পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sto বৃহৎ বঙ্গ ७०२७-२१ क्षुः) । शैशूख ५. cक, कूमाश्रयायो stats India and Indonesia' নামক পুস্তকে স্পষ্ট করিয়া দেখাইয়াছেন যে, ব্ৰহ্মদেশের পেগান-মন্দির-সমূহের কারুকাৰ্য্য ( ত্রিয়োদশ শতাব্দী) এবং দেওয়ালের গায়ে আঁকা চিত্রগুলি বাঙ্গল এবং নেপালের অনুকরণে প্ৰস্তুত হইয়াছিল। গৌড়েশ্বর পাল-রাজদের আশ্রয়ে নালন্দা ও বিক্রমশিলা-বিহারের শ্ৰীবৃদ্ধি হইয়াছিল। নালন্দা বিহার সমস্ত প্ৰাচ্য এসিয়ার কেন্দ্ৰ-ভূমিস্বরূপ ছিল । এই কেন্দ্ৰ হইতে বাঙ্গলার শিল্প ও স্থাপত্য দেশে দেশে অভিযানপুৰ্ব্বক चिजिो छहैद्धांश्लि। এই ভূমিকার প্রথমে যে কয়েকখানি বঙ্গের ইতিহাস লিখিত হওয়ার কথা উল্লিখিত হইয়াছে, তাহা ছাড়া বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র ও বৃহৎ প্রাদেশিক ইতিহাস লিখিত হইয়াছে, ইহাদের অনেকগুলি আমার নিকট আছে। তন্মধ্যে সতীশচন্দ্ৰ মিত্ৰ লিখিত “যশোর-খুলনার ইতিহাস, অচ্যুতচরণ তত্ত্বনিধি লিখিত ‘শ্ৰীহট্টের ইতিহাস, যতীন্দ্রমোহন রায় কৃত 'ঢাকার ইতিহাস,” যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত প্ৰণীত 'বিক্রমপুরের ইতিহাস, রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় প্ৰণীত “বাঙ্গলার ইতিহাস, কেদারনাথ মজুমদার পণীত ‘ময়মনসিংহের ইতিহাস,” শুক্ৰেশ্বর, বাণেশ্বর এবং অপবাপর বহু লেখক প্রণীত সুপ্ৰসিদ্ধ ‘রাজমালা,’ ( কালীপ্ৰসন্ন সেন সম্পাদিত ), শীতলচন্দ্ৰ চক্ৰবৰ্ত্তী প্রণীত ‘ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাস,” কৈলাসচন্দ্ৰ সিংহ প্ৰণীত ‘রাজমালা, আশুতোষ চৌধুরী প্রণীত ‘ত্রিপুরার কথা, রাধারমণ সাহা প্ৰণীত ‘পাবনার ইতিতাস,” এচ. ডব্লিউ. বি. মরেনো প্ৰণীত “পাইকপাড়া রাজ এবং কান্দিরাজ” ( ইংরেজী ), রায় বাহাদুর কালিকাদাস দত্ত প্ৰণীত “কুচবিহারের ইতিহাস’ ( ইংরেজী ), আনন্দচন্দ্র রায় প্রণীত “বারভূঞা’ এবং ‘ফরিদপুরের ইতিহাস, নগেন্দ্ৰনাথ বসু প্ৰণীত পঞ্চ-খণ্ডে প্রকাশিত ‘বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস,’ ‘ময়ূরভঞ্জের ইতিহাস’ ও ‘কামরূপের ইতিহাস’ ( শেষোক্ত দুই ইতিহাস ইংরেজীতে লিখিত ), মুকুন্দ পালচৌধুরী প্রণীত ‘মণিপুরের ইতিহাস,” বরেন্দ্ৰ অনুসন্ধান সোসাইটি প্ৰকাশিত ‘গৌড়ীয় লেখমালা, রজনীকান্ত চক্ৰবৰ্ত্তী প্ৰণীত ‘গৌড়ের ইতিহাস, স্বজননাথ রায় প্রণীত উলা বা বীরনগর, আগুতোষ চৌধুরী প্রশ্ৰণীত “চট্টল ভূমি, নিখিলনাথ রায় প্রণীত “মুরশিদাবাদের কাহিনী,” তমোনাশ দাস সম্পাদিত ও অনূদিীপ্ত ‘মহারাষ্ট্র পুত্ৰাপ, অভয়াপদ মল্পিক গুণাত “বিষ্ণুপুরের ইতিহাস, মৃত্যুঞ্জয় শৰ্ম্মা প্ৰণীত ‘রাজাবলী” ( পঞ্চম সংস্করণ, ১৮১০ খৃঃ ), প্রভাসচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রণীত ‘মহানাদ,” নগেন্দ্রনাথ দাস প্রণীত ‘নদীয়া কাহিনী, কালিদাস দত্ত রচিত সুন্দরবন সম্বন্ধে বিবিধ প্ৰবন্ধ, য়াজনারায়ণ বসু প্ৰণীত ‘সেকাল আর একাল, হীরেন্দ্রনাথ মজুমদার প্রণীত ‘লৌহগড়ের কাহিনী, খগেন্দ্রনাথ বসু প্ৰণীত ‘মহেশ্বরপাশা, বিজয়চন্দ্ৰ নাগ প্ৰণীত “নাগবংশের ইতিহাস, হেমলতা সরকার প্রণীত ‘স্বৰ্গীয় ব্ৰজসুন্দর মিত্র’ ( উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগের পূর্ববঙ্গের ইতিহাস), অরুণচন্দ্র সেন এবং বিমানচন্দ্র মজুমদার প্রণীত ‘সোনার বাংলা’ কণীকক ভট্টাচাৰ্য্যের ‘বঙ্গের রত্নমালা, মহেন্দ্রনাথ করণ প্রণীত “চাষী পোদদের ইতিহাস', বিনয়চঙ্গ সেন প্ৰণীত ‘বৌদ্ধজাতক’ (ইংরেজী), কেন্ডারিজ সাহেব কৃত ‘বাখরগঞ্জ জেলার