अकेलर्भ ब्रिएक्षेिमें দিনে এইখানে রাজসভা করিব স্বীকার করিয়াছিলাম এবং তিনিই সম্বর আর্য্যাবৰ্ত্ত নিমন্ত্রণের ভার লইয়াছিলেন। কিন্তু পশ্চিম ভারতে মহা-অশান্তি উপস্থিত হওয়ায়, তিনি কনোজের ওদিকে যাইতে পারেন নাই। তাহাতে আমাদের কিছুই ক্ষতি হয় নাই, বরং ভালই হইয়াছে। কারণ ইহা অপেক্ষা বড় সভা হইলে, আমি ত সামলাইতেই পারিতাম না। আর গুণিজনের উপযুক্তরূপ আব্দর না হইলে তঁহাদের ক্ষোভ হইত, তাহাতে গুণের উৎকর্ষ না হইয়া অপকৰ্ষই ফল হইত। যাহা । হউক, যাঙ্গা হয়, ভালর জন্যই হয়, মনে করিয়া, শ্ৰীকৃষ্ণের প্রসাদ বলিয়া, যাহা হইয়াছে, তাহাই উত্তম হইয়াছে বলিয়া মাথা পাতিয়া লইলাম। এখন আপনারা এই নিয়মে পারিতোষিক দিন। প্ৰথম শাস্ত্রে, তাহার পর শিল্পে ও কলায়, তাহার পর কাব্যে। বালবলভীভূজঙ্গ ভবদেব ভট্ট মহাশয় শাস্ত্ৰে প্ৰবীণ আচাৰ্য্য মহাশয়দের আমার নিকটে উপস্থিত করুন।” তখন ভবদেব উঠিয়া তাহার জন্য যে আসন ছিল, তাহাতে গিয়া দাড়াইয়া বলিলেন ৪—“মহারাজাধিরাজ শাস্ত্ৰে-প্ৰবীণ যত পণ্ডিত এক্ষণে ভারতবর্ষে আছেন, তঁহাদের মধ্যে প্ৰধান ব্যক্তির নাম করিতে গেলেই আচাৰ্য্য উদয়নের নাম করিতে হয়। তিনি নিমন্ত্রণের সময় কাশীতে ছিলেন। মঙ্করী তাহাকে বিশেষ যত্ন করিয়া এখানে আনিয়াছেন। তিনি এ সভায় উপস্থিত। আচাৰ্য্য উদয়নের মত প্ৰবল পণ্ডিত এ সভায় যে উপস্থিত হইয়াছেন, সে মহারাজ ও মহারাজের পূর্বপুরুষদের সঞ্চিত পুণ্যের ফলে। যাঁহাকে দেখিলে পুণ্য হয়, সেই পুণ্যশ্লোক মহাত্মা উদয়নকে আমি আপনার সম্মুখে উপস্থিত করিতেছি।” এই বলিয়া তিনি নিজে উদয়নের নিকট গিয়া তাহাকে সঙ্গে করিয়া মহারাজার নিকট উপস্থিত হইলেন। মহারাজ দণ্ডবৎ হইয়া উদয়নাচাৰ্য্যকে ミ>>
