বৌদ্ধ oy পূর্বে তিনটি জিনিস ছিল। একখানি পাথর, একটি শঙ্খ ও ধৰ্ম্মঠাকুর। gB DBDBD KLLD DDDD DSEguD DBD Bg DD DJBDB ধৰ্ম্মঠাকুরই আছেন ; ধৰ্ম্মঠাকুর দেখিতে কচ্ছপের মত। ইহার পর শ্ৰীযুক্ত YKzzY BBDB g B DLSYD DBSS BB DBBDD iSTDD KD “ধৰ্ম্ম-পূজাবিধি”। আমার এখনকার সুযোগ্য সহকারী শ্ৰীমুক্ত বাৰু ননীগোপাল বন্দ্যোপাধ্যায় এ পুস্তকখানি ছাপাইতেছেন। পুস্তকখানি পড়িলেই বেশ বুঝা যাইবে ধৰ্ম্মঠাকুর শিব ও নন, বিষ্ণুও নন, ব্ৰহ্মাও নন, কারণ ইহারা সকলেই ধৰ্ম্মঠাকুরের আবরণ দেবতা। ইহাদের ধ্যান, পূজা ও নমস্কারাদির ব্যবস্থা স্বতন্ত্র আছে। ধর্মঠাকুর ইহাদের ছাড়া ; ইহাদের L0BD DSS BDDDD KD BDDB DBBDS SBBBBD DBBD DDB প্ৰথম আবির্ভাব হয়। “আমি বলুকানদীর তীরে বড়ওয়ান গ্রামে এই ধৰ্ম্মঠাকুরের মন্দির দেখিতে গিয়াছিলাম। এককালে ধৰ্ম্মঠাকুরের খুব বড় BBD SDSS S DzS DDBBB DBS DED DBBBDSDKKKS BDD S এখনকার মন্দিরটি একটি প্ৰকাণ্ড একতলা ঘর ; সামনে একটি বড় নাটমন্দির । মন্দিরের অধিকারী একজন স্ত্রীলোক, মুখী পণ্ডিত, সাধুভাষায় নাম মোক্ষদা। তিনি জাতিতে ডোম-নিজেই পূজা করেন ; তবে পাল-পার্বণে একজন ব্যাকরণজান ডোমের পণ্ডিত লইয়া আসেন । তিনিও “যস্যান্তে নাদিমধ্যে” ইত্যাদি মন্ত্রে ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজা করিয়া ዓkቐa ! ধৰ্ম্মঠাকুরের মূৰ্ত্তি কচ্ছপের ন্যায়। এইটি বুঝিতে হইলে বৌদ্ধধৰ্ম্মের অনেক কথা বুঝিতে হয়। বৌদ্ধদের তিনটি রত্ন ছিল। তিনটিই উপাসনার বস্তু-বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম ও সঙ্ঘ। বুদ্ধ বলিতে শাক্যসিংহ বুঝাইত, ধৰ্ম্ম বলিতে গ্রন্থাবলী বুঝাইত এবং সঙ্ঘ বলিতে ভিক্ষুমণ্ডলী বুঝাইত। কোন কোন সম্প্রদায় বুদ্ধকে প্ৰথম স্থান না দিয়া ধৰ্ম্মকেই প্ৰথম স্থান দিতেন। তঁহাদের মতে ত্রিরত্ন হইত ‘ধৰ্ম্ম, বুদ্ধ ও সঙ্ঘ ।” ক্ৰমে ধৰ্ম্ম বলিতে ভূপ বুঝাইত। পূর্ব পূর্ব প্রবন্ধে দেখাইয়াছি যে মহাযান মতে শাক্যসিংহ কেবলমাত্র লেখক হইয়া দাড়াইয়াছেন-ত্রিরত্বের মধ্যে র্তাহার স্থান নাই। সেখানে ধ্যানী বুদ্ধেরা আসিয়া উপস্থিত হইয়াছেন। এই
