পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ কহাইতে হইবে, ব্ৰাহ্মণও তাহারই উদ্যোগে আছেন। প্রথমতঃ কত জিনিসপত্র চাই, তাহার হিসাব হইল। সব জিনিস বিধু; ফরফর নিজে দেখিয়া লইতে লাগিলেন, কোনও জিনিসে কোনও ত্রুটি থাকিলে তাহা তৎক্ষণাৎ ফেলিয়া দিতেছেন। গব্যািম্বত হোমের জন্য টাটুকা আনান হইল। বিদ্বদলগুলিতে দাগ থাকিবে না, ছেদা থাকিবে না, সবগুলিই ত্ৰিপত্ৰ হইবে, বেশী পাকা হইবে না, বেশী কচি ও হইবে না। এমন বিদ্বদল বাছিয়া বাছিয়া এক হাজার সংগ্ৰহ করা হইল। যজ্ঞডুমুরের এক হাজার আগন্ডাল সংগ্ৰহ করা হইল। প্ৰত্যেকটিকে ঠিক বিতস্তিSsBBDD BDBBB DD DB DD DDBDBS BDB BDBBDB DBDBDBD DSTD DDD পাতা রহিল । পুস্পপাত্রে ফুল সাজান হইল। তিন চার রকম চন্দন ঘষা হইল। বেলকাঠ ও তুলসী কাঠ ঘষিয়া চন্দন করা হইল। আলো-চাল, যাব, তিল, আপাঙের গাছ, আপ্যাঙের শিকড়, আপাঙের শীষ সংগ্ৰহ कब्रां श्ल। প্ৰথম দিন বিধুভুষণ প্ৰাতঃকাল হইতেই পূজায় বসিলেন ; শিবের ও কালীর পূজা করিলেন। সর্বত্রই পূজা নিরুদ্বেগে শেষ হইল। কোন বাধা-বিঘ্ন বা অভাব হইল না । বেলা দুপরের পর ব্ৰাহ্মণ হোমে বসিলেন, একটি একটি করিয়া গণিয়া সমস্ত ত্ৰিপত্রগুলি গাওয়া ঘিয়ে ডুবাইয়া আহুতি দিতে লাগিলেন। এক হাজার আহুতি শেষ হইলে তিনি যজ্ঞডুমুরের পল্লব ধরিলেন। সেগুলি একটি একটি করিয়া গণিয়া হোম করিলেন । যখন সব শেষ হইয়া গেল, তখন ব্ৰাহ্মণ মহা আনন্দে উঠিয়া পূৰ্ণাহুতি দিলেন এবং তার পর মায়ার কপালে হোমের ফোটা দিয়া নিজে জলযোগ করিলেন । আশায়, আনন্দে, ভয়ে, ভরসায় মায়ার দিনটি কাটিয়া গেল । পরদিন প্ৰাতঃকাল হইতে মূৰ্ত্তির সম্মুখে পূজা আরম্ভ হইল। ষোড়শ à Ro)