পাতা:বোধিসত্ত্বাবদান-কল্পলতা (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 8१७ ।। রোগকালে তিক্ত ঔষধবৎ বৈদ্যকে সকলেই ভালবাসে । পশ্চাৎ আরোগ্য হইলে স্মরণ করিয়াও মুখ বিকৃত করে । ১২৮। কাৰ্য্য সিদ্ধ হইলে যেমন ধনবান্‌কে আর অপেক্ষা করে না এবং নদী উত্তীর্ণ হইলে যেমন নাবিককে আর আবশ্বক হয় না, তদপ ব্যাধিমুক্ত হইলে বৈদ্যের আর কোন প্রয়োজন থাকে

  • T I >ミ> l

রোগী অসুস্থাবস্থায় বৈদ্যের পায়ে পড়িয়া আরাধনা করে । পরে সুস্থ হইলে তাহার নাম করিলে ফুৎকার করে । ১৩০ ৷ বন্ধন হইতে মুক্ত হরিণ লুব্ধকের, কারা হইতে পলায়িত চৌর রাজার এবং রোগমুণ্ড রোগী বঙ্গের হস্তগত হওয়৷ পুণ্য ব্যতীত হয় না ; ১৩১ ৷ বৈদ্য সতত এইরূপ চিন্তা করিয়া গুঃখ করিত । কিছু দিন পরে সেই ব্যক্তি তাবার পুনশ্চ ব্যাধিগ্রস্ত হইল । ১৩২ ৷ অতঃপর কুপিত বৈদ্য যাহাতে তাহার সদ্যঃ বিনাশ হয়, এইরূপ স্থির করিয়া বিরুদ্ধ নাড়ীচ্ছেদক ঔষধ দিল ৩৩ ৷ সেই বৈদ্য প্রদত্ত বিপরীত ঔষধ পান করিয়া রোগীর অস্ত্র DBB BBB BBB BBS BBB BK BBB KBBBBB BBS গণ কি না করিয়া থাকে ৩s i আমিই সেই বৈদ্য ছিলাম । বহু শত জন্ম সেই পাপ । ভোগ করিয়। অদ্যাপি অবশিষ্ট কৰ্ম্মফলে প্রস্কন্দি ব্যাধি প্রাপ্ত হইয়াছি । ১৩৫ ৷ পুরাকালে মৎস্যজীবিগণ দুইটি মহাকায় মৎস্য আকর্ষণ করিয়াছিল । তাহাদের অঙ্গচ্ছেদ দেখিয়া একটি কৈবৰ্ত্ত-বালক আনন্দে হাস্য করিল । ১৩৬ । জামিই সেই কৈবৰ্ত্ত-বালক ছিলাম ! বহু জন্ম সেই পাপ