পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম 27ܠ জা এখুজিাম মরণে বিশঙ্ক। সো করই রসরাসা(মেরে কথা ৷ লোকে বৃথা আপনা-আপনি সংসার ও নির্বাণ মনে মনে রচনা করিয়া আপনাকে বদ্ধ করিয়া ফেলে। আমি অচিন্ত্যযোগী -- আমি জানি না। জন্ম মরণ ও ভােব কিরূপ ? জন্মও যেরূপ, মরণও সেইরূপ ; জীয়ন্তে ও মরণে কোনই বিশেষ নাই। জন্ম ও মরণে যাহার শঙ্কা, সেই রস ও রসায়নের আকাজক্ষা করুক । (éiCሻoለ፲Cጥቕ፧ ቕ፵| cሳቒ : – এতকাল হঁউ আছিলো স্বমোহেঁ এবে মই বুঝিল সদগুরু বোহেঁ । এবে চিঅরাঅ মাকু ণঠা গঅণ সমুদে টলিআ পইঠা ৷ পেথমি দহদিহ সর্বই সুন চি অ বিহুন্নে পাপ ন পুন্ন। বাজুলে দিল মোঙ্গক খু ভণিআ| মই অহারিল গাঅণত পণিতী ৷ डigल डsझे अडit१ा लश्ा। চিআরআ মই অহার কাএল ৷ এতকাল আমি আমার মোঙ্গেতেই ছিলাম। এখন আমি সদগুরুর নিকট উপদেশ পাইয়া ঠিক বুঝিতে পারিলাম। এখন বুঝিলাম আমার চিত্তরাজ একেবারেই নাই। তিনি টলিয়া গগন-সমুদ্রে পড়িয়া গিয়াছেন। আমি দেখিতেছি। দশদিক সকলই শূন্য। চিত্তই ‘যখন নাই, তখন পাপিও নাই, পুণ্যও নাই। আমার বাজগুরু আমার মোহের কুঠারি ভাঙ্গিয়া দিয়াছেন। আমি গগনে পড়িয়া হারাষ্টয়া গিয়াছি। ভাদেপাদ, বলিতেছেন, ভাগ ত নাই, আমি আমার চিত্তরাজকে আহার করিয়া ফেলিয়াছি, অর্থাৎ, उाछाहक 'निःश्ङाद' कशिiछि । এই দুইটি গান হইতে আমরা কি বুঝিতে পারিতেছি? যখন সবই শূন্য-তখন উৎপত্তিও নাই, নিবৃত্তিও নাই, ভঙ্গও নাই ; জন্মও নাই,