পাতা:বোম্বাই চিত্র - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cयाश्वाछे नाश्न्न C. চেষ্টা দেখিতে লাগিলেন। প্রথমে তিনি একজন মহারাষ্ট্ৰী সরদারের নিকট ঘোড়সওয়ারের কৰ্ম্ম পান । এই সময় হইতে তঁহার ভাগ্য ফিরিল । ১৭২৪-এ বাজিরা ও পেশওয়ার অধীনে ৫০০ অশ্বের আশ্বাপতি, ক্ৰমে উচ্চ হইতে উচ্চতর পদে আরোহণ ও বিস্তর ভূমি-সম্পত্তি উপাৰ্জন করেন। ১৭৩২এ তিনি পেশওয়ার প্রধান সেনাপতিরূপে মালবের মোগল প্রতিনিধিকে যুদ্ধে BBDBD BBBS SDD DSS DBDDBB DDDBDD BBBD SD BDDDS কর। তাহা আধাআধি ভাগ করিয়া লন, তাহাতে প্ৰায় ৭৫ লক্ষ টাকা মুনাফার প্রদেশে তাহার অধিকার বিস্তুত হয়। এইরূপে তঁহার রাজ্য ও বল বৃদ্ধি হইতে লাগিল, এবং ইন্দোর তঁাহার রাজধানী হইয়া দাড়াইল । পাণিপাতের যুদ্ধে যে অল্প কয়েকজন মহারাট্র বীর ভাল এ ভাল এ দেশে ফিরিয়া আসিয়াছিলেন, মহলাররাও তঁহাদের মধ্যে একজন । তিনি ঐ যুদ্ধে বড় একটা যোগ দেন নাই—তাহার কারণ এইরূপ রাষ্ট্র যে, এই যুদ্ধে তিনি যেরূপ পরামর্শ দেন মহারাষ্ট্ৰী সেনাপতি সদাশিব ভাউ “গয়লার কথা কে মানে ?” এই বলিয়া সে পরামর্শ অগ্রাহ্য করেন। তঁহার পরামর্শ এই—পাঠানদের সহিত সম্মুখ যুদ্ধে প্ৰৱক্ত না হইয়া তাহদের বিবিধ উপায়ে হায়রাণ করা—বল অপেক্ষা কৌশলে তাহদের দমন করা—পলায়নচ্ছলে আরিদল আকর্ষণ করিয়া অবসর বুঝিায় তাহদের উপর হল্লা করা ; "স্বরায় অনৰ্থাশঙ্কা বিলম্বে কাৰ্য্যসিদ্ধি” এই তাহার উপদেশ । এই স্বপরামর্শ অগ্ৰাহা করিয়া সেনাপতি তাড়াতাড়ি রণে 8)