হীনযান ও মহাযান
- অনেকে জিজ্ঞাসা করেন, হীনযান ও মহাযানে প্ৰভেদ কি ? হীনযান কাহাকে বলে, মহাযানই বা কাহাকে বলে ? কেনই বা হীনমানকে “হীন” DBSBBSDD DDDDD SS DBBB S BDK E DSBBBu iBKJD 'অনেক জায়গায়ই এই তফাৎ দেখাইবার চেষ্টা করিয়াছি। এবার षडलूद्
পারি পরিষ্কার করিয়া সেই তফাৎই দেখাইব। হীনযান বলিয়া কোন যান নাই। মহাযানের আগেকার বৌদ্ধদের ईौनयन दचिऊ । cष८छ् ऊांश्tझ। ‘भश्', श्ङद्रां२ ऊांश्ॉटन अlcभक्ां যাহারা, তাহারা ‘হীন’ অর্থাৎ ছোট । আগে কিন্তু দুটি যান ছিল,- SSS SsSYDDDD DD SMYBDBDD SDDB SSSSSS SLDDDDDD বুদ্ধদেবও প্রত্যেকবুদ্ধযান স্বীকার করিয়া গিয়াছেন। তিনি বলিয়া গিয়াছেন, যখন পৃথিবীতে কোন বুদ্ধ উপস্থিত নাই, তঁহার মুখ হইতে ধৰ্ম্মকথা শুনিবার কোন সুবিধা নাই, তখনও লোকে আপনার চেষ্টায় আপনার যত্নে ও আপনার উদ্যমে জন্মজরা মরণাদির হাত হইতে অব্যাহতি পাইতে পারে। হিন্দুদের ঋষিরা এইরূপে মুক্তিলাভ করিয়াছেন। এইরূপে যাহারা নিজের যত্নে, বুদ্ধের সাহায্য না পাইয়া, উদ্ধার হয়, তাহাদিগকে প্রত্যেকবুদ্ধ বলে ; তাহদের যে যান। তাহার নাম প্রত্যেকবুদ্ধযান। এই প্ৰত্যেকবুদ্ধের আপনিই উদ্ধার হইতে পারে, আর कांशंक७ ठेकांव्र कब्रित्रांद्र अंख्रि देश८ब्र नाहे । বুদ্ধের মুখে ধৰ্ম্মকথা শুনিয়া যাহারা ধৰ্ম্মজ্ঞান লাভ করে, তাহদের নাম ‘শ্ৰাবক”। বুদ্ধের পরামর্শ লইয়া অনেক শ্ৰাবক উদ্ধার হইয়াছেন। LBBK KKD SgBDS DDBSDDBB Kt SDiiuukS BDDS BD D DBDD S BDDB BB gDDDY gBBBLS SGBDDBKES DDSDBDBDKmS DS ‘অনাগামী’ হন, পরে “অহঁৎ’ হইয়া যান । ইহারাও জন্মজরা মরণাদি হইতে অব্যাহতি পান, কিন্তু ইহারাও কাহাকেও উদ্ধার করিতে পারেন। না। ইহাদের যে ষান, তাহার নাম ‘শ্ৰাবুকষান’ বুদ্ধ নির্বাণ পাইলে .
