রাহা করিতে পারি না। এই আখ্যানটি পড়িলে স্পষ্টই প্ৰতীত হইবে যে বঙ্গ ও মগধের মধ্যে রাঢ় নামক প্রদেশের একাংশে সিংহপুর্ব রাজধানী সিংহ বাহু কর্তৃক খৃঃ পূঃ সপ্তম শতাব্দীতে স্থাপিত হইয়াছিল । কলিকাতায় আমার পরিচিত যে সকল সিংহলী বন্ধু আছেন বা এক কালে ছিলেন, তঁহাদের কয়েকখানি আলোক-চিত্র এইখানে প্রদত্ত হইল। সিংহলী বৌদ্ধদের সকলেরই বাঙ্গালীর চেহারা, ইহা দৃষ্টি-মাত্রই প্রতীয়মান হইবে। বিজয় ও তৎসহগামীদের বহু পরবর্তী বংশধরদের চেহারার সঙ্গে প্ৰায় তিন হাজার বৎসর পরেও যে বাঙ্গালীদের এরূপ অবিকল সাদৃশ্য পাওয়া যাইতেছে ইহা একটু আশ্চর্য্যের বিষয বটে। তাহার এক কারণ এই যে, বঙ্গদেশের লোকেরা সকলেই বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিযা কতকটা স্বীয় স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করিয়াছিলেন । পরবর্তী কালে দক্ষিণাত্যের তামিলভাষী বহু লোক সিংহলে বাস করিয়া সিংহলী হইয়া পড়িয়াছেন, র্তাহারা সকলেই হিন্দু। বৌদ্ধগণ তঁহাদের সহিত ততটা মিশেন নাই। দ্বিতীয়ত: শুধু বিজয় ও তাহার অনুবৰ্ত্তিগণ নহেন, সেই সময় হইতে বাঙ্গালীর এই উপনিবেশে পরবন্ত ভিন্ন ভিন্ন যুগের শত শত বাঙ্গালী বাইযা তথায় বসবাস করিয়াছিলেন। সেন রাজাদেরও অনেক পরে এই অভিযান থামিয়াছে। সিংহলে এরূপ পরিবার আছেন যাহারা বলেন, তাহার ৭৮ পুরুষ পূর্বে বঙ্গদেশ হইতে তথায় গিয়াছেন । পুর্ববঙ্গের অনেক স্থলে এখনও যে “পালওয়ার” নৌকা দুষ্ট হয়, সিংহলেও সেইরূপ নৌকা প্ৰচলিত আছে (ছবি দেখুন)। বাঙ্গালীর বহু প্ৰাচীন পুস্তকে সিংহলে যাতায়াতের বিবরণ আছে । চণ্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল, সত্যপীরের কথা,
