পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ክ” o বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম দুই অক্ষর-মন্ত্র হইতে লাগিল। মন্ত্রপাঠ, মন্ত্রজপ, বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মের শেষ DDDSDB DDDBSS SBDD DuES BS SuuuS S SKtS SDD BBDBKS DBDBB প্রচুর ব্যবহার হইতে লাগিল। বৌদ্ধের। ইহাতেই আপনাদের কৃতাৰ্থ মনে করিতে লাগিলেন । যে মহাযান ধৰ্ম্ম চিন্তাশক্তির চরম সীমায় DB BDB BDB BB SuS SDuS SDDE SEDDBSS DD DDD ख्8°iऊ ८छ् । বৌদ্ধ-ধৰ্ম্মে দেবতার সংস্ৰদ নাই।-দেবতার পূজা-অৰ্চা হীনযানে ছিলই না। বুদ্ধদেবের মৃত্যুর কতদিন পরে বুদ্ধদেবের মূৰ্ত্তি বিহারে gBDD DDDuDBSBD DBBD DBDBDB BBKBD ggODD DBBDB আছে-কেহ বলেন চারি শত বৎসর পরে, কেহ বলেন পাঁচ শত বৎসর পরে। , ইণ্ডিয়ান মিউজিয়ামে গেলে গান্ধার-শিল্পের কুঠারীতে প্ৰথম বুদ্ধদেবের মূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। সেগুলি বুদ্ধের পাঁচ ছয় শত বৎসর পরে নির্মিত হয়। মহাযানেও শাক্যসিংহের মূৰ্ত্তি বিহারে বিহারে থাকিত। তঁহারা উহাকে নির্বাণলাভের উপায় বলিয়া মনে করিতেন। ক্ৰমে একটি একটি করিয়া ধ্যানী বুদ্ধ আসিতে লাগিলেন। প্ৰথম ‘অমিতাভ”, তারপর ‘অক্ষোভ্য’, তারপর “বৈরোচনী’, তারপর ‘রত্নসম্ভব’, তারপর ‘অমোঘসিদ্ধি’ আসিয়া জমিলেন। ইণ্ডিয়ান মিউজিয়মের মগধ-কুঠরীতে অনেকগুলি চৈত্য বা স্তৃপ আছে। তাহার চারিদিকে চারিটি “তথ্যগতের’ মূৰ্ত্তি আছে। প্রথম তথাগত বৈরোচন” ভূপের মধ্যেই থাকিতেন। তাহার জন্য স্তুপের গায়ে কুলুঙ্গী কাটা হইত না। ক্ৰমে তিনিও আসিয়া অগ্নিকোণে জমিলেন । শাক্যসিংহ তখন একেবারে উপায় হইয়া গিয়াছেন-ভূপে তাঙ্গার স্থান নাই—তাহার স্থান বিহারের BBBDB D DBBDBD SYYBDBDSS SDDBDD ggBDD DBBDSDD “পঞ্চতথাগাতে'র অথবা পঞ্চাধ্যানী বুদ্ধের কলম মাত্র- তিনি পঞ্চাধ্যানী বুদ্ধের মত কলমবিন্দী করিয়া গিয়াছেন। ক্রমে এই পঞ্চ তথাগতের পাঁচটি শক্তি দাড়াইল । শক্তিগণের নাম - “লোচনা’, ‘মামকী, “তারা’, ‘পান্তর’, SDBDmDS S BBDDDKS S BD DD DYS gDBDSDB মূৰ্ত্তি ছিল না-ক্ৰমে তাহদেরও মূৰ্ত্তি হইল। পঞ্চাধ্যানী বুদ্ধের পঞ্চশক্তিতে