বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বৈজ্ঞানিক-জীবনী (প্রথম ভাগ).djvu/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাইকেল ফ্যারাডে ఫిలి: b পুরাতন ঔষধের শিশি, তামাকের নল এবং পিচকারি লইয়া নানা বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করিতেন। কুড়ি বৎসর বয়ঃক্রমকালে তিনি ডাক্তার বেডোজ নামক একজন চিকিৎসকের সহকারী নিযুক্ত হন। এই সময়ে ডেভী, নাইট্রস vR#T#U (nitrous oxide) নামক গ্যাস লইয়া পরীক্ষায় নিযুক্ত হন। পূৰ্ব্বে છફે গ্যাস অত্যন্ত বিষাক্ত বলিয়া বৈজ্ঞানিকগণের ধারণা ছিল। তিনি সাহস করিয়া নিজ শরীরে ঐ গ্যাসের ক্রিয়া পরীক্ষা করিবার জন্য ঐ গ্যাস শুকিতে লাগিলেন। কয়েক মিনিট পরে তিনি অজ্ঞান হইয় পড়েন, কিন্তু অজ্ঞানাবস্থায় তাহার মনে হইতে লাগিল যে, তিনি যেন অমরাবতীতে মুখে বিচরণ করিতেছেন এবং সেই সঙ্গে খুব হাসিতে ছিলেন। খানিক পরে তিনি মুস্থাবস্থায় আবার উঠিয়া বসিলেন—তখন শরীরে আর কিছুমাত্র গ্লানি নাই। সেই অবধি এই গ্যাস “হাস্তোদাপক গ্যাস” নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে। এই অদ্ভূত গ্যাসের স্বরূপ আবিষ্কারের পর ডেভীর নাম বৈজ্ঞানিক সমাজে পরিচিত হইল। ১৮০১ খৃষ্টাব্দে রয়েল ইন্‌ষ্টিটিউশন স্থাপিত zg azt Ft Bis RTFfé (Count Rumford) Štětzo Hotza সহকারী রাসায়নিক পরীক্ষক নিযুক্ত করেন। সেখানে তিনি দিন দিন নানা বৈজ্ঞানিক গবেষণায় নিযুক্ত হইলেন। ১৮০৭ খৃষ্টাব্দে তিনি তড়িতের সাহায্যে কষ্টিক পটাশ (caustic, potash ) এবং কষ্টিক সোডা ( caustic soda ) নামক তীক্ষ্ণ ক্ষারদ্বয়কে বিশ্লিষ্ট করিয়া পোটাসিয়াম (potassium ) এবং সোডিয়াম (Sodium ) নামক দুইটি নূতন ধাতু আবিষ্কার করেন। ঐ ëtito coiffanix (magnesium) cofon (barium ) cŵwifä#in ( calciun ) 8 šfiwix (strontium ) af*ae