পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহৎ বঙ্গ ہ/امام

  • * * সেই স্পষ্ণদ্ৰোণ ভূমি ব্ৰাহ্মণকে দিল। সেই হনে পঞ্চাদ্রোণা গ্ৰাম-নাম হৈ^ ” (রাজমালা । ) ১৬২৫ খৃষ্টাব্দে ত্রিপুরেশ্বর কল্যাণমাণিক্য র্তাহার প্রাসাদে তুলাদান উপলক্ষে বৃন্দাবন, মথুরা ও সেতুবন্ধ হইতে ৫০,০০০ ব্ৰাহ্মণকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া আনিয়াছিলেন। অমরমাণিক্যের রাজ-সভায় সৰ্ব্বদা ২০০ ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিত উপস্থিত থাকিয়া সেই সভা শাস্ত্রালোচনা দ্বারা মুখরিত করিতেন ( বাজমালা । ) কোচরাজ প্ৰাণনারায়ণ ( ১৬২৫-৬৫ খৃ: ) “ব্যাকরণ, স্মৃতি ও সাহিত্যে অদ্বিতীয় দ্রুত-কবি ও শ্রুতিধর ছিলেন।” DBBBBDB DBDDS DDBDB BBDBB DD D BDBDBB DDD BDDSDLDDS DBDBD DBBD SS S BBBBDBD পুত্র রাজধরমাণিক্য ( ১৬১১-২৩ খৃঃ) সর্বপ্রথম গৌড়ীয় বৈষ্ণবধৰ্ম্মে দীক্ষা গ্ৰহণ করেন, তদবধি খোল ও করতালের কলা-স্বনে ত্রিপুরার পাৰ্ব্বত্য রাজ্য মুখরিত হইয়া আসিতেছে। অৰ্দ্ধ শতাব্দী পূর্বে মহারাজ বীর-চন্দ্ৰমাণিক্য যে সকল বৈষ্ণব-পদ রচনা করিয়াছিলেন সেগুলি লালিত্য ও ভাব-গৌরবো বৈষ্ণব মহাজনগণের যোগ্য। রাজধরমাণিক্যের সময়ে আটজন কীৰ্ত্তনীয়া দিনরাত্রি অবিরাম রাজ-প্ৰাসাদে কীৰ্ত্তন গাহিত ( রাজমালা ) {

এই সকল রাজাদের বংশলতায় দেখা যায়, ইহার ক্রমশঃ অনাৰ্য্য উপাধি ত্যাগ করিয়া বিশুদ্ধ সংস্কৃতাত্মক নাম গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। আসামের রাজা রুদ্ৰসিংহ এরূপ গোড়া হিন্দু হইয়াছিলেন যে, তিনি গঙ্গার খানিকটা অংশ পাইবার লোভে প্ৰবল প্রতাপান্বিত মোগলবাদাসাহের বিরুদ্ধে অভিযান করিয়াছিলেন । এই রুদ্ৰসিংহকে ( রাজত্বকাল ১৬৮৬-১৭১৪ খৃঃ) "অহম-রাজদের চিরাগত সমাধি-রীতির পরিবর্তে শ্মশানে দাহ করা হয়। মৃত্যুর পূর্বে রাজা এই আদেশ করিয়াছিলেন। 키 দেশে সংস্কৃতজ্ঞ ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিতেরা যেরূপ বাঙ্গলা-ভাষার প্রতি বিরূপ ছিলেন এবং শাস্ত্ৰ-গ্রন্থের বঙ্গানুবাদকারী:দিগকে অভিসম্পাত করিতেন—উত্তর-পূৰ্বাঞ্চলের রাজাদের অ| শত ব্ৰাহ্মণের ঠিক তাহার বিপরীত আচরণ করিতেন । বাঙ্গলার ব্ৰাহ্মণের এতকাল জনসাধারণের মধ্যে সংস্কৃতের প্রচারের দ্বার আগলাইয়া রাখিয়াছিলেন। কিন্তু পূৰ্ব-পাহাড়বেষ্টিত রাজ্যগুলিতে এই প্রতিকুল সাম্য-বিরোধী হাওয়া বহিবার অবকাশ পায় নাই। কোচবেহারের রাজা নরনারায়ণ ( ১৫৫৪-৮৭ খৃ: ) অনন্ত কন্দলী নামক প্ৰসিদ্ধ কবিদ্বারা রামায়ণ ও ভাগবতের অনুবাদ প্ৰণয়ন করাইয়াছিলেন । নোয়াখালি অঞ্চলের রাজা জয়চন্দ্ৰ অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে দ্বিজ ভবানী কর্তৃক রামায়ণের ভাব-অনুবাদ সঙ্কলিত করাইয়াছিলেন ; কবি জানাইয়াছেন, এই কাৰ্য্যের জর, ও তিনি রাজার নিকট (সেই সময়ে যখন টাকার মূল্য অনেক বেশী ছিল ) প্ৰতিদিন দশ টাকা হিসাবে দক্ষিণা পাইতেন। ত্রিপুরার বাজাদের অনেকেই মহাভারতের বঙ্গানুবাদ করাইয়া ছিলেন, বাজমালায় তাহার উল্লেখ আছে। ধন্যমাণিক্য ( ১৪৬০১৫১৫ খৃঃ) অনেক সংস্কৃত পুস্তকেবা বঙ্গানুবাদ সঙ্কলন - করাইয়াছিলেন, তৎপত্নী বিদুষী কমলা দেবীরও এ বিষয়ে খুব উৎসাহ ছিল। “শ্ৰীধৰ্ম্মমাণিক্য রাজা কমলার পতি । S iDDEDLi tBB DDD BDBDDDBS BB DBDSDDBDSB DBE to बश्रस्छांक्षांब्र विडि अन्4१ ।