পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেণের মেয়ে ছেলে বলিলেন, “সে অনেকক্ষণ ভেবে-চিন্তে আমার গলায় ছুইয়ে DDDBS KBKD DB BBS SDBDB BDDSg BBDBDD DB DLLD K DDS আপনি করিয়া দিন, আমরা বিচারপ্রার্থী। আমার মাতামহের যদি এইরূপ অপমান হয়, আমি আর এ দেশে থাকিব না, মাতামহের দেশে গিয়া বাস করিব।” পাণ্ডুদাস বলিলেন, “আমি ইহার কি বিচার করিব ? ইহার বিচার তোমার মার হাতে ৷ তাকে জিজ্ঞাসা কর।” ছেলে বলিল, “কাকা, আপনিও এই কথা বলিলেন ? তাহা হইলে আমার দেশত্যাগই শ্ৰেয়ঃ, কেন না, শাস্ত্ৰে বলে, “দেশত্যাগেন দুৰ্জ্জনঃ’ ?” পাণ্ডুদাস এইবার পথ পাইলেন ; বলিলেন, “দেখ নবাই, তোমার বাবাকে বড়ই শ্রদ্ধা করি, উহাকে দাদার মত দেখি, তাই এবার তোমায় মাপ করিলাম ; নহিলে ভুরসুটের অধিপতি পাণ্ডুদাসকে মুখের উপর দুৰ্জন বলিয়া গালি দিয়া পার পায়, এমন লোক এ দেশে নাই। যাইতে হয় তুমি যাও, তাহাতে ভুরসুটের কোনও ক্ষতি হইবে না।” নবাই তখন বলিলেন, “আমি কি আপনাকে বলিতেছি,-আমি কি আপনাকে বলিতেছি ?” পাণ্ডুদাস বলিলেন, “আমায় যদি না বলিতেছ, তবে তোমার ব্যাপকে বলিতেছ, বড় পৌরুষই প্ৰকাশ করিতেছ!” নবাই গজ-গজ করিতে করিতে উঠিল। এমন সময়ে কায়স্থ বিহারী দত্তের পত্রের জবাব লইয়া উপস্থিত হইল। পাণ্ডুদাস চিঠি পড়িলেন ; শ্ৰীধারকে দেখিতে দিলেন। তিনি দেখিয়া একটু হাসিলেন। পাণ্ডুদাস স্বাক্ষর করিয়া দিলেন এবং পড়িহার রাজপুতকে ডাকাইলেন। সে পত্র লইয়া নমস্কার করিয়া প্ৰস্থান করিল। R