মহাসাঙিঘক মত বুদ্ধদেব কখন পরিনিকৃত হন, তাহার দিন তারিখ ঠিক নাই। লঙ্কাবাসীরা বলেন তিনি খৃঃ পূঃ ৫৪৩ সালে নিৰ্বাণ লাভ করেন। ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা বরাবর বলিয়া আসিতেছিলেন যে, এই গণনায় ৬৬ বৎসরের ভুল আছে। তাহার পরে কাণ্টেন নগরে চীনদেশে একখানি কাঠের পাটা Kgg DDD S S DBD DBDBDBB BB BgB DDt S BBBD BDBD DD DBBBDB DBD DBD D B BBD DuD DBBBDS S BDBBBDD DDD করিয়া মঠের ভিক্ষুরা উহাতে একটি করিয়া ফোটা দিতেন। ফোটা গুনিয়া বৎসর ঠিক করিয়া লইতেন। যখন লেখার ব্যবহার অধিক হয় নাই, তখন SDBDD DDD BzSS S S SDDD BtBBDY S BDDLL SDSELB দেখিয়াছি, পাড়াগায়ের মেয়ের ফোটা দিয়া ধোপার হিসাব, গোয়ালার হিসাব রাখিত । কাণ্টন নগরে যে পাট পাওয়া যায়, তাহাতে ৯৭৫টি ফোটা ছিল এবং ৪৮৯ খৃঃ সালে শেষ ফোটা দেওয়া হয়। সুতরাং LtLLLJLLLJJ 0gg K K BB BDBD BBD KgS DDD S S SBDBDD বাদানুবাদের পর ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা স্থির করিয়াছেন যে, ৪৮৩ খৃঃ পুঃ जांgलछे ऊँश्ांद्ध निदर्दi० श् । ইহার পর একশত বৎসর বৌদ্ধদের মধ্যে কোনরূপ দলাদলি হয় নাই। কিন্তু বৌদ্ধগণ যে বড় আনন্দে ছিলেন, তাহা নহে; তাহাদের মধ্যে বিলক্ষণ গোলমাল ছিল । যে দিন বুদ্ধদেব মরেন সেই দিনই সুভঙ্গ নামে এক ভিক্ষু DBB DBBBDSDH uBS DBDD KD DBBB BBB DDD DDD এখন আমরা যা খুলী করিতে পারিব।” যাহা হউক, স্থবিরের একত্র হইয়া রাজগৃহের নিকট সপ্তপণী গুহার সম্মুখে এক সঙ্গীতি করিয়া সব গোলযোগ মিটাইয়া দেন ও বুদ্ধদেবের প্রধান শিষ্য মহাকাশুপকে সংঘথের করিয়া ধৰ্ম্মশাসনের বন্দোবস্ত করেন । তদবধি একজন করিয়া সংঘথের থাকিতেন ; তিনিই বৌদ্ধদের আপীল কোর্ট ছিলেন। কোনও গোলযোগ হইলে সকলে র্তাহার নিকট গিয়া পড়িতেন। তিনি যাহা বলিতেন, কাজ সেইরূপ হইত। বুদ্ধদেবের মৃত্যুর একশত বৎসর পরে অর্থাৎ খুষ্টের ৩৮৩ বৎসর পূর্বে ቅ ግ.
