পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম S oved ধৰ্ম্মঠাকুরের সহিত শীতলার খুব ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ দেখিতে পাওয়া যায়। যেখানে ধৰ্ম্মঠাকুরের মন্দির সেইখানেই প্ৰায় শীতল। গণেশ ও মহাকাল নেপালে বুদ্ধমন্দিরের দ্বার-দেবতা । যেখানে বুদ্ধের মন্দির, মন্দিরের মধ্যে ছোট চৈত্যই থাকুক বা শাক্যসিংহের মূৰ্ত্তিই থাকুক-দ্বারের একদিকে গণেশ, একদিকে মহাকাল। নেপালে দু’জনেই * মাংসাশী, দু’জনেই মাতাল । বাঙ্গালায় মহাকালের জায়গায় পঞ্চানন্দ হইয়াছেন। বাঙ্গালায় গণেশ মাংস খান না, কিন্তু পঞ্চানন্দ বড় মাংসাশী। হরিমোহনবাবু পঞ্চানন্দের যে বিবরণ দিয়াছেন তাহ পূর্বেই বলিয়াছি। তার পর ধৰ্ম্মঠাকুরের চোখ। এখন ত লোকে Paper-fastener দিয়া ধৰ্ম্মঠাকুর ও শীতলার চোখ তৈয়ার করিয়া থাকে। কিন্তু চোখ • স্তুপের একটা অঙ্গ স্তপের গোল শেষ छ्छेशl ८१ान उांशांद्र ऐ°ंद्र একটা চৌকা জিনিস থাকে । তাহার চারিদিকেই দুইটা করিয়া চোখ থাকে। তথাগত প্ৰাতঃকালে উঠিয়াই একবার চারিটি দিক অবলোকন করিতেন। তিনি চক্ষু হইতে শ্বেত, নীল, পীত, লোহিত প্ৰভৃতি নানা বর্ণের রশ্মি বাহির করিয়া ত্রিসহস্ৰ মহাসাহস্ৰ লোকধাতুর অন্ত পৰ্যন্ত BDDBDD SBBBDBDD S S BBuYYS ig S SDDSDK DBDBBKmDK DKBDBD নাম অবলোকিত। সুতরাং স্তপের গোলাৰ্দের উপর চারিদিকে চার জোড়া চোখ थांक|शे डेऽिड् ॥ ५थनकांद्र क्षगाठंकूब्रé ८गझेबान् आप्नक চক্ষু। ইহাতেও ধৰ্ম্মঠাকুরকে পুরাণ বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মের শেষ বলিয়া মনে হয়। আমরা শাক্যসিংহের মতাবলম্বী দিগকে বৌদ্ধ বলিয়া থাকি, কিন্তু তাহারা আপনাদিগকে কি বলিত ? তাহারা আপনাদিগকে সদ্ধাশ্মী বলিত এবং আপনাদের ধৰ্ম্মকে সদ্ধৰ্ম্ম বলিত। অনেক জায়গায় দ ও ধয়ের যে সংযুক্ত বর্ণ তাহার পরিবর্তে শুধু ধ বলিত। অশোকের শিলালিপিতে বৌদ্ধধন্মের নাম সধৰ্ম্ম। অনেক সংস্কৃত পুস্তকেও উহার নাম সধৰ্ম্ম। রামাই পণ্ডিত ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজার পদ্ধতি লিখিয়া গিয়াছেন। তিনি নিরঞ্জনের উত্মা নামে যে ছড়া লিখিয়াছেন তাহাতেও ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজকদিগকে সধৰ্ম্ম বলিয়া গিয়াছেন। সুতরাং ब्रांशछे श्रस्४िउ& भंन কৱিতেন যে, ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজা ও বৌদ্ধধৰ্ম্ম এক । 豆g怡死丽(Ts1