পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R8 O বৌদ্ধধৰ্ম্ম শক্তির পরিচয় পাইয়া কাশ্যপ সদলবলে গৌতমের শিষ্যরূপে দীক্ষিত হইলেন। উরুবেলায় শিষ্যসংখ্যা সর্বসমেত ১০০০ হইল। এই শিষ্যমণ্ডলী সঙ্গে বুদ্ধ একদিন গায়ার নিকট গয়াশীর্ম পর্বতে উপবিষ্ট আছেন, রাজগৃহের অধিত্যক। তঁহার সম্মুখে DDBDDSYS LBDD DBDBD DBDDBDBD BBD S S BBDD BBBS DBDD তাহার দৃষ্টিগোচর হইল। এই অনলের প্রতি লক্ষ্য করিয়া বুদ্ধদেব এইরূপে উপদেশ দিলেন-তাহা “আগ্নেয় উপদেশ” दक्लिश निg6भ कब्रिtड 5ई । “হে ভিক্ষুগণ, সমস্ত ব্ৰহ্মাণ্ডে কি হুতাশন জ্বলিয়া উঠিয়াছে ! দেখ, আদিত্য আদীিপ্ত ; চক্ষু জুলিতেছে, সমুদায় দৃশ্যমান জগতে অগ্নিবৃষ্টি হইতেছে। শব্দ, স্পৰ্শ, রূপ, রস, গন্ধ, এই সকল ইন্ধন পাইয়া পঞ্চেন্দ্ৰিয় জুলিয়া উঠিতেছে। বাসনাগ্নি, রাগাগ্নি, লোভাগ্নি, মোহাগ্নি জ্বলিতেছে-জন্ম মৃত্যু রোগ শোক নৈরাশ্য দুৰ্ম্মনস্য সেই অনলে প্রসূত। ইন্দ্ৰিয়, ইন্দ্ৰিয়ের বিষয়, দেহ মন চিন্তা সকলই এক বৃহৎ অগ্নিকুণ্ড । ইন্দ্ৰিয়সকল কাম্য বস্তুর উপভোগে উত্তেজিত-বাসনানিল নিৱন্তর প্রজ্বলিত রহিয়াছে । হে ভিক্ষুগণ ! এই অনিবাৰ্য্য জালা প্ৰত্যক্ষ করি য়া জ্ঞানী ব্যক্তি সংযত হন ; পঞ্চেন্দ্ৰিয় দেহ মন সকলেরই প্ৰতি তার বৈরাগ্য জন্মে। এই বিষম জ্বালা কিসে প্রশমিত ; হয়, এই সমস্ত দুঃখ যন্ত্রণা হইতে কি উপায়ে উদ্ধার পাওয়া যায়, তিনি তাহার উপায় চিন্তা করেন, এবং অবশেষে সংযম ও ব্ৰহ্মচৰ্য্য সাধনা দ্বারা সেই নির্বাণ রাজ্যে উপনীত হন, যেখ iানে বাসনা।