নির্বাণ কয়। রকম ? থেরবাদী বুদ্ধের ও প্ৰকৃত বুদ্ধের মনে করিতেন, মানুষ যদি সদুপদেশ পাইয়া, অথবা, নিজে মনে মনে গড়িয়া লইয়া চারিটি আৰ্য্যসত্যে বিশ্বাস করে, আট রকম নিয়ম মানিয়া চলে, তাহা হইলে বহুকাল অভ্যাসের BBS SYKBS DBDLSDT BDDD DD SS BD BB DBBSSSLDDLD BBD DDS তাহাদের সোতপন্ন বলে । স্রোতে পড়িলে যেমন সে আর উজান যাইতে পারে না, ভাটিয়াই যায়, সেইরূপ সোতপন্ন নিষ্ঠাণের দিকেই যাইতে থাকেন, সংসারের দিকে তিনি আর কখন ফিরিয়া আসেন না। তাহার পুনঃ পুনঃ জন্ম হইলেও তিনি আর উজান বহেন না । সোতপন্ন আরও কিছুদিন নিয়ন পালন করিলে, তিনি “সকৃন্দাগামী” হয়েন, অর্থাৎ, তিনি আর একবার মাত্র জন্ম গ্ৰহণ করেন। বুদ্ধদেব এই “সকুদাগামী’ অবস্থাতেই তুষ্ণি ভবনে বাস করিতেছিলেন । তিনি আর এক পার মাত্ৰ পৃথিবীতে আসিলেন ও নির্বাণ পাইয়া গেলেন। সকৃন্দাগামী আরও কিছুদিন নিয়ম পালন করিলে, তিনি যে অবস্থায় আসিয়া দাড়ান, তাহাকে “অনাগামী” অবস্থা বলে । এ অবস্থায় আসিলে আর ফিরিতে হয না । ইহার পরের অবস্থার নাম অৰ্হৎ । অৰ্হৎ যদিও কিছুদিন বঁাচিয়া থাকেন, তবুও তিনি মুক্ত পুরুষ । তিনি ষে নিৰ্বাণ পাইয়া থাকেন, তাহার নাম “স্ব উপাদি। সেস নিকবাণ” বা স্ব উপাধি শেষ নিৰ্বাণ। ইহা নিৰ্বাণ তাঙ্গাতে সন্দেহ নাই, কিন্তু ইহাতে পুনর্জন্মের কিছু কিছু “উপাদান” এখনও শেষ আছে ; অথবা সকল কৰ্ম্ম এখনও ক্ষয় হয় নাই। আর ও সূক্ষ্ম করিয়া বলিতে গেলে—কৰ্ম্ম হইতে যে সংস্কার জন্মে তাহার কিছু কিছু এখনও রহিয়া গিয়াছে। এইরূপ জীবন্মুক্ত অবস্থায় অঙ্গৎ কিছুদিন থাকিলে, তঁহার কৰ্ম্মের ক্ষয়ই হয়, সঞ্চয় আর হয় না । ক্রমে সব কৰ্ম্ম ক্ষয় হইয়া গেলে তঁহার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয়। মৃত্যু হইলেই তিনি “নিরুপদি সেস নিব্বাণ ধাতু’তে প্রবেশ করেন—অর্থাৎ তখন র্তাহার কৰ্ম্মও থাকে না, কৰ্ম্ম হইতে
