পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেণের মেয়ে মেয়ে একটু সুস্থ হইলে বিহারী জীবনের কাছে আসিয়া তাহার সঙ্গে নানা কথা কয় এবং জানিতে পারে যে, সাধু ধনী নিকটেই আছে। সে DBBDuB BDBDD DDD D gDS BDBB BBSKKEESDLDDBB ব্যবস্থা করে। জীবনকেও আপনার নৌকায় বসাইয়া তাহাকে যথেষ্ট SKYYL KBDBDB YBSLS SLDDDD DDD D GDDD DBD B রাখিয়াছিল, আজ তাহা সফল হইল। তুমিই আজ আমার মায়ার জীবন দিয়াছ । তোমার ঋণ আমি কখনও শোধ করিতে পারিব না ।” বেণে-বেও জীবনকে খুব করিয়া খাওয়াইলেন এবং অনেক করিয়া আদর করিলেন । মেয়েটাও জীবনকে দেখিবার জন্য বড়ই ব্যাকুল হইল। সে আর জীবনকে কি বলিবে, কেবল তাহার মুখের দিকে তাকাইয়া রহিল, আর চোখের চাঙ্গনিতে আপনার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাইতে লাগিল । জীবনের জন্য তাহার। প্ৰাণে যে একটা বিষম টান হইয়াছে, সে তাহা গোপন করিতে চেষ্টা করিলেও নানা প্রকারে প্রকাশ হইয়া পড়িতে লাগিল । ( ) বিহারী নিকটে আছেন, লোকমুখে খবর পাইয়া সাধু ধনী তাহার { সঙ্গে দেখা করিতে আসিল। সব সংবাদ শুনিয়া সেও আহিলাদে আট; খান হইল। “আমার ছেলে বিহারীর মেয়ের জীবনরক্ষা করিয়াছে।” বিহারীর সঙ্গে তাঁহাদের তা খুব আত্মীয়তা ছিলই, তাহার উপর এই S BDBDBDDB BBB BBB DBDD BDBD BBD DBDDDSS S DD BB DDD DBD DBDD BB DBB BDSEDDS DBBDBDBDSBD DBS DBDBB | পর দুই বণিকের সব সাজা একত্র হইয়া সাতগাঁয়ের দিকে চলিল। | দু'তিনখানা ছিপ আগেই গিয়া সাতগাঁয়ে সব ঘটনা প্ৰকাশ করিয়া দিল।