পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ আছে । নৌকা নানারূপে ঘোরাল রঙ দিয়া সাজান। সবগুলিতেই BzS KBDBDB DDuBDBYSS BBDD BBBD BBDBDBBBD DDDD DDD পার হইয়া মহাবিহারের ঘাটে লাগিল। ঘাটে সকলের নীচের ধাপ পৰ্য্যন্ত লাল বনাত পাতা ছিল । নৌকা হইতে সিঁড়ি বহিয়া তিন জন লোক নামিয়া বাধা ঘাটের ধাপে উঠিলেন। অমনি চারিদিক হইতে “মহারাজের জয়” “মহারাজ চরি৷ বৰ্ম্মার জয়” “বঙ্গাধিপের জয়”-ধ্বনি উঠিল। তাহাতেই বুঝা গেল যে, যাহার মাথায় মুকুট ও র্যাহার গায়ে নানা হীরা-মতি জড় ওয়া-গহনা, ঘোরাল রঙের রেশমী কাপড়, তিনি মহারাজ হরি বম্মা। তঁহার সহকারী একজন গরদের ধুতি ও চাদর পরিয়া আসিতেছেন। তিনি আমাদের পুব্বপরিচিত ভবদেব ভট্ট। আর একজন রাজবেশধারী-তিনি দক্ষিণ-রাঢ়ের রাজা । রাজা সিঁড়ির ধাপে উঠিবামাত্র সৈন্যগণ দুইধারে কাতার দিয়া দাড়াইল । ভাটের রাজার যশোগান করিতে লাগিল । সকলেই মাথা নোয়াইয়া রাজার অভ্যর্থনা করিল । ঘাটের উপরের চাতালে সাতগাবাসীরা সকলে রাজার অভ্যর্থনার জন্য দাড়াইয়াছিল-সকলে রাজাকে নমস্কার করিল। রাজা কাহারও সঙ্গে একটি কথা কহিলেন, কাহাকেও “ভাল আছেন” জিজ্ঞাসা করিলেন, কাহাকেও একটু হাসিয়া আপ্যায়িত করিলেন, কেহ বা প্ৰণাম করিতে আসিলে তাহার পিঠে হাত দিয়া, কুশল জিজ্ঞাসা করিলেন। বিহারী দত্তকে দেখিতে পাইয়া রাজা হাত বাড়াইয়া দিলেন, সে তঁহার হাত ছুইয়া কৃতাৰ্থ হইয়া গেল । এইরূপে সকলকে সম্ভবমােত আপ্যায়িত করিয়া রাজা স্বর্ণসিংহাসনে আসিয়া বসিলেন। ভবদেব ও রাণশূর দুইখানি রূপার সিংহাসনে বসিলেন। রাজা ভবদেব ভট্ট মহাশয়কে সভার উদ্দেশ্য বুঝাইয়া দিতে BBBBDB DBBtB DDD DD DD DBDD DBBB S NA ROR