( 1༽ ] কিছুদিন পরে সহরে গোল উঠিল যে, একজন মঙ্করী আসিয়াছেন । তিনি ছবি দেখাইয়া ভিক্ষা করিয়া গান করিয়া বেড়ান । তঁহার বেশের ঠিক নাই। কখনও সন্ন্যাসীর বেশ, কখনও রাজার বেশ। কখনও ব্ৰাহ্মণের বেশ, কখনও চণ্ডালের বেশ । কখনও পাগলের বেশ, কখনও ডাকাতের বেশ । কিন্তু যখন যে বেশেই থাকুন, তাহার শরীরের সৌন্দৰ্য্য অতুলনীয়, তাহার গলা অতি মিষ্ট, গান গাহিলে বীণা হারিয়া যায় । তাহার কথা ও বড় মিষ্ট । তিনি থাকেন কোথা কেহ জানে না ! কোন দিন তঁহাকে ধরমপুরের পুরাণ বিহারে দেখিতে পাওয়া যায়, কোন কোন দিন মহাবিহারেও দেখা যায় । তিনি বেণেদের গোলায়ও কখন কখন উদয় হন । কখন কখন ব্ৰাহ্মণপল্লীতে ও উদয় হন । কিন্তু কোন স্ত্ৰ না কোন ছবি তাহার হাতে থাকেই । মানুষের ছবিই বেশী, বুদ্ধ-বোধি" সত্ত্বের ছবিও আছে, তবে কম। কখন কখন কালী-দুর্গার ছবিও থাকে । তঁহার হাতে ছবি দেখায় ভাল। সময়ে সময়ে মনে হয়, যেন ছবির সন্তা সত্যই প্ৰাণ আছে । সে সব ছবি কে লেখে জানা যায় না । কিন্তু পাকা চিত্রকারের হাতের ছবিও বুঝি এত ভাল হয় না । সাতগায়ে সব জায়গাই মাস্করীকে দেখা যায় । একদিন জীবন ধনীর গোলায় সে ছবি দেখাইয়া ভিক্ষা করিয়া বেড়াইতেছে। এক দাসী গিয়া মায়াকে বলিল, মঙ্করী ছবি দেখাইয়া ভিক্ষা করিতেছে । মায়া ছবি দেখিতে আসিল । সেদিন মস্কারীর হাতে সাতগায়ের এক ব্ৰাহ্মণের ছবি ছিল । মায়া ব্ৰাহ্মণকে চিনিত । ছবি সে অনেকক্ষণ ধরিয়া দেখিল । দেখিল, ব্ৰাহ্মণ যেন কথা কহিতে DDkLDLYSSS SBDDDt eBBS DtBD DD DuD DBDSS DD LLLBD Sap
