একাদশ পরিচ্ছেদ । দুজন রাজার সম্মুখে উপস্থিত করিল। প্ৰথমে হরিবস্মদেব ও পরে রাণশূরদেব উহার কপালে কুকুম ও চন্দনের টিপ পরাইয়া দিলেন। [ ] বিহারীর রাজ-পদ লাভে বেণের মহা আনন্দ-কোলাহল করিতে লাগিল । সাতগায়ের সকল লোকই তাহাতে যোগ দিল । সাতগা ভাটেদের প্রধান জায়গা । তাহারাও মহা আনন্দে তাহাতে যোগ দিল । DB DBD DBBBD BDBBD SBSB DBD DBTYS D DDDDDB গোলায় আসিয়া উপস্থিত হইয়াছে। খবর শুনিয়া বিহারীর ত আনন্দ BB DS SDD DDBBBDmBBkS DDDBD SDD DDBBD BDBB DDBB BDT হুইয়া বলিলেন, “মহারাজ । মঙ্গলই মঙ্গলের অনুবন্ধী । এত দিনের পর আমার কন্যা আপন বাড়ীতে আসিয়া উপস্তিত হইয়াছে। যদি অনুমতি করেন, আমি গিয়া তাহাকে দেখিয়া আসি ।” ভবদেব বলিলেন, “সে ত সাতগায়েরই মেয়ে, এই উৎসবের সময় তাঙ্গাকে এখানে আনিতে দোষ কি ?” সকলেই অনুমতি দিলে মহারাজাধিরাজ তাহাকে সভাস্থলে আনিবার জন্য লোক পাঠাইলেন । সেও আসিয়া উপস্থিত হইল। সঙ্গে সেই মঙ্করী। মাস্করীকে দেখিয়াই ভবদেব তাহাকে চিনিলেন। সে চতুর্থ খণ্ডের পাড়া, পিশাচ-খণ্ডের গাএী । মাস্করীকে ডাকিয়া তিনি ব্যাপার কি জিজ্ঞাসা করিলে, মস্কারী বলিল, "ভিখারিণীর মায়াকে ভুলাইয়া যখন সজেঘ লইয়া যাইবার চেষ্টা করিতেছে, রূপা-রাজা উহাকে গুরুপুত্রের শক্তি করিয়া দিবার চেষ্টা করিতেছেন, আর বিহারী ছটফট করিয়া বেড়াইতেছে, সে সময়ে আমি সাতগাঁয়ে আসিয়াছিলাম। মেয়েটিকে রক্ষা করার জন্য আমি প্ৰতিজ্ঞা করিলাম। সে একান্ত পতিপ্ৰাণা। পতির ছবি সে প্ৰতােহ পূজা Y RA
