بو! বৈরাগ্য-বিপিন-বিহার । নমিয়া কিরীট তব পিতৃ পাশে আসি, শোণিতাত্র করতলে দিত কররাশি পৃথিবীতে বসে যত নৃপতি সমাজ । নারীর ছলনে, তুমি বীরপুত্র আজ নম্রশির—দেহ কর পরম আদরে কিমলয়-রাগ-রক্ত রমণীর করে । মত্ত মতঙ্গজে কি রে মৃণালে বাধিল কমলিনী ? কাল ভুজঙ্গিনী কি ভুলিল ভকের কুহকে ? ঘোর প্রলয়-পাৰক নিবালে ফুৎকাব-জলে শফরী শাবক ? বীৰদৰ্পে সজ্জা কবি রুধি যুদ্ধস্থল সেনাবর্গে তুজ বীৰ্য্য যুদ্ধের কৌশল দেখাতেন নিয়ত সম্রাট । হেযে বোষে আস্ফালি ছুটত অশ্ব দগড় নির্ঘোষে,--- লাগিত কৰ্ণেতে তালি তুবা ভেরী নাদে । দেখিয়া সে সব --প্রাণ দহিছে বিষাদে – নাহি তুর্থী নাহি ভেরী দামামা সে সব, ন। অাছে দগড়া কাড়া নাশ বার রব : এখন শুনিছে স্বধু সেই বীরপুর মোচঙ্গ মুরলী বীণা জুপুরের স্বর । হ। নগরি, বীরপ্রস্থ ! কাতর কি তুমি .বিক্রম প্রকাশি? তাই চির বীরভূমি শাস্তভাবে নিদ্রার সম্ভোগে অচেতন আজি ? ভুলেছ কি তুমি পুৰ্ব্ব বিবরণ
