পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তিনি হাতীতে মই লাগাইয়া গুরুর গলায় মালা দিয়া গেলেন। আর শিয্যের গলায়ও মালা দিয়া গেলেন, গুরু ও শিষ্য উভয়ের চরণ বন্দনা করিলেন। সেইখানে হাওদায় চারিটি খুঁটা লাগাইয়া উপরে একটা চাদোয়া দিতে দেরী হওয়ায় কন্যাটি অনেকক্ষণ ধরিয়া গুরুর সেবা করিতে পারিলেন । গুরু ও তাহাকে “মঙ্গল হউক’ বলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করিলেন । শিষ্য যদি ও কথা কহিলেন না, কিন্তু মন-প্ৰাণ খুলিয়া তাহার মঙ্গলকামনা করিতে লাগিলেন। বিহারী দত্তের মেয়েটি পরম সুন্দরা-একেবারে নিখুঁত সুন্দরী। BBD DiiS BDBDBDDD BDDS BDB DDDS SDBDBDBDD BDBDSDD S DDD তঁহার মুখে একটা বিষাদের ছায়া দেখিয়া গুরু ও শিষ্য উভয়েই শঙ্কিত হইলেন ; আর উভয়েই ভগবানের কাছে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন-“এ মেয়ের যেন কোন অমঙ্গল না হয়।” যাহা হউক, সেবা ও পূজা সাঙ্গ করিয়া মেয়েটি চলিয়া গেল। গুরু একবার শিষ্যোর মুখের দিকে চাহিলেন। গাজন চলিতে লাগিল। গাজন যখন ব্ৰহ্মপুরীর DD SBD DS BDBBO DBBB DBg S DBDBD DBB BDSDD ব্ৰাহ্মণের গাজন দেখাও দোষ মনে করিয়া বাড়ীর ভিতর রছিলেন। ক্ৰমে গাজন রাত্রি নয়টার পর ধরমপুর সঙ্ঘারামে পৌঁছিল। যাহার যে নির্দিষ্ট স্থান, সকলকে সেইখানে পহুছিয়া দিয়া রূপ রাজা সেই রাত্রেই ঘোড়ায় চড়িয়া তারাপুকুর প্রস্থান করিলেন। S