পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মের অধঃপাত। সহজযানের কথা বলিয়াছি । সহজযানের ফল যে অতি বিষময় হইয়াছিল। তাহা বোধ হয় কাহাকেও বুঝাইয়া দিতে হইবে না। যে পঞ্চকামোপভোগ নিবাবণের জন্য বুদ্ধদেব প্ৰাণপণে চেষ্টা করিয়াছিলেন, যে চরিত্র-বিশুদ্ধি বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রাণ, যে চরিত্র-বিশুদ্ধির জন্য হীনযান হইতেও মহাযানের মহত্ত্ব, যে চরিত্র-বিশুদ্ধির জন্য আৰ্য্যদেব 'চরিত্র-বিশুদ্ধিপ্রকরণ’ নামে গ্ৰন্থই রচনা করিয়া গিয়াছেন, সহজযানে সেই চরিত্র-বিশুদ্ধি একেবারেই পরিত্যাগ করিয়া দিল । বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম সহজ করিতে গিয়া, নির্বাণ সহজ করিতে গিয়া, অদ্বয়বাদ সহজ করিতে গিয়া, সহজধানীরা যে DYS MBKK BBBBBS S YDDBDS DBLBBB BDLDDS S DBDDS S DDD উঠিল। ক্ৰমে বৌদ্ধ-ধৰ্ম্ম “নেড়ানোড়ী’র দলে গিয়া দাড়াইল । সহজযানীরা সন্ধ্যাভাষায় গান লিখিতে আরম্ভ করিলেন । সন্ধ্যাভাষার অর্থ আলোত্মাধারী ভাষা । কাণে শুনিবা মাত্র একরকম অর্থ বোধ হয়, কিন্তু একটু ভাবিয়া দেখিলে তাহার গুঢ় অর্থ অতি ভয়ানক। তঁহার দেহতত্ত্বের গান লিখিতে আরম্ভ করিলেন । সমস্ত জগৎ-ব্রহ্মাণ্ড এই দেহের মধ্যে আছে, তাহাই দেখাইতে আরম্ভ করিলেন । সুতরাং দেহে আকাশ, কামধাতু, রূপধাতু, অরূপধাতু, সুমেরু সবই ’’ রহিল। যে বোধিচিত্ত মহাযানমতে নিৰ্বাণ পাইবার আশায় ক্রমেই আপনার উন্নতি করিতেছিলেন, দেহতত্ত্বের মধ্যে আসিয়া। তাহার যে কি দশা হইল তাহা আর লিখিয়া জানাইব না। জানাইতে গেলে সভ্যতার সীমা অতিক্ৰম করিয়া যাইতে হয়। দেশের লোকে এই ইন্দ্ৰিয়াসক্ত বৌদ্ধদিগকে কি চক্ষে দেখিত তাহা যদি জানিবার ইচ্ছা থাকে, প্ৰবোধচন্দ্ৰোদায়ের তৃতীয় অঙ্কটি একবার মন দিয়া পড়িয়া দেখিবেন । ঐ নাটকখানি ১০৯০ হইতে ১১০০ খৃষ্টাব্দের মধ্যে লেখা হয়। উহাতে বৌদ্ধ ও জৈন ঘতিদের যে 'কেচ্ছ।” SDBDB BDDS DBBDSBB gDB BB DDBDS BD DDDBDS DDDDD SS BDBB DBD তখনও খুব বড়মানুষ, কাষায় বস্ত্র অথবা ছোবান কাপড় পরেন ; কিন্তু