পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । R করিলেন । তিনি দেখিতে পাইলেন যে, অবিদ্যা বা অজ্ঞানই আমাদের সকল দুঃখের কারণ, এবং অবিদ্যার অপগমেই দুঃখের সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়। বোধিসত্ত্ব যে মুহূৰ্ত্তে জগতের দুঃখের উৎপত্তি। V3 । निalt* এইরূপ প্ৰণালী নিৰ্দ্ধারণ করিলেন, সেই মুহূৰ্ত্ত হইতেই তিনি “বুদ্ধ” এই নাম ধারণ করেন। বুদ্ধত্ব লাভ করিয়াই তিনি নিম্নোদ্ধৃত উদান গান করিয়া ছিলেন :- অনেক জাতি সংসােরং সন্ধাবিসসম অনিবিবসম গহকারকং গবেসন্তে দুঃখাজাতি পুনপ্পনং। গহকারক দিটঠোসি পুন গেহং ন কাহসি সব্বতে ফাসুকী ভগৃগা গহকুটং বিসংখিতং বিসংখ্যার গতং চিত্তং তণুহানং খয় মজবগা। জন্মজন্মান্তর পথে, ফিরিয়াছি, পাইনি সন্ধান, সে কোথা গোপনে আছে, এ গৃহ যে করেছে নিৰ্ম্মাণ । পুনঃ পুনঃ দুঃখ পেয়ে দেখা তব পেয়েছি। এবার, হে গৃহকারক ! গৃহ না পারিবি রচিবারে আর ; ভেঙেছে তোমার স্তম্ভ, চুরমার গৃহভিত্তি চয়, ংস্কার-বিগত চিত্ত, তৃষ্ণা আজি পাইয়াছে ক্ষয়। বুদ্ধত্ব লাভ করিবার পর কয়েক সপ্তাহ বুদ্ধদেব ঐ অঞ্চলেই অবস্থান করিলেন। সপ্তম সপ্তাহে ত্ৰিপুষ ও ভক্লিক নামক