& 8 বৃহৎ বঙ্গ । তখন কাস্টীয়াধিপতি ছিলেন জয়াপীড়ি, ইনি মহারাজ ললিতাদিত্যের পৌত্র। তরুণ । জয়াপীড় মনে মনে সঙ্কল্প করিলেন, তিনি একাকী কোন শক্তিশালী শক্রির সঙ্গে যুদ্ধ করিয়া জয়ী জয়াপীড়োয় সঙ্কল্প ও হইবেন, তৎপূর্বে তিনি কোন ভোগবিলাসে প্ৰমত্ত হইবেন না। গৌড়ে আগমন। এই সঙ্কল্প স্থির করিয়া তিনি একক ছদ্মবেশে দেশভ্রমণে বাহির হইলেন। সেই সুদূর কাশ্মীরের লবঙ্গ ও আঙ্গুরলতা-পরিশীলনমধুত্ব আবহাওয়ার সীমা ছাড়িয়া একেবারে খর্জৱ-তাল-তমাল নিযেবিত, গঙ্গানীর সম্পািক্ত-সামীরচুম্বিত বঙ্গদেশের নাতিশীতোষ্ণ বায়ুর সংস্পর্শে আসিলেন। প্রথমতঃ পৌণ্ড বর্তন হইয়া তৎপরে তিনি গৌড়ে উপস্থিত হইলেন। গৌড়ের রাজা তখন জয়ন্ত । গৌড়ে এক বিশাল চারুশিল্পখাচিত কাৰ্ত্তিকেয়ের মন্দির ছিল। সেখানে প্রতি নিশীথে অপূৰ্ব্ব সুন্দরী নর্তকীরা অঙ্গের নানারূপ লীলায়িত ভঙ্গী দেখাইয়া নৃত্যদ্বারা দর্শকদিগকে মুগ্ধ করিত। নর্তকীর শ্রেষ্ঠ ছিলেন কমলা। সরসীর কুমুদদলের মধ্যে যেরূপ চন্দ্ররশ্মি-সেই কাৰ্ত্তিকেয়ের জয়াপীড়ি ও^কমলা । মন্দিরে সঙ্গীতের আসরে কমলার গীতি ও নৰ্ত্তন ছিল তেমনই । এদিকে ছদ্মবেশী হইলেও কাশ্মীরের তরুণ রাজার রূপ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ কৰেিল। কাশ্মীর ধরাতলে নন্দনবন, সেখানকার স্ত্রীপুরুষ স্বভাবতঃই সৌন্দর্ঘ্যের | জয়াপীড় ছিলেন কাশ্মীরবাসীদের মধ্যেও পরম সুন্দর, সুতরাং নৰাগত যুবকের প্রতি সকলেরই মুগ্ধ দৃষ্টি পতিত হইল। কিন্তু বিশেষ করিয়া রূপের জালে পড়িলেন কমলা। শুধু কুমারের সুশ্ৰী রূপ নহে, তাহার কতকগুলি লক্ষণ দেখিয়া কমলা বুঝিলেন, ইনি কোন দেশের রাজা হইবেন । কতকগুলি লক্ষণের একটি এই যে সেকালে রাজাদের সঙ্গে সৰ্ব্বদা তামূলধারিণী থাকত, মণিখচিত সুবৰ্ণপাত্র-হস্তে তাহারা রাজার পশ্চাতে দাড়াইয়া থাকিত। ৭ রাজা ইচ্ছানুসারে পৃষ্ঠের দিকে হাত বাড়াইয়া তামুল গ্ৰহণ করিতেন। রাজনীটী লক্ষ্য করিল, তরুণ যুবক অভ্যাসবশতঃ পুনঃ পুনঃ স্বীয় পৃষ্ঠের দিকে হস্ত প্রসারিত করিতেছেন। মেঘ ফুরাইয়া গেলেও ময়ুর যেরূপ অভ্যাসৰশতঃ কেকারব করে, রাজ্য হইতে প্ৰবাসে একাকী আসিয়াও জয়াপীড় সেইরূপ এই হাত বাড়াইবার অভ্যাস ছাড়িতে পারেন নাই। নটী বুঝিলেন, ইনি রাজা না হইয়া যান না। রমণীরা নানারূপ ছলাকলায় পারদর্শিনী, সুন্দরীশ্রেষ্ঠা নর্তকীর পক্ষে জয়াপীড়কে কৌশলে জুলাইয়া স্বগৃহে লইয়া আসা বিশেষ শক্তি YK LB DDD S DDD D DBB DD LB DDB DD DBDD DBBB LBLD DBD DBBBBSYDB DD DBBLBG SBDD SDBBY বলিয়া নিয়ন্ত করিলেন। এই সময়ে একটা বড় রকমের সিংহ গৌড়ের এক অদলে, চুকিয়া বড়ই উৎপাত করিতেছিল। রাজা সেই সিংহের মন্তকের জন্য উচ্চ পুরস্কার ঘোষণা করিলেন। কিন্তু fqyt i কোন শিকারী সিংহকে বধ করিতে সমর্থ হইল না। এই কথা শুনিয়া বহু লোকের নিষেধ মাঙ্গ না করিয়া একাকী খড়গহন্তে দযাপী লিহে বুলিতে নিবিড় অরণ্যে প্রবেশ করলেন, পুস্থিত খুজিক্ষে তিনি নিয়ে
