পাতা:ব্যবসায়ী - মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪ । বৈশ্যোচিত গুণ । (ক) • অর্থ ব্যবহারের জ্ঞান, (খ) লাভালাভ বোধ, (গ) অধ্যাবসায়, তন্ময়ত, জেদ ও শ্রমশীলতা, (ঘ) কাৰ্য্যতৎপরতা, (ঙ) শাসন ক্ষমতা (discipline), (চ) শৃঙ্খলা, (ছ) পরিচ্ছন্নতা, (জ) অল্পনিদ্রতা, (ঝ) মিষ্টভাষিতা, মিতভাষিতা ও মুদ্রাদোষহীনতা, (এঃ) অনুনয়, (ট) অহঙ্কারশূন্যতা, (ঠ) ধৈৰ্য্যশীলতা, ও ক্রোধহীনতা (ড) বুদ্ধি, (চ) মেধা, ( 6 ) जडडों छेडानि । এই সকল গুণের অধিকাংশ জন্মগত, তবে হতাদের সমস্তগুলিকে শিক্ষা ও অভ্যাস দ্বারা কিয়ৎপরিমাণে বদ্ধিত করা যাইতে পারে । বৈশ্র্যোচিত গুণবিশিষ্ট শিক্ষিত ব্যক্তিগণ ব্যবসায় শিক্ষা করিয়া ব্যবসায় করিতে আরম্ভ করিলে এবং বিধিমত কাৰ্য্য করিলে অকৃতকাৰ্য্য হওয়ার সম্ভাবনা খুব অল্প। ইদানীং অনেক শিক্ষিত লোক ব্যবসায়ে প্ৰবৃত্ত হইতেছেন বটে, কিন্তু তাহদের মিতব্যয়িতা, শ্রমশীলতা প্ৰভৃতি নিতান্ত প্রয়োজনীয় ব্যবসায়োপযোগী গুণ সকল আছে কি না তাহা তাহারা পূৰ্ব্বে বিবেচনা না করিয়া ব্যবসায় করিতে যাওয়ায় অনেকেই অকৃতকাৰ্য্য তয়েন ও “সততা দ্বারা ব্যবসায় চলে না” বলিয়া ব্যবসায়ের উপর অযথা দোষারোপ করিয়া থাকেন। যিনি যে ব্যবসায় করিতে ইচ্ছা করেন, ব্যবসায় করিবার পূৰ্ব্বে তাহাকে সেই বিষয়ে শিক্ষানবিশ হওয়া আবশ্যক। এজন্য র্তাহার কোন ব্যবসায়ীকে গুরুপদে বরণ করিয়া তাহার নিকট হইতে শিক্ষা গ্ৰহণ করিতে হইবে । এই সম্বন্ধে এই অন্তরায় যে অনেক ব্যবসায়ী শিক্ষানবিশকে ব্যবসায় শিখাইতে স্বীকৃত হয়েন না । তাহার একমাত্র কারণ "